
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর শুল্ক আদায় আপাতত চালিয়ে যেতে পারবেন বলে রায় দিয়েছেন একটি আপিল আদালত। মাত্র একদিন আগেই স্থানীয় এক আদালত এই শুল্ক আদায়কে বেআইনি ঘোষণা করে তা আটকে দিয়েছিল।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প এই শুল্ক আরোপের মাধ্যমে তার ক্ষমতা লঙ্ঘন করেছেন বলে রায় দেওয়া হয়েছিল। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের কোর্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের ওই রায় ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ক্ষুব্ধ করে। তারা একে বিচারিক সীমা লঙ্ঘনের উদাহরণ বলে অভিহিত করে।
নিম্ন আদালতের ওই আদেশ সাময়িকভাবে স্থগিত করার জন্য হোয়াইট হাউজের একটি আবেদন মঞ্জুর করেছেন একটি ফেডারেল আপিল আদালত।
শুল্ক আরোপ সংক্রান্ত যেসব পদক্ষেপ ট্রাম্পের এজেন্ডার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে এবং বিশ্ব অর্থনীতিকে নাড়া দিয়েছে, সেগুলোকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে কিছু ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বেশ কয়েকটি রাজ্য সরকার।
আপিল আবেদনে ট্রাম্প প্রশাসন বলেছে, একদিন আগে কোর্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের জারি করা সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে নিয়ে অসঙ্গতভাবে অনুমানের ওপর ভিত্তি করে দেওয়া। মাসের পর মাস ধরে চালানো বাণিজ্য আলোচনার ওপরও ওই রায় হুমকি তৈরি করেছে। আদালত নয়, বরং রাজনৈতিক শাখাগুলোই বৈদেশিক নীতি তৈরি করে এবং অর্থনৈতিক নীতি নির্ধারণ করে।
পরে বৃহস্পতিবার আপিল আদালত থেকে শুল্ক বহাল রাখার সিদ্ধান্ত আসে। এ সিদ্ধান্ত আসার কিছুক্ষণ আগে হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র ক্যারোলিন লিভিট এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছিলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বা অন্য কোনো প্রেসিডেন্টের সংবেদনশীল কূটনৈতিক বা বাণিজ্য আলোচনা যদি অ্যাক্টিভিস্ট বিচারকদের দ্বারা বাধাগ্রস্ত হয়, তবে আমেরিকা কাজ করতে পারবে না।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক পোস্টে কোর্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের রায়ের তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, আশা করা যায় সুপ্রিম কোর্ট এই ভয়াবহ, দেশকে হুমকির মুখে ফেলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত দ্রুত এবং কার্যকরভাবে বাতিল করবেন।
নিউইয়র্কের স্বল্প-পরিচিত কোর্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের বুধবারের রায় চীন, মেক্সিকো ও কানাডা থেকে আসা পণ্যের ওপর ট্রাম্প আরোপিত শুল্ক বাতিল করে দিয়েছিল, যা তিনি গত ফেব্রুয়ারিতে ঘোষণা করেছিলেন। এর পক্ষে যুক্তি দিয়ে বলেছিলেন, ফেন্টানাইল মাদক চোরাচালান মোকাবিলার উদ্দেশ্যে এটি করা হয়েছে।
এর আগে গত মাসে ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ হারে যে আমদানি কর আরোপ করেছিলেন, একইসঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ইইউ ও চীনসহ অন্যান্য বাণিজ্য অংশীদারদের ওপর উচ্চতর যে ‘পারস্পরিক শুল্ক’ (রিসিপ্রোকাল ট্যারিফ) আরোপ করেছিলে, নিম্ন আদালতের সিদ্ধান্তের ফলে সেগুলোও বাতিল হয়ে যেত।
১৯৭৭ সালের যে আন্তর্জাতিক জরুরি অর্থনৈতিক ক্ষমতা আইনের ওপর ভিত্তি করে ট্রাম্প অনেক দেশের ওপর শুল্ক আরোপ করেছিলেন, তাতে এ ধরনের ব্যাপক শুল্ক আরোপের অনুমতি ছিল না বলে জানান নিম্ন আদালত। তবে ওই আদালতের রায়ে গাড়ি, ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের ওপর প্রভাব ফেলেনি, যা অন্য আইনের অধীনে বাস্তবায়িত হয়েছিল।
তবে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা চলমান থাকায় হোয়াইট হাউজ তাদের অনেক শুল্কের কিছু অংশ স্থগিত বা সংশোধন করেছে।
আপিল আদালতের সিদ্ধান্তের ফলে মামলাটি বিচারাধীন থাকাকালে ট্রাম্প প্রশাসন আপাতত শুল্ক আরোপ করতে পারবে। আগামী ৫ জুন এর পরবর্তী শুনানি রয়েছে।
বৃহস্পতিবার আরেকটি ফেডারেল আদালতও কোর্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের রায়ের বিষয়ে একই ধরনের সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে। বিচারক রুডলফ কনট্রেরাস বলেছেন, শুল্ক আরোপের বিষয়টি রাষ্ট্রপতির কর্তৃত্বের বাইরে চলে গেছে ঠিক, তবে সেই রায় শুধুমাত্র মামলার একটি খেলনা কোম্পানির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
কোর্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডে ব্যবসায়ীদের করা মামলায় সহায়তাকারী আইনজীবী ইলিয়া সোমিন বলেন, তিনি ‘মোটামুটি আশাবাদী’ যে শেষ পর্যন্ত আপিলের মাধ্যমে রায় বহাল থাকবে। তিনি উল্লেখ করেন, এ আদালতের আদেশ ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলিকান উভয় প্রেসিডেন্টদের নিয়োগ করা বিচারকদের কাছ থেকে এসেছে, নিয়োগকর্তাদের মধ্যে ট্রাম্প নিজেও একজন।
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতির পক্ষে বিশ্ব অর্থনৈতিক মহামন্দার পর থেকে এত বিশাল ক্ষমতা প্রয়োগ করা এবং বৃহত্তম বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু করা স্বাভাবিক বিষয় নয় বলেও মন্তব্য করেন ইলিয়া সোমিন।
ওয়াশিংটনের নীতি সম্পর্কে বিভিন্ন সংস্থাকে পরামর্শ দেয় এমন প্রতিষ্ঠান প্যানজিয়া পলিসির প্রতিষ্ঠাতা টেরি হেইনস বলেন, তিনি মনে করেন আদালত প্রেসিডেন্টকে সম্ভবত সন্দেহের সুবিধা দেবে।
ব্যবসায়িক উদ্যোক্তারা আশা প্রকাশ করে বলেন, তারা এখনো মনে করেননি যে পরিস্থিতির সমাধান হয়েছে। বোস্টন-ভিত্তিক স্টোরি টাইম টয়স
মালিক কারা ডায়ার চীনে খেলনা তৈরি করে এবং বিক্রির জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করে। এই কোম্পানির মালিক কারা ডায়ার বলেন, আমি অবিশ্বাস্যভাবে খুশি ও স্বস্তি পেয়েছি। কিন্তু আমি এখনো খুব সতর্ক। পরিস্থিতি এতটাই বিশৃঙ্খল যে ব্যবসার পরিকল্পনা করা অসম্ভব।
ডায়ার আরও বলেন, আমি চাই এটি আমাদের আদালত ব্যবস্থার মাধ্যমে কার্যকর হোক, যেন ভবিষ্যতে শুল্ক কী হবে সে সম্পর্কে আমাদের আরও কিছুটা নিশ্চিয়তা থাকে।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় অস্ট্রেলিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী সাবেক বাণিজ্য আলোচক দিমিত্রি গ্রোজোবিনস্কি বলেন, আদালতের লড়াই ট্রাম্পের অন্যান্য দেশের ওপর কর্তৃত্বের জন্য শুল্ক ব্যবহার করার ক্ষমতাকে দুর্বল করে দিয়েছে।
গ্রোজোবিনস্কি বলেন, ভবিষ্যতে শুল্ক বৃদ্ধি করা তার পক্ষে অনেক কঠিন হবে। এটি শেষ পর্যন্ত এমন একটি আলোচনা ছিল, যেখানে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অন্যান্য দেশগুলোকে একটি বড় লাঠি দিয়ে হুমকি দিচ্ছিলেন এবং সেই লাঠিটি আরও ক্ষণস্থায়ী হয়ে উঠল।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর শুল্ক আদায় আপাতত চালিয়ে যেতে পারবেন বলে রায় দিয়েছেন একটি আপিল আদালত। মাত্র একদিন আগেই স্থানীয় এক আদালত এই শুল্ক আদায়কে বেআইনি ঘোষণা করে তা আটকে দিয়েছিল।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প এই শুল্ক আরোপের মাধ্যমে তার ক্ষমতা লঙ্ঘন করেছেন বলে রায় দেওয়া হয়েছিল। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের কোর্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের ওই রায় ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ক্ষুব্ধ করে। তারা একে বিচারিক সীমা লঙ্ঘনের উদাহরণ বলে অভিহিত করে।
নিম্ন আদালতের ওই আদেশ সাময়িকভাবে স্থগিত করার জন্য হোয়াইট হাউজের একটি আবেদন মঞ্জুর করেছেন একটি ফেডারেল আপিল আদালত।
শুল্ক আরোপ সংক্রান্ত যেসব পদক্ষেপ ট্রাম্পের এজেন্ডার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে এবং বিশ্ব অর্থনীতিকে নাড়া দিয়েছে, সেগুলোকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে কিছু ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বেশ কয়েকটি রাজ্য সরকার।
আপিল আবেদনে ট্রাম্প প্রশাসন বলেছে, একদিন আগে কোর্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের জারি করা সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে নিয়ে অসঙ্গতভাবে অনুমানের ওপর ভিত্তি করে দেওয়া। মাসের পর মাস ধরে চালানো বাণিজ্য আলোচনার ওপরও ওই রায় হুমকি তৈরি করেছে। আদালত নয়, বরং রাজনৈতিক শাখাগুলোই বৈদেশিক নীতি তৈরি করে এবং অর্থনৈতিক নীতি নির্ধারণ করে।
পরে বৃহস্পতিবার আপিল আদালত থেকে শুল্ক বহাল রাখার সিদ্ধান্ত আসে। এ সিদ্ধান্ত আসার কিছুক্ষণ আগে হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র ক্যারোলিন লিভিট এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছিলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বা অন্য কোনো প্রেসিডেন্টের সংবেদনশীল কূটনৈতিক বা বাণিজ্য আলোচনা যদি অ্যাক্টিভিস্ট বিচারকদের দ্বারা বাধাগ্রস্ত হয়, তবে আমেরিকা কাজ করতে পারবে না।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক পোস্টে কোর্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের রায়ের তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, আশা করা যায় সুপ্রিম কোর্ট এই ভয়াবহ, দেশকে হুমকির মুখে ফেলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত দ্রুত এবং কার্যকরভাবে বাতিল করবেন।
নিউইয়র্কের স্বল্প-পরিচিত কোর্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের বুধবারের রায় চীন, মেক্সিকো ও কানাডা থেকে আসা পণ্যের ওপর ট্রাম্প আরোপিত শুল্ক বাতিল করে দিয়েছিল, যা তিনি গত ফেব্রুয়ারিতে ঘোষণা করেছিলেন। এর পক্ষে যুক্তি দিয়ে বলেছিলেন, ফেন্টানাইল মাদক চোরাচালান মোকাবিলার উদ্দেশ্যে এটি করা হয়েছে।
এর আগে গত মাসে ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ হারে যে আমদানি কর আরোপ করেছিলেন, একইসঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ইইউ ও চীনসহ অন্যান্য বাণিজ্য অংশীদারদের ওপর উচ্চতর যে ‘পারস্পরিক শুল্ক’ (রিসিপ্রোকাল ট্যারিফ) আরোপ করেছিলে, নিম্ন আদালতের সিদ্ধান্তের ফলে সেগুলোও বাতিল হয়ে যেত।
১৯৭৭ সালের যে আন্তর্জাতিক জরুরি অর্থনৈতিক ক্ষমতা আইনের ওপর ভিত্তি করে ট্রাম্প অনেক দেশের ওপর শুল্ক আরোপ করেছিলেন, তাতে এ ধরনের ব্যাপক শুল্ক আরোপের অনুমতি ছিল না বলে জানান নিম্ন আদালত। তবে ওই আদালতের রায়ে গাড়ি, ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের ওপর প্রভাব ফেলেনি, যা অন্য আইনের অধীনে বাস্তবায়িত হয়েছিল।
তবে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা চলমান থাকায় হোয়াইট হাউজ তাদের অনেক শুল্কের কিছু অংশ স্থগিত বা সংশোধন করেছে।
আপিল আদালতের সিদ্ধান্তের ফলে মামলাটি বিচারাধীন থাকাকালে ট্রাম্প প্রশাসন আপাতত শুল্ক আরোপ করতে পারবে। আগামী ৫ জুন এর পরবর্তী শুনানি রয়েছে।
বৃহস্পতিবার আরেকটি ফেডারেল আদালতও কোর্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের রায়ের বিষয়ে একই ধরনের সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে। বিচারক রুডলফ কনট্রেরাস বলেছেন, শুল্ক আরোপের বিষয়টি রাষ্ট্রপতির কর্তৃত্বের বাইরে চলে গেছে ঠিক, তবে সেই রায় শুধুমাত্র মামলার একটি খেলনা কোম্পানির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
কোর্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডে ব্যবসায়ীদের করা মামলায় সহায়তাকারী আইনজীবী ইলিয়া সোমিন বলেন, তিনি ‘মোটামুটি আশাবাদী’ যে শেষ পর্যন্ত আপিলের মাধ্যমে রায় বহাল থাকবে। তিনি উল্লেখ করেন, এ আদালতের আদেশ ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলিকান উভয় প্রেসিডেন্টদের নিয়োগ করা বিচারকদের কাছ থেকে এসেছে, নিয়োগকর্তাদের মধ্যে ট্রাম্প নিজেও একজন।
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতির পক্ষে বিশ্ব অর্থনৈতিক মহামন্দার পর থেকে এত বিশাল ক্ষমতা প্রয়োগ করা এবং বৃহত্তম বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু করা স্বাভাবিক বিষয় নয় বলেও মন্তব্য করেন ইলিয়া সোমিন।
ওয়াশিংটনের নীতি সম্পর্কে বিভিন্ন সংস্থাকে পরামর্শ দেয় এমন প্রতিষ্ঠান প্যানজিয়া পলিসির প্রতিষ্ঠাতা টেরি হেইনস বলেন, তিনি মনে করেন আদালত প্রেসিডেন্টকে সম্ভবত সন্দেহের সুবিধা দেবে।
ব্যবসায়িক উদ্যোক্তারা আশা প্রকাশ করে বলেন, তারা এখনো মনে করেননি যে পরিস্থিতির সমাধান হয়েছে। বোস্টন-ভিত্তিক স্টোরি টাইম টয়স
মালিক কারা ডায়ার চীনে খেলনা তৈরি করে এবং বিক্রির জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করে। এই কোম্পানির মালিক কারা ডায়ার বলেন, আমি অবিশ্বাস্যভাবে খুশি ও স্বস্তি পেয়েছি। কিন্তু আমি এখনো খুব সতর্ক। পরিস্থিতি এতটাই বিশৃঙ্খল যে ব্যবসার পরিকল্পনা করা অসম্ভব।
ডায়ার আরও বলেন, আমি চাই এটি আমাদের আদালত ব্যবস্থার মাধ্যমে কার্যকর হোক, যেন ভবিষ্যতে শুল্ক কী হবে সে সম্পর্কে আমাদের আরও কিছুটা নিশ্চিয়তা থাকে।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় অস্ট্রেলিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী সাবেক বাণিজ্য আলোচক দিমিত্রি গ্রোজোবিনস্কি বলেন, আদালতের লড়াই ট্রাম্পের অন্যান্য দেশের ওপর কর্তৃত্বের জন্য শুল্ক ব্যবহার করার ক্ষমতাকে দুর্বল করে দিয়েছে।
গ্রোজোবিনস্কি বলেন, ভবিষ্যতে শুল্ক বৃদ্ধি করা তার পক্ষে অনেক কঠিন হবে। এটি শেষ পর্যন্ত এমন একটি আলোচনা ছিল, যেখানে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অন্যান্য দেশগুলোকে একটি বড় লাঠি দিয়ে হুমকি দিচ্ছিলেন এবং সেই লাঠিটি আরও ক্ষণস্থায়ী হয়ে উঠল।

জনবহুল শহরের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে জাপানের রাজধানী টোকিও। তবে জাকার্তা এবং ঢাকার তুলনায় গত ২৫ বছরে শহরটির জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল রয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
হংকংয়ের উত্তরাঞ্চলীয় তাই পো জেলার ওয়াং ফুক কোর্ট নামের বৃহৎ আবাসিক এলাকায় একাধিক টাওয়ারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় পরিস্থিতি মুহূর্তেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, আর এতে বহু হতাহতের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। দমকল ও জরুরি সেবা বিভাগ আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে
২০ ঘণ্টা আগে
থাইল্যান্ডে রেকর্ড বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় কমপক্ষে ৩৩ জন নিহত হয়েছেন এবং লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়েছেন। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে এই দুর্যোগের ফলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং অনেক মানুষ গৃহহীন হয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
২১ ঘণ্টা আগে
মন্ত্রণালয় আরও অভিযোগ করেছে, ফিলিস্তিনি নারীদের লক্ষ্যবস্তু বানাতে ইসরায়েল উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করছে এবং ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৭০ হাজার মানুষ নিহত ও ১ লাখ ৭১ হাজার মানুষ আহত হয়েছে।
১ দিন আগে