
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে পাকিস্তানের কারাবন্দি সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দেওয়া হচ্ছিল না তার স্বজন ও দলীয় নেতাকর্মীদের। এর মধ্যে তার মৃত্যুর গুঞ্জনও উঠেছিল। শেষ পর্যন্ত বোন ড. উজমা খানকে সাক্ষাৎ করতে দেওয়া হয়েছে ইমরান খানের সঙ্গে।
পাকিস্তানের গণমাধ্যম ডনের খবরে বলা হয়েছে, সাক্ষাৎ শেষে উজমা জানিয়েছেন, তার ভাই সুস্থ আছেন। তবে তাকে মানসিক নির্যাতন করা হচ্ছে কারাগারে।
পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে বন্দি রয়েছেন। আদালতের নির্দেশ, তার সঙ্গে স্বজনদের প্রতি সপ্তাহে দেখা করতে দিতে হবে। কিন্তু কারা কর্তৃপক্ষ আদালতের সে নির্দেশ অগ্রাহ্য করে আসছিল।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) পিটিআই নেতা আসাদ কায়সারও অভিযোগ করেছিলেন, আদিয়ালা কারাগার ইসলামাবাদ হাইকোর্টের আদেশ পালনে আগ্রহ দেখাচ্ছে না।
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সোহাইল আফ্রিদি জানিয়েছিলেন, গত ২৭ অক্টোবরের পর থেকে কারাগারে ইমরানের সঙ্গে কাউকে সাক্ষাৎ করতে দেওয়া হয়নি। বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও স্বজনদের দেখা করতে না দেওয়ায় ইমরান খানের মৃত্যুর গুঞ্জন জোর পায়।
ইমরান খানের ছেলে কাসিম খানও সম্প্রতি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছিলেন, বাবা আদৌ বেঁচে আছেন কি না, তা জানতে না পারা একধরনের মানসিক অত্যাচার।
পাকিস্তান সরকার অবশ্য ইমরানের মৃত্যুর গুঞ্জনকে ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর বলে অস্বীকার করছিল। চাপের মুখে শেষ পর্যন্ত বোন উজমা খানকে সাক্ষাতের অনুমতি দিয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) ইমরান খানের সঙ্গে কারাগারে দেখা করেন ড. উজমা খান। প্রায় ৩০ মিনিটের সাক্ষাৎ শেষে কারাগার থেকে বের হয়ে ড. উজমা কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে। জানান, ইমরান খান শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন। তবে তিনি খুবই রেগে আছেন।
উজমা বলেন, ইমরান তাকে বলেছেন, তার ওপর মানসিক নির্যাতন করা হচ্ছে, সারা দিন কারাকক্ষে আটকে রাখা হয়। অল্প সময়ের জন্য বাইরে যেতে দেওয়া হয়। কারও সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেওয়া হয় না।
মঙ্গলবার রাওয়ালপিন্ডির ফ্যাক্টরি নাকা এলাকায় উজমাসহ ইমরানের অন্য দুই বোন আলিমা খান ও নোরিন নিয়াজি আগে থেকেই বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন। তবে সেখান থেকে কারাগারের দিকে যাওয়ার রাস্তা বন্ধ করে কিছু দূর পরপর তল্লাশি চৌকি বসিয়েছিল পুলিশ।
বাধা উপেক্ষা করেই তিন বোন হেঁটে কারাগারের দিকে এগিয়ে যেতে থাকলে একটি তল্লাশি চৌকিতে আটকে দেওয়া হয় তাদের। পরে শুধু উজমাকে কারাগারে প্রবেশের অনুমতি দেয় কারা কর্তৃপক্ষ।
২০২৩ সালের আগস্ট থেকে এই কারাগারে বন্দি রয়েছেন ইমরান খান। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের অভিযোগসহ একাধিক মামলার বিচার চলছে। কয়েকটি মামলার রায়ও দিয়েছেন আদালত। তবে এসব মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে উল্লেখ করেছেন ইমরান।

তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে পাকিস্তানের কারাবন্দি সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দেওয়া হচ্ছিল না তার স্বজন ও দলীয় নেতাকর্মীদের। এর মধ্যে তার মৃত্যুর গুঞ্জনও উঠেছিল। শেষ পর্যন্ত বোন ড. উজমা খানকে সাক্ষাৎ করতে দেওয়া হয়েছে ইমরান খানের সঙ্গে।
পাকিস্তানের গণমাধ্যম ডনের খবরে বলা হয়েছে, সাক্ষাৎ শেষে উজমা জানিয়েছেন, তার ভাই সুস্থ আছেন। তবে তাকে মানসিক নির্যাতন করা হচ্ছে কারাগারে।
পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে বন্দি রয়েছেন। আদালতের নির্দেশ, তার সঙ্গে স্বজনদের প্রতি সপ্তাহে দেখা করতে দিতে হবে। কিন্তু কারা কর্তৃপক্ষ আদালতের সে নির্দেশ অগ্রাহ্য করে আসছিল।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) পিটিআই নেতা আসাদ কায়সারও অভিযোগ করেছিলেন, আদিয়ালা কারাগার ইসলামাবাদ হাইকোর্টের আদেশ পালনে আগ্রহ দেখাচ্ছে না।
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সোহাইল আফ্রিদি জানিয়েছিলেন, গত ২৭ অক্টোবরের পর থেকে কারাগারে ইমরানের সঙ্গে কাউকে সাক্ষাৎ করতে দেওয়া হয়নি। বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও স্বজনদের দেখা করতে না দেওয়ায় ইমরান খানের মৃত্যুর গুঞ্জন জোর পায়।
ইমরান খানের ছেলে কাসিম খানও সম্প্রতি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছিলেন, বাবা আদৌ বেঁচে আছেন কি না, তা জানতে না পারা একধরনের মানসিক অত্যাচার।
পাকিস্তান সরকার অবশ্য ইমরানের মৃত্যুর গুঞ্জনকে ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর বলে অস্বীকার করছিল। চাপের মুখে শেষ পর্যন্ত বোন উজমা খানকে সাক্ষাতের অনুমতি দিয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) ইমরান খানের সঙ্গে কারাগারে দেখা করেন ড. উজমা খান। প্রায় ৩০ মিনিটের সাক্ষাৎ শেষে কারাগার থেকে বের হয়ে ড. উজমা কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে। জানান, ইমরান খান শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন। তবে তিনি খুবই রেগে আছেন।
উজমা বলেন, ইমরান তাকে বলেছেন, তার ওপর মানসিক নির্যাতন করা হচ্ছে, সারা দিন কারাকক্ষে আটকে রাখা হয়। অল্প সময়ের জন্য বাইরে যেতে দেওয়া হয়। কারও সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেওয়া হয় না।
মঙ্গলবার রাওয়ালপিন্ডির ফ্যাক্টরি নাকা এলাকায় উজমাসহ ইমরানের অন্য দুই বোন আলিমা খান ও নোরিন নিয়াজি আগে থেকেই বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন। তবে সেখান থেকে কারাগারের দিকে যাওয়ার রাস্তা বন্ধ করে কিছু দূর পরপর তল্লাশি চৌকি বসিয়েছিল পুলিশ।
বাধা উপেক্ষা করেই তিন বোন হেঁটে কারাগারের দিকে এগিয়ে যেতে থাকলে একটি তল্লাশি চৌকিতে আটকে দেওয়া হয় তাদের। পরে শুধু উজমাকে কারাগারে প্রবেশের অনুমতি দেয় কারা কর্তৃপক্ষ।
২০২৩ সালের আগস্ট থেকে এই কারাগারে বন্দি রয়েছেন ইমরান খান। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের অভিযোগসহ একাধিক মামলার বিচার চলছে। কয়েকটি মামলার রায়ও দিয়েছেন আদালত। তবে এসব মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে উল্লেখ করেছেন ইমরান।

দূতাবাস জানায়, অভিবাসন–সংক্রান্ত প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়ার বিনিময়ে সুবিধা নেওয়া বা দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এ ধরনের অনৈতিক প্রভাব বিস্তার সুইডেনের মানবিক, ন্যায়ভিত্তিক ও স্বচ্ছ অভিবাসন ব্যবস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
১ দিন আগে
ইমরানের খোঁজ দেওয়ার দাবিতে তার দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) রাওয়ালপিন্ডিতে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে। তাদের এ বিক্ষোভ ঠেকাতে সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করে সব ধরনের সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
১ দিন আগে
ইন্দোনেশিয়ার আচেহ, উত্তর সুমাত্রা ও পশ্চিম সুমাত্রায় ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ এখনো এসব এলাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন এবং জরুরি সরবরাহ থেকে বঞ্চিত রয়েছে।
১ দিন আগে
মাদুরো জানান, তিনি রাজনৈতিক ক্ষমতা থেকে সরে যাওয়ার কথা ভাবতে পারেন, তবে সশস্ত্র বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতেই রাখতে চান। এরপর দুই নেতার মধ্যে আর কোনো যোগাযোগ হয়নি বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
১ দিন আগে