
মালয়েশিয়া প্রতিনিধি

মালয়েশিয়ায় চলমান অভিযানে শত শত অবৈধ অভিবাসীকে আটক করছে দেশটির ইমিগ্রেশন পুলিশ। জানা গেছে, অনেকদিন মালয়েশিয়াতে থাকার পরও যাদের বৈধ কাগজপত্র নেই, স্থানীয়দের অভিযোগ ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিওিতে এই ধরপাকড় অভিযান নিয়ে অভিবাসীদের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়েছে। মালয়েশিয়ার পুলিশ ও ইমিগ্রেশন বিভাগ যৌথভাবে এই অভিযান চালাচ্ছে।
সোমবার বেরিতা আরটিএম ও রাস্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বার্নামার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ৩১ হাজার ১৯৬ জন অবৈধ অভিবাসী এবং ১ হাজার ১৮ জন নিয়োগকর্তাকে আটক করেছে অভিবাসন বিভাগ। তবে এ অভিযান গুলোতে কতজন বাংলাদেশি আটক হয়েছেন তা জানা যায়নি।
ইমিগ্রেশনের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল (অপারেশনস) জাফরি এমবোক ত্বহা বলেন, এই পরিসংখ্যানে এমন নিয়োগকর্তা জড়িত যারা অনুমতি ছাড়াই বিদেশি শ্রমিকদের নিয়োগ ও সুরক্ষা দেয়।
ডিরেক্টর বলেন, নিয়োগকর্তা এবং বিদেশী নাগরিকদের বিরুদ্ধে এনফোর্সমেন্ট অপারেশনগুলিতে মনোনিবেশ করবে যারা ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট ১৯৫৯/৬৩ (অ্যাক্ট ১৫৫), পাসপোর্ট অ্যাক্ট ১৯৬৬ (অ্যাক্ট ১৫০) এবং অ্যান্টি-ট্রাফিকিং-এর অধীনে আইন লঙ্ঘন করে। ব্যক্তি এবং অভিবাসীদের চোরাচালানবিরোধী আইন ২০০৭ (অ্যাক্ট ৬৭০)।
জাফরি অভিবাসন বিভাগের সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়গুলো পরিচালনা করা জন্য জেআইএম কখনও এজেন্ট বা ব্যক্তি নিয়োগ করেনি। আমরা অনেক অভিযোগ পেয়েছি যে নিয়োগকর্তারা এজেন্টদের মাধ্যমে নথিপত্র পাচ্ছেন যাদেরকে জিআইএম দ্বারা নিয়োগ করা হয়েছে। আসলে, আমরা এজেন্ট নিয়োগ করি না বা কোনো এজেন্টকে সহযোগিতা করি না।
সোমবার সেলাঙ্গর রাজ্যের জালান কেবুনে ই-কমার্স বিক্রয়ের প্যাকেজিং সরবরাহের দুটি গুদামে অভিযান শেষে স্থানীয় সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, অভিযানে পরীক্ষা করা ৮৭ জনের মধ্যে মোট ৩৭ জন বিদেশীর বৈধ কাগজপত্র না থাকায় তাদের আটক করা হয়েছে। আটকদের মধ্যে বাংলাদেশের ১৭, ইন্দোনেশিয়া ৫, মায়ানমার ১২, শ্রীলংকা ১ এবং নেপালের ২ নাগরিক রয়েছেন। যাদের বয়স ২০ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে।

মালয়েশিয়ায় চলমান অভিযানে শত শত অবৈধ অভিবাসীকে আটক করছে দেশটির ইমিগ্রেশন পুলিশ। জানা গেছে, অনেকদিন মালয়েশিয়াতে থাকার পরও যাদের বৈধ কাগজপত্র নেই, স্থানীয়দের অভিযোগ ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিওিতে এই ধরপাকড় অভিযান নিয়ে অভিবাসীদের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়েছে। মালয়েশিয়ার পুলিশ ও ইমিগ্রেশন বিভাগ যৌথভাবে এই অভিযান চালাচ্ছে।
সোমবার বেরিতা আরটিএম ও রাস্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বার্নামার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ৩১ হাজার ১৯৬ জন অবৈধ অভিবাসী এবং ১ হাজার ১৮ জন নিয়োগকর্তাকে আটক করেছে অভিবাসন বিভাগ। তবে এ অভিযান গুলোতে কতজন বাংলাদেশি আটক হয়েছেন তা জানা যায়নি।
ইমিগ্রেশনের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল (অপারেশনস) জাফরি এমবোক ত্বহা বলেন, এই পরিসংখ্যানে এমন নিয়োগকর্তা জড়িত যারা অনুমতি ছাড়াই বিদেশি শ্রমিকদের নিয়োগ ও সুরক্ষা দেয়।
ডিরেক্টর বলেন, নিয়োগকর্তা এবং বিদেশী নাগরিকদের বিরুদ্ধে এনফোর্সমেন্ট অপারেশনগুলিতে মনোনিবেশ করবে যারা ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট ১৯৫৯/৬৩ (অ্যাক্ট ১৫৫), পাসপোর্ট অ্যাক্ট ১৯৬৬ (অ্যাক্ট ১৫০) এবং অ্যান্টি-ট্রাফিকিং-এর অধীনে আইন লঙ্ঘন করে। ব্যক্তি এবং অভিবাসীদের চোরাচালানবিরোধী আইন ২০০৭ (অ্যাক্ট ৬৭০)।
জাফরি অভিবাসন বিভাগের সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়গুলো পরিচালনা করা জন্য জেআইএম কখনও এজেন্ট বা ব্যক্তি নিয়োগ করেনি। আমরা অনেক অভিযোগ পেয়েছি যে নিয়োগকর্তারা এজেন্টদের মাধ্যমে নথিপত্র পাচ্ছেন যাদেরকে জিআইএম দ্বারা নিয়োগ করা হয়েছে। আসলে, আমরা এজেন্ট নিয়োগ করি না বা কোনো এজেন্টকে সহযোগিতা করি না।
সোমবার সেলাঙ্গর রাজ্যের জালান কেবুনে ই-কমার্স বিক্রয়ের প্যাকেজিং সরবরাহের দুটি গুদামে অভিযান শেষে স্থানীয় সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, অভিযানে পরীক্ষা করা ৮৭ জনের মধ্যে মোট ৩৭ জন বিদেশীর বৈধ কাগজপত্র না থাকায় তাদের আটক করা হয়েছে। আটকদের মধ্যে বাংলাদেশের ১৭, ইন্দোনেশিয়া ৫, মায়ানমার ১২, শ্রীলংকা ১ এবং নেপালের ২ নাগরিক রয়েছেন। যাদের বয়স ২০ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে।

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লডিয়া শেইনবাউম তার এক্স আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে নিহতদের পরিবার ও প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের জন্য আমি সোনোরার গভর্নর আলফোনসো ডুরাজোর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রোজা আইসেলা রদ্রিগেজকে নিহতদের পরিবার এবং আহতদের
৩ দিন আগে
রেন চেম্বার্স নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, রক্তাক্ত হাতে এক ব্যক্তি কামরার ভেতর দৌড়ে এসে চিৎকার করে বলেন, তাদের কাছে ছুরি আছে, দৌড়াও। এ সময় রেন ও তার বন্ধু ট্রেনের সামনের দিকে দৌড়ে যান এবং এক ব্যক্তিকে মেঝেতে লুটিয়ে পড়তে দেখেন।
৩ দিন আগে
শনিবার এক বিবৃতিতে গাজার সরকারি গণমাধ্যম দপ্তর জানায়, ১০ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ৩ হাজার ২০৩টি বাণিজ্যিক ও ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে মাত্র ১৪৫টি ট্রাক প্রবেশের অনুমতি পেয়েছে। যা যুদ্ধবিরতির অংশ হিসেবে নির্ধারিত দৈনিক ৬০০ ট্রাকের মাত্র ২৪ শতাংশ।
৩ দিন আগে
পারিবারিক বিরোধের জেরেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এই ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগে একই এলাকায় একটি নির্মাণাধীন বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটেছিল।
৩ দিন আগে