প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা ৮ আসনের সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, আমরা আমাদের এই পবিত্র মাতৃভূমিকে সাম্প্রদায়িক শক্তির হাত থেকে মুক্ত করতে চাই। কারণ এরা যখনই সুযোগ পায় বাংলাদেশের শান্তি বিনষ্ট করে ও আঘাত করে। দেশের মানুষ শান্তিতে থাকলে এরা অশান্তি বোধ করে। আমাদের বাংলাদেশের সকল ধর্মের মানুষ যখন শান্তিতে বসবাস করে তখনই এরা দুঃখ, কষ্ট ও বেদনা পায়। আর বেদনা থেকেই মুক্ত হওয়ার জন্য এরা সাম্প্রদায়িক সংঘাত সৃষ্টি করে।
শুক্রবার (২২ মার্চ) রাজধানীর মতিঝিলের এজিবি কলোনির হরিমন্দিরে গীতা সঙ্গীত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, খুনি জিয়া, মোস্তাকদের উত্তরাধিকার হলো এ বিএনপি। ক্যান্টনমেন্টের সেনা ছাউনিতে বসে গোয়েন্দা সংস্থার পকেটেই এদের জন্ম। এরা স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে এরা বাংলাদেশের মানুষের বিপক্ষে অস্ত্র নিয়ে ৩০ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে। এই দেশবিরোধী অপশক্তির হাত থেকে আজও বাংলাদেশ মুক্তি পায়নি।আজও তাদের হাত থেকে আমরা কেউই রক্ষা পাইনি।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি জামাত সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদীদের সমর্থন ও সহযোগিতা করে। শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে বিএনপি জামাত সুযোগ পেলে সন্ত্রাস ছড়িয়ে দিবে। এদের সৃষ্ট সন্ত্রাসীরা শুধু বাংলাদেশি মানুষ হত্যা করেনি, এরা আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতসহ বিশ্বের নানা দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেছে।
নাছিম বলেন, আমাদের বাংলাদেশ হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের মধ্যে কোন ভেদাভেদ নেই। এদেশে আমরা সবাই সমান। আমরা বাঙালি। আমরা এ দেশেরই সন্তান। আমরা সবাইকে মর্যাদা ও সম্মান জানাবো। এটাই আমাদের হাজার বছরের ঐতিহ্য। এই ঐতিহ্যকে আমাদের ধরে রাখতে হবে। কোন অপশক্তি আমাদের এই ঐতিহ্য ও ভ্রাতৃত্ববোধ যেন নষ্ট না করতে পারে সেদিকে আমাদের সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে।
আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, জাতির পিতা বাংলাদেশের সকল ধর্মের মানুষের কাছে অত্যন্ত প্রিয়জন ছিলেন। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সকলকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর কারণেই আমরা আমাদের লাল সবুজের এই বাংলাদেশ পেয়েছি। আমাদের স্বাধীনতার অমীয় বাণী ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা, অর্থনৈতিক মুক্তি ও সাম্প্রদায়িক রাজনীতির হাত থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করা। জাতির পিতা সেই স্বপ্ন পূরণ করে যেতে পারেননি। সাম্প্রদায়িক শক্তি আমাদের মহান নেতাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। পৃথিবীর সভ্যতার ইতিহাসকে ম্লান করে দিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।
তিনি বলেন, জাতির পিতার হত্যাকারীদের মূল লক্ষ্যই ছিল অসম্প্রদায়িক,গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ যে বাংলাদেশ গড়ে উঠেছে সেই বাংলাদেশকে খন্ড বিখন্ডিত করা। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করা। সাম্প্রদায়িক শক্তির উত্থান ঘটানোর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর ষড়যন্ত্র করে করা হয়েছিল জাতির পিতাকে হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে। এই সাম্প্রদায়িক শক্তি আমাদের এই বাংলাদেশে ১৯৭৫ সাল থেকে শুরু করে নানা ভাবে হিন্দু মুসলমানের মধ্যে বিদ্বেষ ছড়িয়ে সনাতন ধর্মালম্বীদের উপর অত্যাচার করছে।
শ্রী শ্রী গীতা সংঘ মতিঝিল শাখার সভাপতি শ্রী নিত্যানন্দ বর্ধনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শ্রী গোপাল কুমার দাসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসেবে ছিলেন শ্রী শ্রী গীতা সংঘ বাংলাদেশের সভাপতি শ্রী নিত্যানন্দ চক্রবর্তী। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডাঃ দিলীপ রায়। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি দেবাশীষ বিশ্বাস, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ১০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মারুফ আহমেদ মনসুর, ১০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নওশেদ আলী প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা ৮ আসনের সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, আমরা আমাদের এই পবিত্র মাতৃভূমিকে সাম্প্রদায়িক শক্তির হাত থেকে মুক্ত করতে চাই। কারণ এরা যখনই সুযোগ পায় বাংলাদেশের শান্তি বিনষ্ট করে ও আঘাত করে। দেশের মানুষ শান্তিতে থাকলে এরা অশান্তি বোধ করে। আমাদের বাংলাদেশের সকল ধর্মের মানুষ যখন শান্তিতে বসবাস করে তখনই এরা দুঃখ, কষ্ট ও বেদনা পায়। আর বেদনা থেকেই মুক্ত হওয়ার জন্য এরা সাম্প্রদায়িক সংঘাত সৃষ্টি করে।
শুক্রবার (২২ মার্চ) রাজধানীর মতিঝিলের এজিবি কলোনির হরিমন্দিরে গীতা সঙ্গীত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, খুনি জিয়া, মোস্তাকদের উত্তরাধিকার হলো এ বিএনপি। ক্যান্টনমেন্টের সেনা ছাউনিতে বসে গোয়েন্দা সংস্থার পকেটেই এদের জন্ম। এরা স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে এরা বাংলাদেশের মানুষের বিপক্ষে অস্ত্র নিয়ে ৩০ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে। এই দেশবিরোধী অপশক্তির হাত থেকে আজও বাংলাদেশ মুক্তি পায়নি।আজও তাদের হাত থেকে আমরা কেউই রক্ষা পাইনি।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি জামাত সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদীদের সমর্থন ও সহযোগিতা করে। শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে বিএনপি জামাত সুযোগ পেলে সন্ত্রাস ছড়িয়ে দিবে। এদের সৃষ্ট সন্ত্রাসীরা শুধু বাংলাদেশি মানুষ হত্যা করেনি, এরা আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতসহ বিশ্বের নানা দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেছে।
নাছিম বলেন, আমাদের বাংলাদেশ হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের মধ্যে কোন ভেদাভেদ নেই। এদেশে আমরা সবাই সমান। আমরা বাঙালি। আমরা এ দেশেরই সন্তান। আমরা সবাইকে মর্যাদা ও সম্মান জানাবো। এটাই আমাদের হাজার বছরের ঐতিহ্য। এই ঐতিহ্যকে আমাদের ধরে রাখতে হবে। কোন অপশক্তি আমাদের এই ঐতিহ্য ও ভ্রাতৃত্ববোধ যেন নষ্ট না করতে পারে সেদিকে আমাদের সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে।
আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, জাতির পিতা বাংলাদেশের সকল ধর্মের মানুষের কাছে অত্যন্ত প্রিয়জন ছিলেন। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সকলকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর কারণেই আমরা আমাদের লাল সবুজের এই বাংলাদেশ পেয়েছি। আমাদের স্বাধীনতার অমীয় বাণী ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা, অর্থনৈতিক মুক্তি ও সাম্প্রদায়িক রাজনীতির হাত থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করা। জাতির পিতা সেই স্বপ্ন পূরণ করে যেতে পারেননি। সাম্প্রদায়িক শক্তি আমাদের মহান নেতাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। পৃথিবীর সভ্যতার ইতিহাসকে ম্লান করে দিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।
তিনি বলেন, জাতির পিতার হত্যাকারীদের মূল লক্ষ্যই ছিল অসম্প্রদায়িক,গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ যে বাংলাদেশ গড়ে উঠেছে সেই বাংলাদেশকে খন্ড বিখন্ডিত করা। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করা। সাম্প্রদায়িক শক্তির উত্থান ঘটানোর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর ষড়যন্ত্র করে করা হয়েছিল জাতির পিতাকে হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে। এই সাম্প্রদায়িক শক্তি আমাদের এই বাংলাদেশে ১৯৭৫ সাল থেকে শুরু করে নানা ভাবে হিন্দু মুসলমানের মধ্যে বিদ্বেষ ছড়িয়ে সনাতন ধর্মালম্বীদের উপর অত্যাচার করছে।
শ্রী শ্রী গীতা সংঘ মতিঝিল শাখার সভাপতি শ্রী নিত্যানন্দ বর্ধনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শ্রী গোপাল কুমার দাসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসেবে ছিলেন শ্রী শ্রী গীতা সংঘ বাংলাদেশের সভাপতি শ্রী নিত্যানন্দ চক্রবর্তী। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডাঃ দিলীপ রায়। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি দেবাশীষ বিশ্বাস, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ১০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মারুফ আহমেদ মনসুর, ১০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নওশেদ আলী প্রমুখ।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
১৮ ঘণ্টা আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
১ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১ দিন আগে