প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
শেখ হাসিনার শাসনামলে গুমের শিকার ব্যক্তিদের আটকে রেখে নির্যাতনের জন্য গড়ে তোলা গোপন বন্দিশালা ‘আয়নাঘর’ খুব শিগগিরই পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। পরিদর্শনের সময় দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমও তার সঙ্গে থাকবে।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
এ সিদ্ধান্ত এমন এক সময়ে এলো যখন একাধিক গণমাধ্যমে খবর এসেছিল যে প্রধান উপদেষ্টার আয়নাঘর পরিদর্শনের সময় গণমাধ্যমকে সঙ্গে রাখা নিয়ে সামরিক বাহিনী থেকে আপত্তি উঠেছে। এমনকি প্রধান উপদেষ্টার আয়নাঘর সফরও অনিশ্চিত হয়ে যেতে পারে।
প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদফতরের (ডিজিএফআই) মহাপরিচালকের অধীনে পরিচালিত জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলকে আয়নাঘর নাম দিয়ে ২০২২ সালের আগস্টে প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করে সুইডেনভিত্তিক অনলাইন গণমাধ্যম নেত্র নিউজ। গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সেই গোপন বন্দিশালা থেকে মুক্তি পাওয়া কয়েকজন মুখ খুললে আয়নাঘরের ভয়াবহতা প্রকট হয়ে ওঠে।
এর মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার গুম সংক্রান্ত একটি তদন্ত কমিশন (দ্য কমিশন অব এনকোয়ারি অন এনফোর্সড ডিসাপিয়ারেন্স) গঠন করেছিল। গত ১৯ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এক বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টাকে আয়নাঘর পরিদর্শনের অনুরোধ জানান কমিশন সদস্যরা। ওই সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছিল, গণমাধ্যমসহ গুমের শিকার ব্যক্তি ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা শিগগিরই আয়নাঘর পরিদর্শন করবেন।
এদিকে রমজান মাস সামনে রেখে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা নিয়েও উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যে রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে টিসিবির মাধ্যমে পণ্য পরিবহণ এবং ব্যাপক হারে আমদানি ও সুষ্ঠু সরবরাহ নিশ্চিত করতে গৃহীত পদক্ষেপগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সভায় রমজানে লোডশেডিং না রাখা এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার বিষয়েও আলোচনা হয়।
শেখ হাসিনার শাসনামলে গুমের শিকার ব্যক্তিদের আটকে রেখে নির্যাতনের জন্য গড়ে তোলা গোপন বন্দিশালা ‘আয়নাঘর’ খুব শিগগিরই পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। পরিদর্শনের সময় দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমও তার সঙ্গে থাকবে।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
এ সিদ্ধান্ত এমন এক সময়ে এলো যখন একাধিক গণমাধ্যমে খবর এসেছিল যে প্রধান উপদেষ্টার আয়নাঘর পরিদর্শনের সময় গণমাধ্যমকে সঙ্গে রাখা নিয়ে সামরিক বাহিনী থেকে আপত্তি উঠেছে। এমনকি প্রধান উপদেষ্টার আয়নাঘর সফরও অনিশ্চিত হয়ে যেতে পারে।
প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদফতরের (ডিজিএফআই) মহাপরিচালকের অধীনে পরিচালিত জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলকে আয়নাঘর নাম দিয়ে ২০২২ সালের আগস্টে প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করে সুইডেনভিত্তিক অনলাইন গণমাধ্যম নেত্র নিউজ। গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সেই গোপন বন্দিশালা থেকে মুক্তি পাওয়া কয়েকজন মুখ খুললে আয়নাঘরের ভয়াবহতা প্রকট হয়ে ওঠে।
এর মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার গুম সংক্রান্ত একটি তদন্ত কমিশন (দ্য কমিশন অব এনকোয়ারি অন এনফোর্সড ডিসাপিয়ারেন্স) গঠন করেছিল। গত ১৯ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এক বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টাকে আয়নাঘর পরিদর্শনের অনুরোধ জানান কমিশন সদস্যরা। ওই সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছিল, গণমাধ্যমসহ গুমের শিকার ব্যক্তি ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা শিগগিরই আয়নাঘর পরিদর্শন করবেন।
এদিকে রমজান মাস সামনে রেখে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা নিয়েও উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যে রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে টিসিবির মাধ্যমে পণ্য পরিবহণ এবং ব্যাপক হারে আমদানি ও সুষ্ঠু সরবরাহ নিশ্চিত করতে গৃহীত পদক্ষেপগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সভায় রমজানে লোডশেডিং না রাখা এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার বিষয়েও আলোচনা হয়।
তিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
২ দিন আগেরাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ডাকা কর্মী সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করছে পুলিশ। এ সময় সমাবেশস্থলে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ পাওয়া যায়। এছাড়াও পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
২ দিন আগেউত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হোয়াসং-২০ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা নিয়ে এখনো কোনো পরীক্ষা করা হয়নি।
২ দিন আগেআমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
২ দিন আগে