ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কোনো নির্দিষ্ট সরকার বা শাসনব্যবস্থার ওপর নির্ভর করা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ভারতের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই কথা বলেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, সম্পর্ক নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক হওয়া উচিত নয়। যে কোনো দল বা সরকার ক্ষমতায় থাকুক না কেন, আমাদের সম্পর্ক পারস্পরিক স্বার্থ ও সম্মানের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠবে। আমি বিশ্বাস করি, উভয় পক্ষই তাদের স্বার্থ বোঝে ও বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্ক থাকা উচিত।
তিনি আরও বলেন, আমরা শুধু আওয়ামী লীগের গত ১৫ বছর কেন দেখব? বিএনপির আমলেও (১৯৯৬-২০০১) তো দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পেয়েছিল।
সীমান্ত নিরাপত্তা বিষয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, সীমান্তে গুলিবর্ষণ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় এবং ২০২৪ সালে ২৪ জন বাংলাদেশি সীমান্তে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশে সব ধর্মের মানুষ সমান নাগরিক অধিকার ভোগ করে এবং সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব।
শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রসঙ্গে তৌহিদ হোসেন বলেন, ভারত যদি তাকে ফেরত না পাঠায়, তবে তার বক্তব্যে কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করার প্রস্তাব দিয়েছেন, যাতে বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি না হয়।
আদানি বিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়ে তিনি বলেন, বিদ্যুৎ সরবরাহ চালিয়ে যেতে হবে, তবে মূল্য এবং কয়লার ক্রয়মূল্য নিয়ে আলোচনা হতে পারে।
অষ্টম ভারত মহাসাগর সম্মেলনের ফাঁকে তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বৈঠক করেন, যেখানে সম্পর্কের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ যেমন সংখ্যালঘু নির্যাতন, সীমান্ত হত্যা, আদানি বিদ্যুৎ প্রকল্প ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা হয়।
এপ্রিলে বিমানসটেক সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক হতে পারে বলে জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা, তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কোনো নির্দিষ্ট সরকার বা শাসনব্যবস্থার ওপর নির্ভর করা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ভারতের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই কথা বলেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, সম্পর্ক নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক হওয়া উচিত নয়। যে কোনো দল বা সরকার ক্ষমতায় থাকুক না কেন, আমাদের সম্পর্ক পারস্পরিক স্বার্থ ও সম্মানের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠবে। আমি বিশ্বাস করি, উভয় পক্ষই তাদের স্বার্থ বোঝে ও বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্ক থাকা উচিত।
তিনি আরও বলেন, আমরা শুধু আওয়ামী লীগের গত ১৫ বছর কেন দেখব? বিএনপির আমলেও (১৯৯৬-২০০১) তো দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পেয়েছিল।
সীমান্ত নিরাপত্তা বিষয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, সীমান্তে গুলিবর্ষণ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় এবং ২০২৪ সালে ২৪ জন বাংলাদেশি সীমান্তে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশে সব ধর্মের মানুষ সমান নাগরিক অধিকার ভোগ করে এবং সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব।
শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রসঙ্গে তৌহিদ হোসেন বলেন, ভারত যদি তাকে ফেরত না পাঠায়, তবে তার বক্তব্যে কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করার প্রস্তাব দিয়েছেন, যাতে বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি না হয়।
আদানি বিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়ে তিনি বলেন, বিদ্যুৎ সরবরাহ চালিয়ে যেতে হবে, তবে মূল্য এবং কয়লার ক্রয়মূল্য নিয়ে আলোচনা হতে পারে।
অষ্টম ভারত মহাসাগর সম্মেলনের ফাঁকে তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বৈঠক করেন, যেখানে সম্পর্কের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ যেমন সংখ্যালঘু নির্যাতন, সীমান্ত হত্যা, আদানি বিদ্যুৎ প্রকল্প ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা হয়।
এপ্রিলে বিমানসটেক সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক হতে পারে বলে জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা, তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি।
তিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
১ দিন আগেরাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ডাকা কর্মী সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করছে পুলিশ। এ সময় সমাবেশস্থলে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ পাওয়া যায়। এছাড়াও পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
১ দিন আগেউত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হোয়াসং-২০ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা নিয়ে এখনো কোনো পরীক্ষা করা হয়নি।
১ দিন আগেআমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১ দিন আগে