
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপিসহ সমমনা দলগুলোর অভিরাম মিথ্যাচার, টিআইবির অপপ্রচার ও নামিদামি বুদ্ধিজীবীদের মিথ্যাচারে ভোটার উপস্থিতি কম হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তবে দ্বিতীয় ধাপেও উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভোটার উপস্থিতি মোটামুটি সন্তোষজনক। রক্তপাত ছাড়া বিএনপি আমলে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়নি।
মঙ্গলবার (২১ মে) বিকেলে ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগের সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, বিএনপিসহ সমমনাদের অভিরাম মিথ্যাচার মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। টিআইবির অপপ্রচার আছে। আরও কিছু নামিদামি বুদ্ধিজীবী আছেন, তারাও মিথ্যাচার, অপপ্রচার করে মানুষের আগ্রহ নষ্ট করেছেন ভোটের ব্যাপারে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ও বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়— এটা বলা যাবে না। এখানে কিছু সংঘাত, প্রাণহানি ঘটে। এখানে আমাদের ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে ক্যাজুয়ালটি নেই।
তিনি বলেন, ভোটাররা কেন্দ্রে আসেননি— এটা যদি বলেন, এটি স্থানীয় নির্বাচন, ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনে ছিলো ৪২ শতাংশ। বিএনপি নেতাদের বলবো, ১৫ ফেব্রুয়ারির যে নির্বাচন তাতে বিবিসি বলেছিল ৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। নির্বাচন কমিশন ২১ শতাংশ। আপনাদের জাতীয় নির্বাচনে ২১ শতাংশও যদি ধরি তাহলে ৩০ শতাংশ এটা কম কীসের?
এই নির্বাচনকে খুব বেশি ভাল বলবেন না উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, মোটামুটি ভালো হয়েছে। বিদ্যমান পরিস্থিতি টার্ন আউট নিয়ে আমার মনে হয় বেশি কথার বলার প্রয়োজন নেই।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।

বিএনপিসহ সমমনা দলগুলোর অভিরাম মিথ্যাচার, টিআইবির অপপ্রচার ও নামিদামি বুদ্ধিজীবীদের মিথ্যাচারে ভোটার উপস্থিতি কম হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তবে দ্বিতীয় ধাপেও উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভোটার উপস্থিতি মোটামুটি সন্তোষজনক। রক্তপাত ছাড়া বিএনপি আমলে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়নি।
মঙ্গলবার (২১ মে) বিকেলে ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগের সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, বিএনপিসহ সমমনাদের অভিরাম মিথ্যাচার মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। টিআইবির অপপ্রচার আছে। আরও কিছু নামিদামি বুদ্ধিজীবী আছেন, তারাও মিথ্যাচার, অপপ্রচার করে মানুষের আগ্রহ নষ্ট করেছেন ভোটের ব্যাপারে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ও বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়— এটা বলা যাবে না। এখানে কিছু সংঘাত, প্রাণহানি ঘটে। এখানে আমাদের ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে ক্যাজুয়ালটি নেই।
তিনি বলেন, ভোটাররা কেন্দ্রে আসেননি— এটা যদি বলেন, এটি স্থানীয় নির্বাচন, ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনে ছিলো ৪২ শতাংশ। বিএনপি নেতাদের বলবো, ১৫ ফেব্রুয়ারির যে নির্বাচন তাতে বিবিসি বলেছিল ৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। নির্বাচন কমিশন ২১ শতাংশ। আপনাদের জাতীয় নির্বাচনে ২১ শতাংশও যদি ধরি তাহলে ৩০ শতাংশ এটা কম কীসের?
এই নির্বাচনকে খুব বেশি ভাল বলবেন না উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, মোটামুটি ভালো হয়েছে। বিদ্যমান পরিস্থিতি টার্ন আউট নিয়ে আমার মনে হয় বেশি কথার বলার প্রয়োজন নেই।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।

আয়োজকরা মনে করছেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এমন আলোচনা ভবিষ্যতে নীতিনির্ধারণ ও কূটনৈতিক সংযোগে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
৭ ঘণ্টা আগে
দলের বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলে যে ধারণা পাওয়া যাচ্ছে তা হলো: তারেক রহমানের দেশে ফেরার তারিখ এখনো ঠিক না হওয়া, খালেদা জিয়ার অসুস্থতা ও দলীয় মনোনয়নকে ঘিরে বিরোধ-কোন্দল বেড়ে যাওয়া নিয়ে এক ধরনের উদ্বেগ তৈরি হয়েছে দলের সব স্তরেই।
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও ময়মনসিংহ-১ আসনের মনোনীত প্রার্থী সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেছেন, ক্ষমতা অপব্যবহার করে দুর্নীতি, লুটপাট করে অবৈধ সম্পদের মালিক বনে যাওয়ার পথ চিরতরে বন্ধ করতে না পারলে জনগণ কাউকে ক্ষমা করবে না। আওয়ামী শাসনামলকে মহাদুর্নীতিবাজ হাসিনা পরিবার ও তাদের অনুগত হাইব্রিড আওয়ামী লী
১৯ ঘণ্টা আগে
বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা নেতারা হলেন, গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. জিয়াউল হাসান স্বপন (জি এস স্বপন), সদর মেট্রো থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুলতানা রাজিয়া, গাজীপুর জেলাধীন শ্রীপুর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আকরাম হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তরের আওতাধীন কাফ
১ দিন আগে