প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে দেশে ভোটের উৎসব তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ঢাকা ১৩ আসনের নৌকার মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক। বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, নির্বাচন বর্জন মধ্য দিয়ে বিএনপি এদেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে। তারা (বিএনপি) জনবিচ্ছিন্ন হয়ে এখন সন্ত্রাসী ও খুনিদের দলে পরিণত হয়েছে।
বুধবার নির্বাচনী গণসংযোগের আগে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ঢাকা ১৩ আসনে নৌকার এই মনোনীত প্রার্থী। রাজধানীর রায়ের বাজারের উত্তর সিটির ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের রহিম বেপারি ঘাট থেকে গণসংযোগের শুরু করেন তিনি। ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় চলে এই গণসংযোগ।
নানক বলেন, দ্বাদশ নির্বাচনের ভোটের দিন খুবই সন্নিকটে। ঢাকা ১৩ আসনের মত সারাদেশে ভোটের উৎসব লক্ষ্য করা গেছে। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যেকটা নির্বাচনী জনসভায় মানুষের ঢল নেমেছে। এর মাধ্যমে প্রামাণ হয়েছে- ৭ জানুয়ারি জনগণের অংশগ্রহণে একটি উৎসবমুখর ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
ভোটারদের উদ্দেশ্যে নৌকার প্রার্থী নানক বলেন, আপনারা পরিবার নিয়ে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিয়ে আপনাদের নাগরিক অধিকার প্রয়োগ করবেন। দ্বাদশ নির্বাচন দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষা নির্বাচন। এ দেশের এত উন্নয়ন হয়েছে, সবই আওয়ামী লীগের হাত ধরে হয়েছে। চলমান এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের সরকারের বিকল্প নেই। তাই আপনারা ভোট দিয়ে উন্নয়নের এই দ্বারা ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে শামিল হন।
এ সময় ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, ঢাকা ১৩ আসনের বর্তমান এমপি সাদেক খান, স্থানীয় কাউন্সিলরসহ ৩৪ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগসহ দলের সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা গণসংযোগে অংশ নেয়।
আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে দেশে ভোটের উৎসব তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ঢাকা ১৩ আসনের নৌকার মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক। বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, নির্বাচন বর্জন মধ্য দিয়ে বিএনপি এদেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে। তারা (বিএনপি) জনবিচ্ছিন্ন হয়ে এখন সন্ত্রাসী ও খুনিদের দলে পরিণত হয়েছে।
বুধবার নির্বাচনী গণসংযোগের আগে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ঢাকা ১৩ আসনে নৌকার এই মনোনীত প্রার্থী। রাজধানীর রায়ের বাজারের উত্তর সিটির ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের রহিম বেপারি ঘাট থেকে গণসংযোগের শুরু করেন তিনি। ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় চলে এই গণসংযোগ।
নানক বলেন, দ্বাদশ নির্বাচনের ভোটের দিন খুবই সন্নিকটে। ঢাকা ১৩ আসনের মত সারাদেশে ভোটের উৎসব লক্ষ্য করা গেছে। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যেকটা নির্বাচনী জনসভায় মানুষের ঢল নেমেছে। এর মাধ্যমে প্রামাণ হয়েছে- ৭ জানুয়ারি জনগণের অংশগ্রহণে একটি উৎসবমুখর ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
ভোটারদের উদ্দেশ্যে নৌকার প্রার্থী নানক বলেন, আপনারা পরিবার নিয়ে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিয়ে আপনাদের নাগরিক অধিকার প্রয়োগ করবেন। দ্বাদশ নির্বাচন দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষা নির্বাচন। এ দেশের এত উন্নয়ন হয়েছে, সবই আওয়ামী লীগের হাত ধরে হয়েছে। চলমান এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের সরকারের বিকল্প নেই। তাই আপনারা ভোট দিয়ে উন্নয়নের এই দ্বারা ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে শামিল হন।
এ সময় ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, ঢাকা ১৩ আসনের বর্তমান এমপি সাদেক খান, স্থানীয় কাউন্সিলরসহ ৩৪ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগসহ দলের সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা গণসংযোগে অংশ নেয়।
সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
৭ ঘণ্টা আগেএদিকে, একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণসংযোগের মাধ্যমে বলেন, আর বিভাজন করবেন না, আর কোনো দাবি তুলে বিভেদ তৈরি করবেন না। গণভোট, পিআর নিয়ে আর আন্দোলন করবেন না। নির্বাচনটা হতে দিন, দেশের মানুষ বাঁচুক। দেশের মানুষকে বাঁচাতে তাড়াতাড়ি ভোট হতে দিন।
৮ ঘণ্টা আগেবুধবার (১৫ অক্টোবর) জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে কমিশন প্রধান এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও উপস্থিত আছেন।
৯ ঘণ্টা আগেজিএম কাদের বলেন, দেশের বর্তমান অবক্ষয় থেকে রক্ষাকবচ, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন। বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ নয়। সে কারনে প্রয়োজন সরকার পরিবর্তন। তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন ও সে সরকারের অধীনে আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশ গ্রহনমূলক
৯ ঘণ্টা আগে