প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে সরে দাাঁড়িয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন নাহিদ। তাতে তিনি লিখেছেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে ‘বৃহত্তর স্বার্থে ছাত্র-জনতার কাতারে উপস্থিত থাকা’র জন্যই তিনি উপদেষ্টা পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন।
নাহিদ ইসলাম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন। জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া এই ছাত্র সংগঠনের অন্যতম মুখপাত্রে পরিণত হয়েছিলেন তিনি।
বর্তমানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বস্থানীয় অন্য ছাত্রদের নিয়ে নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের প্রক্রিয়া প্রায় শেষ। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি ওই দলের আত্মপ্রকাশ করার কথা রয়েছে। নাহিদ ইসলাম সেই দলের নেতৃত্বে থাকবেন— এমন ইঙ্গিত রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বরাবর পদত্যাগপত্রে নাহিদ প্রথমেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদ ও আহত সহযোদ্ধাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। রক্তক্ষয়ী গণঅভ্যুত্থানের পর ছাত্র-জনতার আহ্বানে সাড়া দিয়ে পরিবর্তিত নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টার প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন।
নাহিদ ইসলাম লিখেছেন, বৈষম্যহীন, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত বাংলাদেশ গড়তে আপনার (প্রধান উপদেষ্টা) নেতৃত্বে গঠিত উপদেষ্টা পরিষদে আমাকে সুযোগ দেওয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। গত ৮ আগস্ট শপথ নেওয়া উপদেষ্টা পরিষদে আমি ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাই। নানামুখী চ্যালেঞ্জের মধ্যেও আপনার নেতৃত্বে দায়িত্ব পালনে সদা সচেষ্ট থেকেছি।
মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন নাহিদ ইসলাম। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর
পদত্যাগের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তরুণ এই ছাত্রনেতা লিখেছেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে আমার ছাত্র-জনতার কাতারে উপস্থিত থাকা উচিত বলে আমি মনে করি। ফলে আমি আমার (উপদেষ্টার) দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দেওয়া সমীচীন মনে করছি।
‘এ অবস্থায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পদ থেকে অব্যাহতি চাচ্ছি। আমার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করতে মহোদয়কে সবিনয় অনুরোধ করছি,’— পদত্যাগপত্রে লিখেছেন নাহিদ ইসলাম।
ছাত্রদের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের আলোচনার শুরু থেকেই দলীয় প্রধান হিসেবে নাহিদের নাম উচ্চারিত হয়ে আসছে। দলের শীর্ষ অন্যসব পদ নিয়ে বিতর্ক থাকলেও প্রধান হিসেবে তার নাম অনেকটাই সর্বজনগ্রাহ্য হিসেবেও উঠে এসেছে।
এসব গুঞ্জনের মুখে নাহিদ ইসলাম নিজেও একাধিকবার বলেছেন, ছাত্ররা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে এবং তাকে সেই দলের কোনো দায়িত্ব দেওয়া হলে তিনি সরকার তথা উপদেষ্টা পদ থেকে সরে দাঁড়াবেন।
এর মধ্যে গতকাল সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ছাত্ররা ঘোষণা দেন, শুক্রবার নতুন দলের আত্মপ্রকাশ হবে। মাঝে দুই দিন হাতে রেখেই পদত্যাগ করলেন নাহিদ।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে সরে দাাঁড়িয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন নাহিদ। তাতে তিনি লিখেছেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে ‘বৃহত্তর স্বার্থে ছাত্র-জনতার কাতারে উপস্থিত থাকা’র জন্যই তিনি উপদেষ্টা পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন।
নাহিদ ইসলাম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন। জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া এই ছাত্র সংগঠনের অন্যতম মুখপাত্রে পরিণত হয়েছিলেন তিনি।
বর্তমানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বস্থানীয় অন্য ছাত্রদের নিয়ে নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের প্রক্রিয়া প্রায় শেষ। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি ওই দলের আত্মপ্রকাশ করার কথা রয়েছে। নাহিদ ইসলাম সেই দলের নেতৃত্বে থাকবেন— এমন ইঙ্গিত রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বরাবর পদত্যাগপত্রে নাহিদ প্রথমেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদ ও আহত সহযোদ্ধাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। রক্তক্ষয়ী গণঅভ্যুত্থানের পর ছাত্র-জনতার আহ্বানে সাড়া দিয়ে পরিবর্তিত নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টার প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন।
নাহিদ ইসলাম লিখেছেন, বৈষম্যহীন, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত বাংলাদেশ গড়তে আপনার (প্রধান উপদেষ্টা) নেতৃত্বে গঠিত উপদেষ্টা পরিষদে আমাকে সুযোগ দেওয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। গত ৮ আগস্ট শপথ নেওয়া উপদেষ্টা পরিষদে আমি ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাই। নানামুখী চ্যালেঞ্জের মধ্যেও আপনার নেতৃত্বে দায়িত্ব পালনে সদা সচেষ্ট থেকেছি।
মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন নাহিদ ইসলাম। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর
পদত্যাগের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তরুণ এই ছাত্রনেতা লিখেছেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে আমার ছাত্র-জনতার কাতারে উপস্থিত থাকা উচিত বলে আমি মনে করি। ফলে আমি আমার (উপদেষ্টার) দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দেওয়া সমীচীন মনে করছি।
‘এ অবস্থায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পদ থেকে অব্যাহতি চাচ্ছি। আমার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করতে মহোদয়কে সবিনয় অনুরোধ করছি,’— পদত্যাগপত্রে লিখেছেন নাহিদ ইসলাম।
ছাত্রদের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের আলোচনার শুরু থেকেই দলীয় প্রধান হিসেবে নাহিদের নাম উচ্চারিত হয়ে আসছে। দলের শীর্ষ অন্যসব পদ নিয়ে বিতর্ক থাকলেও প্রধান হিসেবে তার নাম অনেকটাই সর্বজনগ্রাহ্য হিসেবেও উঠে এসেছে।
এসব গুঞ্জনের মুখে নাহিদ ইসলাম নিজেও একাধিকবার বলেছেন, ছাত্ররা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে এবং তাকে সেই দলের কোনো দায়িত্ব দেওয়া হলে তিনি সরকার তথা উপদেষ্টা পদ থেকে সরে দাঁড়াবেন।
এর মধ্যে গতকাল সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ছাত্ররা ঘোষণা দেন, শুক্রবার নতুন দলের আত্মপ্রকাশ হবে। মাঝে দুই দিন হাতে রেখেই পদত্যাগ করলেন নাহিদ।
তিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
১ দিন আগেরাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ডাকা কর্মী সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করছে পুলিশ। এ সময় সমাবেশস্থলে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ পাওয়া যায়। এছাড়াও পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
১ দিন আগেউত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হোয়াসং-২০ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা নিয়ে এখনো কোনো পরীক্ষা করা হয়নি।
১ দিন আগেআমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১ দিন আগে