
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

যারা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে, তাদের গ্রেপ্তারে সারা দেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ নামে চলছে যৌথ বাহিনীর অভিযান। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি জানিয়েছেন, সুনির্দিষ্ট কোনো মেয়াদে নয়, সরকার যতদিন প্রয়োজন মনে করবে, এই অভিযান চালাবে।
সিনিয়র সচিব বলেন, গতকাল (শনিবার) থেকে অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু হয়েছে। এই অভিযান কতদিন চলবে, তা এখনই বলতে পারব না। যতটুকু প্রয়োজন হয় (অ্যাজ নিডেড), এই অভিযান আমরা অব্যাহত রাখব।
রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান। শনিবার শুরু হওয়ার পর এ অভিযানে কতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে সে তথ্য দিতে পারেননি তিনি।
অপারেশন ডেভিল হান্ট কেন চালানো হচ্ছে— এ প্রশ্নের উত্তরে নাসিমুল গনি বলেন, এই অভিযানে আমরা সব বাহিনীকে নিয়ে যৌথভাবে ফোকাসড ওয়েতে কিছু কাজ করব। দেশকে যারা অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে (স্ট্যাবল অবস্থাকে আনস্ট্যাবল করার চেষ্টা করছে), সেসব শক্তিকে এই অভিযানের মাধ্যমে আমরা নিষ্ক্রিয় (নিউট্রালাইজ) করব। তাদের বিরুদ্ধে আইনিভাবে যেসব ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, সেগুলো আমরা নেব। অভিযান শুরু হয়েছে, চলতে থাকবে।
অপারেশন ডেভিল হান্টে কারা কারা অংশ নিচ্ছে— জানতে চাইলে সরকারের এই সিনিয়র সচিব বলেন, এটি মূলত পুলিশের একটি অভিযান। তবে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এতে সহায়তা করছে। ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারে’র অধীনে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা আছে। তারাও অভিযানে সহায়তা করবে। জেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটসহ সংশ্লিষ্ট সবাই অভিযানে রয়েছে।
মানবাধিকার ও পরিবেশকে গুরুত্ব দিয়ে আইন প্রয়োগেও মনোযোগী হয়েছে সরকার। আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি এ সংক্রান্ত একটি দিনব্যাপী কর্মশালা আয়োজন করা হয়েছে বলে জানান সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি। তিনি বলেন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও বিচারব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিসহ ১৫০ জনকে নিয়ে আমরা মঙ্গলবার কর্মশালা করব। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা, গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা, পরিবেশ উপদেষ্টা, পুলিশের মহাপরিদর্শক, অ্যাটর্নি জেনারেলসহ সংশ্লিষ্ট সবাই এই কর্মশালায় উপস্থিত থাকবেন।
মঙ্গলবার ঢাকা ও গাজীপুর মহানগর এলাকার সংশ্লিষ্টদের নিয়ে এই কর্মশালা করা হবে। এরপর আগামী এক মাসের মধ্যে দেশের অন্যান্য এলাকাতেও সংশ্লিষ্টরা সশরীরে উপস্থিত হয়ে একই রকম কর্মশালা করবেন বলে জানান সচিব।
৫ আগস্ট সরকার পতনের পর পুলিশ বাহিনীকে নানা সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। সচিব বলেন, তাদের মনোবল ভেঙে গেছে। তারা মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাদের নানাভাবে কাউন্সেলিং করা হচ্ছে। সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে। সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে নানা ধরনের পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। অপারেশন ডেভিল হান্ট তার একটিমাত্র। পর্যায়ক্রমে আরও নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে। এমনকি পুলিশ সদস্যদের মধ্যে যারা নানা ধরনের অপরাধে যুক্ত ছিলেন, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এর আগে শনিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বার্তায় জানানো হয়, শুক্রবার রাতে গাজীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর পতিত স্বৈরাচারের সন্ত্রাসীদের আক্রমণের ঘটনায় আজ শনিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোর সমন্বয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওই সভাতেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে আজ (শনিবার) থেকেই সারা দেশে অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু হবে।

যারা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে, তাদের গ্রেপ্তারে সারা দেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ নামে চলছে যৌথ বাহিনীর অভিযান। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি জানিয়েছেন, সুনির্দিষ্ট কোনো মেয়াদে নয়, সরকার যতদিন প্রয়োজন মনে করবে, এই অভিযান চালাবে।
সিনিয়র সচিব বলেন, গতকাল (শনিবার) থেকে অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু হয়েছে। এই অভিযান কতদিন চলবে, তা এখনই বলতে পারব না। যতটুকু প্রয়োজন হয় (অ্যাজ নিডেড), এই অভিযান আমরা অব্যাহত রাখব।
রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান। শনিবার শুরু হওয়ার পর এ অভিযানে কতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে সে তথ্য দিতে পারেননি তিনি।
অপারেশন ডেভিল হান্ট কেন চালানো হচ্ছে— এ প্রশ্নের উত্তরে নাসিমুল গনি বলেন, এই অভিযানে আমরা সব বাহিনীকে নিয়ে যৌথভাবে ফোকাসড ওয়েতে কিছু কাজ করব। দেশকে যারা অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে (স্ট্যাবল অবস্থাকে আনস্ট্যাবল করার চেষ্টা করছে), সেসব শক্তিকে এই অভিযানের মাধ্যমে আমরা নিষ্ক্রিয় (নিউট্রালাইজ) করব। তাদের বিরুদ্ধে আইনিভাবে যেসব ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, সেগুলো আমরা নেব। অভিযান শুরু হয়েছে, চলতে থাকবে।
অপারেশন ডেভিল হান্টে কারা কারা অংশ নিচ্ছে— জানতে চাইলে সরকারের এই সিনিয়র সচিব বলেন, এটি মূলত পুলিশের একটি অভিযান। তবে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এতে সহায়তা করছে। ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারে’র অধীনে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা আছে। তারাও অভিযানে সহায়তা করবে। জেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটসহ সংশ্লিষ্ট সবাই অভিযানে রয়েছে।
মানবাধিকার ও পরিবেশকে গুরুত্ব দিয়ে আইন প্রয়োগেও মনোযোগী হয়েছে সরকার। আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি এ সংক্রান্ত একটি দিনব্যাপী কর্মশালা আয়োজন করা হয়েছে বলে জানান সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি। তিনি বলেন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও বিচারব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিসহ ১৫০ জনকে নিয়ে আমরা মঙ্গলবার কর্মশালা করব। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা, গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা, পরিবেশ উপদেষ্টা, পুলিশের মহাপরিদর্শক, অ্যাটর্নি জেনারেলসহ সংশ্লিষ্ট সবাই এই কর্মশালায় উপস্থিত থাকবেন।
মঙ্গলবার ঢাকা ও গাজীপুর মহানগর এলাকার সংশ্লিষ্টদের নিয়ে এই কর্মশালা করা হবে। এরপর আগামী এক মাসের মধ্যে দেশের অন্যান্য এলাকাতেও সংশ্লিষ্টরা সশরীরে উপস্থিত হয়ে একই রকম কর্মশালা করবেন বলে জানান সচিব।
৫ আগস্ট সরকার পতনের পর পুলিশ বাহিনীকে নানা সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। সচিব বলেন, তাদের মনোবল ভেঙে গেছে। তারা মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাদের নানাভাবে কাউন্সেলিং করা হচ্ছে। সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে। সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে নানা ধরনের পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। অপারেশন ডেভিল হান্ট তার একটিমাত্র। পর্যায়ক্রমে আরও নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে। এমনকি পুলিশ সদস্যদের মধ্যে যারা নানা ধরনের অপরাধে যুক্ত ছিলেন, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এর আগে শনিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বার্তায় জানানো হয়, শুক্রবার রাতে গাজীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর পতিত স্বৈরাচারের সন্ত্রাসীদের আক্রমণের ঘটনায় আজ শনিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোর সমন্বয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওই সভাতেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে আজ (শনিবার) থেকেই সারা দেশে অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু হবে।

স্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত এবং দেশের বিরাজমান সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৫ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে দুপুর ২টায় শুরু হতে যাওয়া এই সমাবেশে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি এবং জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির শীর্ষ নেত
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতায় জড়িয়ে প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে অন্তত দুটি জেলায়। এছাড়া আরও অনেকগুলো জেলায় ঘোষিত মনোনয়ন পরিবর্তনের দাবি করে মিছিল সমাবেশ, মানববন্ধন, সড়ক অবরোধ কিংবা বিক্ষোভের মতো ঘটনা ঘটেই চলেছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, ‘ভোটের ব্যাপারে মানুষের মনের মধ্যে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। গণঅভ্যুত্থানের পরে দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন এবং নির্বাচনের পূর্বে ঐক্যমতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার হওয়া দরকার ছিল। কিন্তু দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, আমাদের বিচার এবং সংস্কারের ট্যাবলেট খাওয়ানো হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এই সরকার বিচার এবং স
২০ ঘণ্টা আগে