প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
তৃতীয়বারের মতো সেনাবাহিনীর সদস্যদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা প্রয়োগের মেয়াদ বাড়িয়েছে সরকার। আগের দুইবারের মতো এবারও আরও ৬০ দিনের জন্য তারা এই ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পাচ্ছেন। এবারও ক্যাপ্টেন ও এর চেয়ে উচ্চ পদের কর্মকর্তাদের হাতে থাকছে এই বিচারিক ক্ষমতা।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সিনিয়র সহকারী সচিব জেতী প্রুর সইয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রেষণ-২ শাখা এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এর আগে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা নেওয়ার দেড় মাস পর গত ১৭ সেপ্টেম্বর প্রথম ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর সদস্যদের মাঠে নামায় সরকার। এরপর গত ১৫ নভেম্বর প্রথম দফা ও ১২ জানুয়ারি দ্বিতীয় দফায় তাদের সেই বিচারিক ক্ষমতা প্রয়োগের মেয়াদ ৬০ দিন করে বাড়ানো হয়। এবার তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা প্রয়োগের মেয়াদ আরও ৬০ দিন বাড়ানো হলো।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বৃহস্পতিবারের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও এর চেয়ে উচ্চ পদমার্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের ফৌজদারি কার্যবিধির ১২(১) ও ১৭ ধারা অনুযায়ী সারা দেশে বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো। কোস্টগার্ড ও বিজিবিতে প্রেষণে নিয়োজিত সমপদমর্যাদার কর্মকর্তারাও এই ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন।
১৫ মার্চ থেকে পরবর্তী ৬০ দিন পর্যন্ত এই ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বলবৎ থাকবে উল্লেখ করে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সেনা কর্মকর্তারা বিভিন্ন অপরাধের ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধির ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫(২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারা প্রয়োগ করে বিচারিক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন।
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গত ১৭ সেপ্টেম্বর সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে প্রথম প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। ১৩ দিন পর প্রজ্ঞাপন সংশোধন করে ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয় নৌ বাহিনী ও বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাদেরও। তবে এরপর এই ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ানোর আর কোনো প্রজ্ঞাপনেই নৌ বাহিনী ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
তৃতীয়বারের মতো সেনাবাহিনীর সদস্যদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা প্রয়োগের মেয়াদ বাড়িয়েছে সরকার। আগের দুইবারের মতো এবারও আরও ৬০ দিনের জন্য তারা এই ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পাচ্ছেন। এবারও ক্যাপ্টেন ও এর চেয়ে উচ্চ পদের কর্মকর্তাদের হাতে থাকছে এই বিচারিক ক্ষমতা।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সিনিয়র সহকারী সচিব জেতী প্রুর সইয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রেষণ-২ শাখা এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এর আগে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা নেওয়ার দেড় মাস পর গত ১৭ সেপ্টেম্বর প্রথম ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর সদস্যদের মাঠে নামায় সরকার। এরপর গত ১৫ নভেম্বর প্রথম দফা ও ১২ জানুয়ারি দ্বিতীয় দফায় তাদের সেই বিচারিক ক্ষমতা প্রয়োগের মেয়াদ ৬০ দিন করে বাড়ানো হয়। এবার তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা প্রয়োগের মেয়াদ আরও ৬০ দিন বাড়ানো হলো।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বৃহস্পতিবারের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও এর চেয়ে উচ্চ পদমার্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের ফৌজদারি কার্যবিধির ১২(১) ও ১৭ ধারা অনুযায়ী সারা দেশে বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো। কোস্টগার্ড ও বিজিবিতে প্রেষণে নিয়োজিত সমপদমর্যাদার কর্মকর্তারাও এই ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন।
১৫ মার্চ থেকে পরবর্তী ৬০ দিন পর্যন্ত এই ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বলবৎ থাকবে উল্লেখ করে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সেনা কর্মকর্তারা বিভিন্ন অপরাধের ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধির ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫(২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারা প্রয়োগ করে বিচারিক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন।
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গত ১৭ সেপ্টেম্বর সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে প্রথম প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। ১৩ দিন পর প্রজ্ঞাপন সংশোধন করে ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয় নৌ বাহিনী ও বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাদেরও। তবে এরপর এই ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ানোর আর কোনো প্রজ্ঞাপনেই নৌ বাহিনী ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
উত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হোয়াসং-২০ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা নিয়ে এখনো কোনো পরীক্ষা করা হয়নি।
১ দিন আগেআমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১ দিন আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১ দিন আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১ দিন আগে