ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি ‘গণহত্যার’ প্রতিবাদে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে বিপুল সংখ্যক মানুষের সামনে ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়। এতে গাজাবাসীর পাশে থাকার প্রতিশ্রুতিসহ বেশ কিছু ঘোষণা এসেছে।
হঠাৎ করেই আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ। বিশ্বব্যাপী সবার বিরুদ্ধে লড়াই করার পরিবর্তে এখন তা অনেকটাই পরিণত হয়েছে পরিচিত রণাঙ্গনে, অর্থাৎ আমেরিকা বনাম চীনে। ডজন খানেক দেশের ওপর আরোপিত ‘প্রতিশোধমূলক’ শুল্কে ৯০ দিনের জন্য বিরতি দেওয়া হলেও তাতে এখনও ১০ শতাংশ সর্বজনীন শুল্ক বহাল
রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিসহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে পরিবর্তন বা সংস্কারের প্রশ্নে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বড় রকমের ভিন্নমত বা পাল্টাপাল্টি অবস্থান দেখা যাচ্ছে।
গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল থেকে সোমবার বাংলাদেশের সিলেট, চট্টগ্রাম, কক্সবাজারসহ কয়েকটি জেলায় কেএফসি, বাটা, পিৎজা হাটসহ এক ডজনেরও বেশি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে যে হামলা ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে, সেটি ঘিরে ব্যবসায়ীদের মধ্যে নতুন করে উদ্বেগ ও নিরাপত্তা শঙ্কা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
থাইল্যান্ডের রাজধানীতে বিমস্টেক শীর্ষ সম্মেলনের অবকাশে গত শুক্রবার (৪ এপ্রিল) ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস মিনিট চল্লিশেকের এক বৈঠকে মিলিত হয়েছিলেন – ‘ফ্যাক্ট’ বা ঘটনা বলতে এটুকুই, যা নিয়ে কোনও বিতর্কের অবকাশ নেই। কিন্তু এরপর
এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে প্রত্যাবাসনের যোগ্য হিসাবে চিহ্নিত করলেও তারা মিয়ানমারে কবে ফিরে যেতে পারবেন তা নিশ্চিত নয়। শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান জানিয়েছেন, ‘রোহিঙ্গাদের ভেরিফিকেশন তাদের মিয়ানমারের নাগরিকত্ব নিশ্চিত করে না। তাদের রেসিডেন্সি নিশ্চিত করে। রোহিঙ্গারা ত
অনিশ্চয়তা কাটিয়ে ব্যাংককে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও নরেন্দ্র মোদী যে প্রথমবারের মতো দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসলেন, এটিকেই দুই দেশের সম্পর্কে একটি ‘ইতিবাচক’ ঘটনা হিসেবে দেখা হচ্ছে। গত বছরের আগস্টে গণঅভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারে পতনের আকস্মিকতায় থমকে গিয়েছিল দুই দেশের সম্পর্কের গতি।
দীর্ঘদিন পর রাজধানী ঢাকায় ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এমন একটি আনন্দ মিছিল আয়োজন করা হয়েছে, যেখানে ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল বাংলার সুলতানি-মোগল আমলের নানা ঐতিহ্যকে। আনন্দ মিছিলে গাধার পিঠে বসে থাকা লোককথার চরিত্র নাসিরুদ্দিন হোজ্জার একটি পাপেট বা প্রতিকৃতিও স্থান পায়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের চীনে প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফরে দুই দেশের মধ্যে বেশ কয়েকটি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে, এবং সম্পর্ক ‘নতুন উচ্চতায়’ নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে যৌথ বিবৃতিতে।
আগস্ট বিপ্লব দেশের গতিপথকে নাটকীয়ভাবে বদলে দিয়েছে, যা কূটনৈতিক সম্পৃক্ততার ক্ষেত্রে নতুন প্রত্যাশা তৈরি করেছে। তবে এই সফরকে চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পূর্ণ নতুন সংযোগ হিসেবে দেখা হবে বিভ্রান্তিকর। কারণ, এই সফরে সই করা চুক্তিগুলোর বেশির ভাগই গত সরকারের শাসনামলে নির্ধারিত অগ্রাধিকারগুলোর ধারাবাহিকতা ব
ঈদে এবার ৯ দিনের ছুটি। এ সময়ে চুরি, ডাকাতি ও ছিনতাই বাড়তে পারে– এমন আশঙ্কায় সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নেওয়া হচ্ছে নানা ধরনের উদ্যোগ। তবে ডিএমপি কমিশনার বলেছেন, ‘পুলিশ থাকলেও বাড়ি, ফ্ল্যাট, দোকান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা নিজ দায়িত্বে নিশ্চিত করতে হবে।’
রাষ্ট্র পুনর্গঠন ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে সংস্কারের উদ্যোগ নেয় অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। কিন্তু এই উদ্যোগের মাঝপথে এসে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে মতবিরোধ দেখা যাচ্ছে কোনো কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে।
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে সবশেষ যেই দেশ সফর করেছিলেন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সেই দেশেই সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফরে যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বুধবার ২৬ মার্চ শুরু হচ্ছে তার চার দিনের চীন সফর।
দেশে এবার গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন তাদের সংস্কারবিষয়ক প্রতিবেদন জমা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে। কিন্তু এই প্রতিবেদনের কোনো কোনো প্রস্তাব বাস্তবতাবিবর্জিত বলে মনে করছেন অনেকে।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৃহস্পতিবার জানান, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের কোনো পরিকল্পনা অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। তার এই বক্তব্যের পর ব্যাপক বিতর্ক শুরু হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবিতে ঢাকায় মিছিল হয়েছে। বিভিন্ন দলের নেতারাও তাদের অবস্থান প্রকাশ করেছেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রশাসনের সঙ্গে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সম্পর্ক কী হতে পারে, সে বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়। এমন এক পটভূমিতে মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য নানা আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
সরকারপ্রধান পদে যেই থাকুক না কেন, এই সফর হতোই। সুতরাং শুরুতেই বলে নেওয়া ভালো, এই সফরে প্রত্যাশার পরিধি বিশাল হলেও প্রকৃত ও বাস্তব অর্জনের মাত্রা সীমিতই হবে।