প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জাতীয় পার্টি থেকে অব্যাহতি পাওয়া অনেক নেতা দলে ফিরতে চাইছেন বলে জানিয়েছেন দলটির গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের অংশের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি বলেছেন, অমার্জনীয় অপরাধের জন্য যারা বহিষ্কার হয়েছেন, তারা ছাড়া, অন্য বহিষ্কৃতরা ক্ষমা চাইলে পার্টি চেয়ারম্যান যেন সহানুভূতির দৃষ্টিতে বিবেচনা করেন, সে বিষয়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করা হয়েছে।
বুধবার দুপুরে চেয়ারম্যানের বনানীস্থ কার্যালয়ের মিলনায়তনে পার্টির প্রেসিডিয়াম ও সংসদ সদস্যদের যৌথ সভায় তিনি এ কথা বলেন।
রওশন এরশাদের সঙ্গে যাওয়ায় প্রায় ডজন খানেক শীর্ষ নেতাকে অব্যাহতি দিয়েছেন জিএম কাদের। তার মধ্যে পার্টির সাবেক মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গা, প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদের মতো নেতাও রয়েছেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, দল থেকে বহিষ্কৃত অনেকেই আবারও দলে ফিরতে চেয়ে যোগাযোগ করছেন। পার্টির চেয়ারম্যান ও মহাসচিবকে বহিষ্কার করার জন্য কাজী ফিরোজ রশীদের বাসায় মিটিং হয়েছিল। তাই কাজী ফিরোজ রশীদকে পার্টি থেকে বহিষ্কার করা হয়। তথাকথিত সম্মেলন কমিটির সভায় বক্তৃতা করায় সৈয়দ আবু হোসেন বাবলাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আর বাবলা সাহেব নিজেই পার্টি থেকে চলে গেছেন।
চুন্নু বলেন, দলের পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদের সঙ্গে আমাদের স্পর্শকাতর সম্পর্ক। তাই, তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই। রওশন এরশাদের নাম ব্যবহার করে যারা অন্যায় করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গোলাম মোহাম্মদ কাদের জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান, এই দলের রেজিস্ট্রেশন নম্বর ১২। দলের মার্কা লাঙ্গল। তথাকথিত সম্মেলন যারা করছেন, তারা ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনে চিঠি দিয়েছিলেন যে, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও মহাসচিবকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশন তাদের ওই চিঠি নাকচ করে দিয়েছে। আমাদের দলের বাইরে কেউ যদি মহাসম্মেলনও করে সে বিষয়ে বলার কিছু নেই। জাতীয় পার্টির নামে ব্রাকেটে যদি কেউ মই মার্কা, আম মার্কা, জাম মার্কা, বেগুন মার্কা করে, তাহলে করতেই পারে। সে ব্যাপারে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই।
জাতীয় পার্টি থেকে অব্যাহতি পাওয়া অনেক নেতা দলে ফিরতে চাইছেন বলে জানিয়েছেন দলটির গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের অংশের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি বলেছেন, অমার্জনীয় অপরাধের জন্য যারা বহিষ্কার হয়েছেন, তারা ছাড়া, অন্য বহিষ্কৃতরা ক্ষমা চাইলে পার্টি চেয়ারম্যান যেন সহানুভূতির দৃষ্টিতে বিবেচনা করেন, সে বিষয়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করা হয়েছে।
বুধবার দুপুরে চেয়ারম্যানের বনানীস্থ কার্যালয়ের মিলনায়তনে পার্টির প্রেসিডিয়াম ও সংসদ সদস্যদের যৌথ সভায় তিনি এ কথা বলেন।
রওশন এরশাদের সঙ্গে যাওয়ায় প্রায় ডজন খানেক শীর্ষ নেতাকে অব্যাহতি দিয়েছেন জিএম কাদের। তার মধ্যে পার্টির সাবেক মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গা, প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদের মতো নেতাও রয়েছেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, দল থেকে বহিষ্কৃত অনেকেই আবারও দলে ফিরতে চেয়ে যোগাযোগ করছেন। পার্টির চেয়ারম্যান ও মহাসচিবকে বহিষ্কার করার জন্য কাজী ফিরোজ রশীদের বাসায় মিটিং হয়েছিল। তাই কাজী ফিরোজ রশীদকে পার্টি থেকে বহিষ্কার করা হয়। তথাকথিত সম্মেলন কমিটির সভায় বক্তৃতা করায় সৈয়দ আবু হোসেন বাবলাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আর বাবলা সাহেব নিজেই পার্টি থেকে চলে গেছেন।
চুন্নু বলেন, দলের পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদের সঙ্গে আমাদের স্পর্শকাতর সম্পর্ক। তাই, তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই। রওশন এরশাদের নাম ব্যবহার করে যারা অন্যায় করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গোলাম মোহাম্মদ কাদের জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান, এই দলের রেজিস্ট্রেশন নম্বর ১২। দলের মার্কা লাঙ্গল। তথাকথিত সম্মেলন যারা করছেন, তারা ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনে চিঠি দিয়েছিলেন যে, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও মহাসচিবকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশন তাদের ওই চিঠি নাকচ করে দিয়েছে। আমাদের দলের বাইরে কেউ যদি মহাসম্মেলনও করে সে বিষয়ে বলার কিছু নেই। জাতীয় পার্টির নামে ব্রাকেটে যদি কেউ মই মার্কা, আম মার্কা, জাম মার্কা, বেগুন মার্কা করে, তাহলে করতেই পারে। সে ব্যাপারে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহীরা মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) বিকেল ৫টা পর্যন্ত মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে পারবেন। মনোনয়ন ফরম জমা দিতে পারবেন বুধবার (২০ আগস্ট) বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
১৯ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আজকে ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল সংসদ এবং কেন্দ্রীয় ডাকসুর মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের শেষ দিন। তারই ধারাবাহিকতায় ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের ছাত্রদলের কিছু শিক্ষার্থী এবং কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে যায় বিকাল সাড়ে ৩টার পরে। ঠিক সেই সময় ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের একদল উগ্র শ
২০ ঘণ্টা আগেএর বাইরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিচিতমুখ উমামা ফাতেমার নেতৃত্বে রয়েছে একটি স্বতন্ত্র প্যানেল। ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’ স্লোগান নিয়ে ছাত্র অধিকার পরিষদ সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা লড়বেন আরেকটি প্যানেল নিয়ে। রয়েছে আরও কিছু স্বতন্ত্র প্যানেল, যেগুলো এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
১ দিন আগেব্রিফিংয়ে অধ্যাপক জসীম উদ্দিন বলেন, সপ্তম দিনে ডাকসুর বিভিন্ন পদে জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছে ৪৪২ জন। এখন পর্যন্ত সাত দিনে ডাকসুতে মোট মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ৫৬৫ জন এবং ১৮টি হল সংসদের জন্য মোট মনোনয়ন সংগ্রহ করেছে এক হাজার ২২৬ জন।
১ দিন আগে