
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আফগানিস্তানকে সতর্ক করে বলেছেন, যদি দেশটি বাগরাম বিমানঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ যুক্তরাষ্ট্রকে ফিরিয়ে না দেয়, তবে তাদের জন্য "খারাপ কিছু" অপেক্ষা করছে। প্রয়োজনে তিনি মার্কিন সেনাদের দেশটিতে আবার ফেরত পাঠানোর ইঙ্গিতও দিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে ট্রাম্প দাবি করেন যে যুক্তরাষ্ট্র বাগরাম বিমানঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে চায়। এরপর শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) সাংবাদিকদের তিনি বলেন, এ বিষয়ে আফগানিস্তানের সঙ্গে আলোচনা চলছে। গতকাল শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) তিনি তার মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, "আফগানিস্তান যদি বাগরাম বিমানঘাঁটি ফিরিয়ে না দেয়—যা যুক্তরাষ্ট্র তৈরি করেছিল—তাহলে খারাপ কিছু ঘটবে।"
এর আগে, ২০২১ সালে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পর দেশটিতে থাকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ঘাঁটি তালেবানরা দখল করে নেয়। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতাপ্রাপ্ত কাবুল সরকারের পতন হয়। আফগান কর্মকর্তারা আবারও যুক্তরাষ্ট্রকে ঘাঁটিতে ফিরিয়ে আনতে আপত্তি জানিয়েছেন।
বর্তমান ও সাবেক মার্কিন কর্মকর্তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, বাগরাম ফের দখল নেওয়া অনেকটা আফগানিস্তানে পুনরায় আক্রমণের মতো হয়ে যাবে। এতে ১০ হাজারের বেশি সেনা পাঠাতে হবে এবং উন্নত আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা মোতায়েন করতে হবে।
ট্রাম্প অতীতে পানামা খাল থেকে শুরু করে গ্রিনল্যান্ড পর্যন্ত বিভিন্ন ভূখণ্ড ও কৌশলগত স্থাপনা অধিগ্রহণের কথা বলেছেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি বিশেষভাবে বাগরামের প্রতি আগ্রহী।
গতকাল শনিবার তাঁকে প্রশ্ন করা হয়—ঘাঁটি পুনর্দখলের জন্য তিনি সেনা পাঠাবেন কি না! ট্রাম্প সরাসরি কোনো উত্তর দেননি। তিনি বলেন, ‘এটা নিয়ে এখন কথা বলব না। আমরা আফগানিস্তানের সঙ্গে কথা বলছি, আমরা এটা চাই এবং দ্রুতই চাই। আর যদি না দেয়, তাহলে আমি কী করব সেটা সবাই জানতে পারবে।’
দুই দশক ধরে আফগানিস্তানে যুদ্ধ চলাকালে বাগরাম বিমানঘাঁটি ছিল মার্কিন সেনাদের প্রধান ঘাঁটি। সেখানে বার্গার কিং, পিজা হাটের মতো রেস্তোরাঁ ছাড়াও ছিল বিভিন্ন দোকান, যেখানে ইলেকট্রনিকস থেকে শুরু করে আফগানি গালিচা পর্যন্ত পাওয়া যেত। ঘাঁটিতে বিশাল এক কারাগারও ছিল।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশাল এই ঘাঁটি ফের চালু করা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা কঠিন হবে। এর জন্য বিপুল জনবল প্রয়োজন। এমনকি তালেবান আলোচনার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রকে বাগরামে ফের প্রবেশাধিকার দিলেও ঘাঁটিকে ইসলামিক স্টেট (আইএস) ও আল কায়েদার মতো জঙ্গি গোষ্ঠীর হামলা থেকে রক্ষা করতে হবে।
এ ছাড়া ঘাঁটিটি ইরানের উন্নত ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ঝুঁকিতেও পড়তে পারে। গত জুনে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালানোর পর ইরান কাতারে মার্কিন একটি বড় ঘাঁটিতে আক্রমণ চালিয়েছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আফগানিস্তানকে সতর্ক করে বলেছেন, যদি দেশটি বাগরাম বিমানঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ যুক্তরাষ্ট্রকে ফিরিয়ে না দেয়, তবে তাদের জন্য "খারাপ কিছু" অপেক্ষা করছে। প্রয়োজনে তিনি মার্কিন সেনাদের দেশটিতে আবার ফেরত পাঠানোর ইঙ্গিতও দিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে ট্রাম্প দাবি করেন যে যুক্তরাষ্ট্র বাগরাম বিমানঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে চায়। এরপর শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) সাংবাদিকদের তিনি বলেন, এ বিষয়ে আফগানিস্তানের সঙ্গে আলোচনা চলছে। গতকাল শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) তিনি তার মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, "আফগানিস্তান যদি বাগরাম বিমানঘাঁটি ফিরিয়ে না দেয়—যা যুক্তরাষ্ট্র তৈরি করেছিল—তাহলে খারাপ কিছু ঘটবে।"
এর আগে, ২০২১ সালে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পর দেশটিতে থাকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ঘাঁটি তালেবানরা দখল করে নেয়। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতাপ্রাপ্ত কাবুল সরকারের পতন হয়। আফগান কর্মকর্তারা আবারও যুক্তরাষ্ট্রকে ঘাঁটিতে ফিরিয়ে আনতে আপত্তি জানিয়েছেন।
বর্তমান ও সাবেক মার্কিন কর্মকর্তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, বাগরাম ফের দখল নেওয়া অনেকটা আফগানিস্তানে পুনরায় আক্রমণের মতো হয়ে যাবে। এতে ১০ হাজারের বেশি সেনা পাঠাতে হবে এবং উন্নত আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা মোতায়েন করতে হবে।
ট্রাম্প অতীতে পানামা খাল থেকে শুরু করে গ্রিনল্যান্ড পর্যন্ত বিভিন্ন ভূখণ্ড ও কৌশলগত স্থাপনা অধিগ্রহণের কথা বলেছেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি বিশেষভাবে বাগরামের প্রতি আগ্রহী।
গতকাল শনিবার তাঁকে প্রশ্ন করা হয়—ঘাঁটি পুনর্দখলের জন্য তিনি সেনা পাঠাবেন কি না! ট্রাম্প সরাসরি কোনো উত্তর দেননি। তিনি বলেন, ‘এটা নিয়ে এখন কথা বলব না। আমরা আফগানিস্তানের সঙ্গে কথা বলছি, আমরা এটা চাই এবং দ্রুতই চাই। আর যদি না দেয়, তাহলে আমি কী করব সেটা সবাই জানতে পারবে।’
দুই দশক ধরে আফগানিস্তানে যুদ্ধ চলাকালে বাগরাম বিমানঘাঁটি ছিল মার্কিন সেনাদের প্রধান ঘাঁটি। সেখানে বার্গার কিং, পিজা হাটের মতো রেস্তোরাঁ ছাড়াও ছিল বিভিন্ন দোকান, যেখানে ইলেকট্রনিকস থেকে শুরু করে আফগানি গালিচা পর্যন্ত পাওয়া যেত। ঘাঁটিতে বিশাল এক কারাগারও ছিল।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশাল এই ঘাঁটি ফের চালু করা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা কঠিন হবে। এর জন্য বিপুল জনবল প্রয়োজন। এমনকি তালেবান আলোচনার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রকে বাগরামে ফের প্রবেশাধিকার দিলেও ঘাঁটিকে ইসলামিক স্টেট (আইএস) ও আল কায়েদার মতো জঙ্গি গোষ্ঠীর হামলা থেকে রক্ষা করতে হবে।
এ ছাড়া ঘাঁটিটি ইরানের উন্নত ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ঝুঁকিতেও পড়তে পারে। গত জুনে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালানোর পর ইরান কাতারে মার্কিন একটি বড় ঘাঁটিতে আক্রমণ চালিয়েছিল।

২০২৪ সালের নভেম্বরের যুদ্ধবিরতি চুক্তির মাধ্যমে ইসরাইল ও ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর মধ্যে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা সংঘাতের অবসান হওয়ার কথা থাকলেও, ইসরাইল লেবাননে হামলা অব্যাহত রেখেছে এবং কৌশলগত বলে বিবেচিত পাঁচটি এলাকায় সেনা মোতায়েন রেখেছে।
১ দিন আগে
দীর্ঘ দিন ধরেই জেলেনস্কিকে ‘অবৈধ’ দাবি করে আসছে রাশিয়া। দেশটি বলছে, বর্তমানে ইউক্রেনের আইনি ক্ষমতা দেশটির পার্লামেন্টের হাতে রয়েছে। ফলে ‘অবৈধভাবে’ ক্ষমতায় থাকা জেলেনস্কিই শান্তি চুক্তিতে পৌঁছানোর পথে ‘বড় বাধা’ বলে মনে করছে মস্কো।
২ দিন আগে
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘আজ রাতে কমান্ডার ইন চিফ হিসেবে আমার নির্দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উত্তরপশ্চিম নাইজেরিয়ায় আইএস সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী এবং মারাত্মক হামলা শুরু করেছে। আইএস যোদ্ধারা নিরীহ খ্রিষ্টানদের লক্ষ্যবস্তু
২ দিন আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই যোদ্ধা ওসমান হাদিকে হত্যার দায়ে ভারতকে অভিযুক্ত করে বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভ করেছে শিখ সম্প্রদায়ের মানুষ। শিখ ফর জাস্টিস (এসএফজে) নামে একটি সংগঠনের নামে যুক্তরাষ্ট্রেরও ওয়াশিংটন, যুক্তরাজ্যের লন্ডন, কানাডার টরেন্টো, ভ্যানকুভার, ইতালির মিলান এবং অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে তারা
২ দিন আগে