ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ছাত্র-জনতার গঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা আশ্রয় নিয়েছেন ভারতে। বিচারের জন্য তাকে প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী ভারতের কাছে ফেরত চেয়েছে বাংলাদেশ। তবে ভারতের পক্ষ থেকে এখনো জবাব দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এবার ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কৃতি বর্ধন সিং রাজ্যসভাতেও জানিয়েছেন একই তথ্য।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজ্যসভার অধিবেশনে জন বৃত্তাসের লিখিত প্রশ্নের জবাবে কৃতি বর্ধন সিং বলেন, বাংলাদেশের কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ পেলেও এখনো কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়নি।
লিখিত প্রশ্নে জন বৃত্তাস জানতে চান, বাংলাদেশ সরকার শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়েছে কি না। ফেরত চেয়ে থাকলে তারা কারণ হিসেবে কী বলেছে এবং ভারত সরকার তার প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশ সরকারকে কী জানিয়েছে।
জবাবে কৃতি বর্ধন বলেন, বাংলাদেশ সরকার শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়েছে। কারণ হিসেবে বাংলাদেশ জানিয়েছে, দেশ ছাড়ার আগে শেখ হাসিনা বিভিন্ন অপরাধ করেছেন। তার বিচার করতে হবে। তবে এ বিষয়ে ভারত সরকার বাংলাদেশকে কোনো সিদ্ধান্ত এখনো জানায়নি।
শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর তার নামে হত্যা, নির্যাতন, গণহত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে প্রায় তিন শ মামলা হয়েছে। এসব মামলায় বিচারের জন্য প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়ে গত ২৩ ডিসেম্বর ভারত সরকারকে ‘কূটনৈতিকপত্র’ পাঠায় অন্তর্বর্তী সরকার।
ওই সময় ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো খবরে জানায়, শেখ হাসিনাকে ফেরত না পাঠানোর অবস্থানে আছে ভারত সরকার। ঢাকার চিঠির জবাব দিতে দিল্লি কয়েক মাস সময় নিতে পারে।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। এরপর থেকে তিনি সেখানেই রয়েছেন। গত ছয় মাসে শেখ হাসিনা দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেছেন। এর মধ্যে গতকাল বুধবার রাতে তিনি নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ থেকে লাইভে ছাত্রসমাজের উদ্দেশে ভাষণ দেন।
এদিকে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের চালানো দমন-পীড়নকে ‘গণহত্যা’ বিবেচনা করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুবনালে শেখ হাসিনাসহ অন্যদের বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর মধ্যে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা ও প্রসিকিউশন অফিসে জমা পড়েছে অর্ধ শতাধিক ‘গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের’ অভিযোগ।
ট্রাইব্যুনাল থেকে একটি মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এবং আরেক মামলায় তার পরিবারের সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
ছাত্র-জনতার গঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা আশ্রয় নিয়েছেন ভারতে। বিচারের জন্য তাকে প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী ভারতের কাছে ফেরত চেয়েছে বাংলাদেশ। তবে ভারতের পক্ষ থেকে এখনো জবাব দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এবার ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কৃতি বর্ধন সিং রাজ্যসভাতেও জানিয়েছেন একই তথ্য।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজ্যসভার অধিবেশনে জন বৃত্তাসের লিখিত প্রশ্নের জবাবে কৃতি বর্ধন সিং বলেন, বাংলাদেশের কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ পেলেও এখনো কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়নি।
লিখিত প্রশ্নে জন বৃত্তাস জানতে চান, বাংলাদেশ সরকার শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়েছে কি না। ফেরত চেয়ে থাকলে তারা কারণ হিসেবে কী বলেছে এবং ভারত সরকার তার প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশ সরকারকে কী জানিয়েছে।
জবাবে কৃতি বর্ধন বলেন, বাংলাদেশ সরকার শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়েছে। কারণ হিসেবে বাংলাদেশ জানিয়েছে, দেশ ছাড়ার আগে শেখ হাসিনা বিভিন্ন অপরাধ করেছেন। তার বিচার করতে হবে। তবে এ বিষয়ে ভারত সরকার বাংলাদেশকে কোনো সিদ্ধান্ত এখনো জানায়নি।
শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর তার নামে হত্যা, নির্যাতন, গণহত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে প্রায় তিন শ মামলা হয়েছে। এসব মামলায় বিচারের জন্য প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়ে গত ২৩ ডিসেম্বর ভারত সরকারকে ‘কূটনৈতিকপত্র’ পাঠায় অন্তর্বর্তী সরকার।
ওই সময় ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো খবরে জানায়, শেখ হাসিনাকে ফেরত না পাঠানোর অবস্থানে আছে ভারত সরকার। ঢাকার চিঠির জবাব দিতে দিল্লি কয়েক মাস সময় নিতে পারে।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। এরপর থেকে তিনি সেখানেই রয়েছেন। গত ছয় মাসে শেখ হাসিনা দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেছেন। এর মধ্যে গতকাল বুধবার রাতে তিনি নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ থেকে লাইভে ছাত্রসমাজের উদ্দেশে ভাষণ দেন।
এদিকে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের চালানো দমন-পীড়নকে ‘গণহত্যা’ বিবেচনা করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুবনালে শেখ হাসিনাসহ অন্যদের বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর মধ্যে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা ও প্রসিকিউশন অফিসে জমা পড়েছে অর্ধ শতাধিক ‘গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের’ অভিযোগ।
ট্রাইব্যুনাল থেকে একটি মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এবং আরেক মামলায় তার পরিবারের সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বিস্তারিত কোমো তথ্য দেওয়া হয়নি। তবে মাহিন সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের জন্য স্বতন্ত্রদের একটি প্যানেল 'ডিইউ ফার্স্টে'র হয়ে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) হিসাবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছিলেন।
১৭ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহীরা মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) বিকেল ৫টা পর্যন্ত মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে পারবেন। মনোনয়ন ফরম জমা দিতে পারবেন বুধবার (২০ আগস্ট) বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
১৮ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আজকে ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল সংসদ এবং কেন্দ্রীয় ডাকসুর মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের শেষ দিন। তারই ধারাবাহিকতায় ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের ছাত্রদলের কিছু শিক্ষার্থী এবং কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে যায় বিকাল সাড়ে ৩টার পরে। ঠিক সেই সময় ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের একদল উগ্র শ
১৯ ঘণ্টা আগেএর বাইরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিচিতমুখ উমামা ফাতেমার নেতৃত্বে রয়েছে একটি স্বতন্ত্র প্যানেল। ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’ স্লোগান নিয়ে ছাত্র অধিকার পরিষদ সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা লড়বেন আরেকটি প্যানেল নিয়ে। রয়েছে আরও কিছু স্বতন্ত্র প্যানেল, যেগুলো এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
২১ ঘণ্টা আগে