প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক দাবি করেছেন, শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী। অজ্ঞাত স্থান থেকে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক লাইভে বৃহস্পতিবার রাতে নানক এ দাবি করেন।
শেখ হাসিনার আনুষ্ঠানিক পদত্যাগপত্র না পাওয়ার বিষয়ে রাষ্ট্রপতির মন্তব্যকে ঘিরে তার অপসারণ বিতর্ক চলার মধ্যে নানক এমন দাবি করেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে আছেন। ধারণা করা হয় তিনি ভারতে অবস্থান করছেন। সাবেক এই মন্ত্রী প্রায় ১১ মিনিট ফেসবুক লাইভে বক্তব্য রাখেন।
নানক বলেন, রাষ্ট্রপতি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী কোনো লিখিত পদত্যাগপত্র দেননি। তার মানে শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী। আর ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও ড. আসিফ নজরুল এবং তার গংরা যে সরকার গঠন করেছে এটি একটি অবৈধ, অসাংবিধানিক ও দখলদার সরকার।
তিনি বলেন, মহামান্য রাষ্ট্রপতি হলেন সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রের অভিভাবক, সে রাষ্ট্রপতির প্রতি যে অসম্মান দেখানো হচ্ছে এটা ভয়াবহ প্রবণতা।
কিশোর গ্যাংদের একটি অংশকে নিয়ে এসে তাদের সমন্বয়ক করা হয়েছে দাবি করেন সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী। তিনি বলেন, হিযবুত তাহরীর, জামায়াত-শিবিরসহ জঙ্গিরা আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালিয়ে নির্বাচিত সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র চালিয়েছিল।
ছাত্রলীগকে অবৈধ ঘোষণা করার অধিকার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই বলে মন্তব্য করেন নানক।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারকে ‘ফ্যাসিস্ট সরকার’ বলে উল্লেখ করেন নানক। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা সংবিধান অনুযায়ী সশরীরে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করে লিখিত পদত্যাগপত্র দেননি। এর মানে তিনি এখনও বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী আর, মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার অবৈধ।
বাংলাদেশে এখন ফ্যাসিস্ট শাসন চালু হয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের পরিস্থিতি এখন পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মতো ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে এগোচ্ছে।
তার মতে, সরকার অবৈধ। তাই ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার অধিকার তাদের নেই।
দেশে এখন জোর যার মুল্লুক তার পরিস্থিতি- এই মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের এ প্রেসিডিয়াম সদস্য দাবি করেন, আওয়ামী লীগ কখনও কাউকে মারেনি, নিপীড়ন করেনি। ষড়যন্ত্র করে শেখ হাসিনার ওপর হত্যার দায় চাপিয়ে জনগণকে ভুল বোঝানো হয়েছে। সব হত্যার দায় সরকার ও সমন্বয়কদের।
নানক বলেন, ইউনূস সরকার দেশের মানুষের নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়েছে, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে, তিন হাজারের অধিক পুলিশকে হত্যা করা হয়েছে, যেটির বিচারকাজ এই অবৈধ সরকার গণহত্যাকারী আসামিদের ইনডেমনিটি বা দায়মুক্তি দিয়েছে। ইনডেমনিটি দেওয়া কি প্রমাণ নয় যে এরাই গণহত্যা চালিয়েছিল? হত্যা যদি না করেই থাকে তাহলে ইনডেমনিটি দিতে হবে কেন? ইনডেমনিটি প্রদানই গণহত্যার ডিরেক্ট এভিডেন্স।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক দাবি করেছেন, শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী। অজ্ঞাত স্থান থেকে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক লাইভে বৃহস্পতিবার রাতে নানক এ দাবি করেন।
শেখ হাসিনার আনুষ্ঠানিক পদত্যাগপত্র না পাওয়ার বিষয়ে রাষ্ট্রপতির মন্তব্যকে ঘিরে তার অপসারণ বিতর্ক চলার মধ্যে নানক এমন দাবি করেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে আছেন। ধারণা করা হয় তিনি ভারতে অবস্থান করছেন। সাবেক এই মন্ত্রী প্রায় ১১ মিনিট ফেসবুক লাইভে বক্তব্য রাখেন।
নানক বলেন, রাষ্ট্রপতি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী কোনো লিখিত পদত্যাগপত্র দেননি। তার মানে শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী। আর ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও ড. আসিফ নজরুল এবং তার গংরা যে সরকার গঠন করেছে এটি একটি অবৈধ, অসাংবিধানিক ও দখলদার সরকার।
তিনি বলেন, মহামান্য রাষ্ট্রপতি হলেন সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রের অভিভাবক, সে রাষ্ট্রপতির প্রতি যে অসম্মান দেখানো হচ্ছে এটা ভয়াবহ প্রবণতা।
কিশোর গ্যাংদের একটি অংশকে নিয়ে এসে তাদের সমন্বয়ক করা হয়েছে দাবি করেন সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী। তিনি বলেন, হিযবুত তাহরীর, জামায়াত-শিবিরসহ জঙ্গিরা আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালিয়ে নির্বাচিত সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র চালিয়েছিল।
ছাত্রলীগকে অবৈধ ঘোষণা করার অধিকার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই বলে মন্তব্য করেন নানক।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারকে ‘ফ্যাসিস্ট সরকার’ বলে উল্লেখ করেন নানক। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা সংবিধান অনুযায়ী সশরীরে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করে লিখিত পদত্যাগপত্র দেননি। এর মানে তিনি এখনও বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী আর, মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার অবৈধ।
বাংলাদেশে এখন ফ্যাসিস্ট শাসন চালু হয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের পরিস্থিতি এখন পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মতো ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে এগোচ্ছে।
তার মতে, সরকার অবৈধ। তাই ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার অধিকার তাদের নেই।
দেশে এখন জোর যার মুল্লুক তার পরিস্থিতি- এই মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের এ প্রেসিডিয়াম সদস্য দাবি করেন, আওয়ামী লীগ কখনও কাউকে মারেনি, নিপীড়ন করেনি। ষড়যন্ত্র করে শেখ হাসিনার ওপর হত্যার দায় চাপিয়ে জনগণকে ভুল বোঝানো হয়েছে। সব হত্যার দায় সরকার ও সমন্বয়কদের।
নানক বলেন, ইউনূস সরকার দেশের মানুষের নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়েছে, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে, তিন হাজারের অধিক পুলিশকে হত্যা করা হয়েছে, যেটির বিচারকাজ এই অবৈধ সরকার গণহত্যাকারী আসামিদের ইনডেমনিটি বা দায়মুক্তি দিয়েছে। ইনডেমনিটি দেওয়া কি প্রমাণ নয় যে এরাই গণহত্যা চালিয়েছিল? হত্যা যদি না করেই থাকে তাহলে ইনডেমনিটি দিতে হবে কেন? ইনডেমনিটি প্রদানই গণহত্যার ডিরেক্ট এভিডেন্স।
সবাইকে বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে জনগণ একে অপরের ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসবে অংশ নেয়- এটাই বাংলাদেশি জাতির ঐতিহ্য।’ তিনি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে এই ঐতিহ্য ধরে রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এর মধ্যেই নিহিত রয়েছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দর্শন।’
১ দিন আগেবৈঠক শেষে পাটওয়ারী বলেন, তারা (ইসি) যেহেতু ব্যাখ্যা দিতে পারেনি, এখন আমরা প্রতীক প্রশ্নে নেই। আমরা মনে করেছি প্রতীক প্রশ্নে তাদের ওপর অন্য কিছু বিরাজ করছে। অথবা প্রতীক সামনে রেখে অন্য কোনো ষড়যন্ত্র করছে। আমরা মনে করি এই মাসের মধ্যেই এটা জাতির সামনে স্পষ্ট হবে।
১ দিন আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যেসব কাজের সমালোচনা করার আছে, আমরা তা করব। তবে তাদের ভালো দিকও তুলে ধরব। আমরা চাই না সরকার ব্যর্থ হোক, বরং দায়িত্বশীলভাবে দেশ পরিচালনা করুক। কেউ যদি দুর্নীতি বা অপরাধে জড়িত থাকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
১ দিন আগেতারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগে