প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন চলছে বলে জানিয়েছেন দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণকারী প্রগতিশীল ব্যক্তিদের ওপর একচেটিয়া নির্যাতন-নিপীড়ন চালানো হচ্ছে।’
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট ইউনূসের নেতৃত্বে এই সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণকারী প্রগতিশীল ব্যক্তিদের ওপর একচেটিয়া নির্যাতন-নিপীড়ন চালানো হচ্ছে।
কখনো রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে, আবার কখনো রাষ্ট্রক্ষমতার প্রচ্ছন্ন সমর্থনে দেশবিরোধী ও স্বাধীনতাবিরোধী উগ্র-সাম্প্রদায়িক শক্তির আস্ফালন দিনকে দিন বেড়েই চলেছে।’
তিনি বলেন, দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক এই সরকার সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ এবং সেটা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সরকার উদাসীন। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি গভীরভাবে সংকটাপন্ন। হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানসহ অন্যান্য জাতি ও সম্প্রদায়ের মানুষের উপর নির্মম নির্যাতন-নিপীড়ন চালানো হচ্ছে।
অবৈধ দখলদার সরকার নানা উপায়ে মেরুকরণের মাধ্যমে বিভিন্ন রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রতি পক্ষপাত দুষ্টু হয়ে বিভেদের বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে।
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ফ্যাসিস্ট ইউনূসের নেতৃত্বে অবৈধ দখলদার সরকার বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাস মুক্তিযুদ্ধকে টার্গেট করেছে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলতে তারা সব উপায় অবলম্বন করছে। যে কারণে আঘাতটা এসেছে বাংলাদেশের সমাজ ও রাষ্ট্রের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের প্রতি।
মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধের প্রতি সংবেদনশীল মানুষ এটা মেনে নিচ্ছে না। তারা এই অপতৎপরতার বিরুদ্ধে লড়াই জারি রেখেছে। অথচ সরকার তাদের বাকস্বাধীনতা কেড়ে নেওয়ার অপচেষ্টায় ব্যস্ত, তাদের কণ্ঠস্বর রুদ্ধ করতে চায়।
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, এই সরকার যখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে চলেছে, ‘জয় বাংলা’-কে জাতীয় স্লোগান থেকে বাদ দিয়েছে তখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইতিহাসের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে তরুণ-যুবারা শহর, নগর, বন্দর, গ্রামগঞ্জ ও হাটবাজারে ‘জয় বাংলা’ শুব্দযুগল লেখে সমগ্র বাংলাদেশ ছেঁয়ে দিচ্ছে। তারা কোনো অন্যায় বা বেআইনি কাজ করছে না।
‘জয় বাংলা’ স্লোগানে পক্ষে তাদের দৃঢ়তার জানান দিচ্ছে। অথচ সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে তাদের ওপর নির্দিষ্ট রাজনৈতিক গোষ্ঠীর সন্ত্রাসীরা হামলা করছে, রাষ্ট্রীয়ভাবে দমন-পীড়ন চালানো হচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন চলছে বলে জানিয়েছেন দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণকারী প্রগতিশীল ব্যক্তিদের ওপর একচেটিয়া নির্যাতন-নিপীড়ন চালানো হচ্ছে।’
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট ইউনূসের নেতৃত্বে এই সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণকারী প্রগতিশীল ব্যক্তিদের ওপর একচেটিয়া নির্যাতন-নিপীড়ন চালানো হচ্ছে।
কখনো রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে, আবার কখনো রাষ্ট্রক্ষমতার প্রচ্ছন্ন সমর্থনে দেশবিরোধী ও স্বাধীনতাবিরোধী উগ্র-সাম্প্রদায়িক শক্তির আস্ফালন দিনকে দিন বেড়েই চলেছে।’
তিনি বলেন, দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক এই সরকার সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ এবং সেটা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সরকার উদাসীন। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি গভীরভাবে সংকটাপন্ন। হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানসহ অন্যান্য জাতি ও সম্প্রদায়ের মানুষের উপর নির্মম নির্যাতন-নিপীড়ন চালানো হচ্ছে।
অবৈধ দখলদার সরকার নানা উপায়ে মেরুকরণের মাধ্যমে বিভিন্ন রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রতি পক্ষপাত দুষ্টু হয়ে বিভেদের বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে।
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ফ্যাসিস্ট ইউনূসের নেতৃত্বে অবৈধ দখলদার সরকার বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাস মুক্তিযুদ্ধকে টার্গেট করেছে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলতে তারা সব উপায় অবলম্বন করছে। যে কারণে আঘাতটা এসেছে বাংলাদেশের সমাজ ও রাষ্ট্রের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের প্রতি।
মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধের প্রতি সংবেদনশীল মানুষ এটা মেনে নিচ্ছে না। তারা এই অপতৎপরতার বিরুদ্ধে লড়াই জারি রেখেছে। অথচ সরকার তাদের বাকস্বাধীনতা কেড়ে নেওয়ার অপচেষ্টায় ব্যস্ত, তাদের কণ্ঠস্বর রুদ্ধ করতে চায়।
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, এই সরকার যখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে চলেছে, ‘জয় বাংলা’-কে জাতীয় স্লোগান থেকে বাদ দিয়েছে তখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইতিহাসের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে তরুণ-যুবারা শহর, নগর, বন্দর, গ্রামগঞ্জ ও হাটবাজারে ‘জয় বাংলা’ শুব্দযুগল লেখে সমগ্র বাংলাদেশ ছেঁয়ে দিচ্ছে। তারা কোনো অন্যায় বা বেআইনি কাজ করছে না।
‘জয় বাংলা’ স্লোগানে পক্ষে তাদের দৃঢ়তার জানান দিচ্ছে। অথচ সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে তাদের ওপর নির্দিষ্ট রাজনৈতিক গোষ্ঠীর সন্ত্রাসীরা হামলা করছে, রাষ্ট্রীয়ভাবে দমন-পীড়ন চালানো হচ্ছে।
সবাইকে বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে জনগণ একে অপরের ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসবে অংশ নেয়- এটাই বাংলাদেশি জাতির ঐতিহ্য।’ তিনি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে এই ঐতিহ্য ধরে রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এর মধ্যেই নিহিত রয়েছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দর্শন।’
১ দিন আগেবৈঠক শেষে পাটওয়ারী বলেন, তারা (ইসি) যেহেতু ব্যাখ্যা দিতে পারেনি, এখন আমরা প্রতীক প্রশ্নে নেই। আমরা মনে করেছি প্রতীক প্রশ্নে তাদের ওপর অন্য কিছু বিরাজ করছে। অথবা প্রতীক সামনে রেখে অন্য কোনো ষড়যন্ত্র করছে। আমরা মনে করি এই মাসের মধ্যেই এটা জাতির সামনে স্পষ্ট হবে।
১ দিন আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যেসব কাজের সমালোচনা করার আছে, আমরা তা করব। তবে তাদের ভালো দিকও তুলে ধরব। আমরা চাই না সরকার ব্যর্থ হোক, বরং দায়িত্বশীলভাবে দেশ পরিচালনা করুক। কেউ যদি দুর্নীতি বা অপরাধে জড়িত থাকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
১ দিন আগেতারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগে