ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ভারতশাসিত কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে সাম্প্রতিক হামলাককে কেন্দ্র করে চলমান উত্তেজনার কারণে পাকিস্তানের সব বিমানবন্দরকে ‘হাই অ্যালার্ট’-এ রাখা হয়েছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও নজরদারি প্রোটোকল আগের তুলনায় বহুগুণে জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (সিএএ) সূত্র জানিয়েছে, ভারতীয় আকাশসীমা দিয়ে যাতায়াতকারী বা যেখান থেকে যাত্রা শুরু করে এমন সব বিদেশি এয়ারলাইনের ফ্লাইটের ওপর এখন থেকে কঠোর নজরদারি চালানো হচ্ছে।
যদিও পাকিস্তানে এখনও ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলোর কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে, তবে অন্যান্য আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলোও তীব্র নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণের আওতায় রাখা হয়েছে।
এ ছাড়া, লাহোরের আল্লামা ইকবাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব প্রধান বিমানবন্দরে বিমান নিয়ন্ত্রকদের (এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলার) জন্য বিশেষ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। সন্দেহজনক কোনো বিমানের চালককে ছাড়পত্র দেওয়ার আগে অবশ্যই তাকে এয়ার ডিফেন্স ক্লিয়ারেন্স নম্বর সরবরাহ করতে হবে। যথাযথ দলিল ও পরিচয়পত্র ছাড়া কোনো বিমানকে উড্ডয়নের অনুমতি দেওয়া হবে না।
একইসঙ্গে, বিমানবন্দরের ভেতরে কর্মরত সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য বাধ্যতামূলকভাবে বৈধ পরিচয়পত্র বহনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যাদের কাছে বৈধ পরিচয়পত্র নেই, তাদের বিমানবন্দর এলাকায় প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এছাড়া বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বাহিনী, পুলিশ ও অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় আরও দৃঢ় করা হয়েছে, যাতে যে কোনো জরুরি পরিস্থিতিতে তাৎক্ষণিক ও সমন্বিত প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত করা যায়।
পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা এ মুহূর্তে কোনো ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি এড়াতে সর্বোচ্চ সতর্ক রয়েছে এবং যেকোনো শৈথিল্য রোধে কঠোর নজরদারি ও প্রয়োগ ব্যবস্থা চালু রাখা হয়েছে।
ভারতশাসিত কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে সাম্প্রতিক হামলাককে কেন্দ্র করে চলমান উত্তেজনার কারণে পাকিস্তানের সব বিমানবন্দরকে ‘হাই অ্যালার্ট’-এ রাখা হয়েছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও নজরদারি প্রোটোকল আগের তুলনায় বহুগুণে জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (সিএএ) সূত্র জানিয়েছে, ভারতীয় আকাশসীমা দিয়ে যাতায়াতকারী বা যেখান থেকে যাত্রা শুরু করে এমন সব বিদেশি এয়ারলাইনের ফ্লাইটের ওপর এখন থেকে কঠোর নজরদারি চালানো হচ্ছে।
যদিও পাকিস্তানে এখনও ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলোর কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে, তবে অন্যান্য আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলোও তীব্র নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণের আওতায় রাখা হয়েছে।
এ ছাড়া, লাহোরের আল্লামা ইকবাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব প্রধান বিমানবন্দরে বিমান নিয়ন্ত্রকদের (এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলার) জন্য বিশেষ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। সন্দেহজনক কোনো বিমানের চালককে ছাড়পত্র দেওয়ার আগে অবশ্যই তাকে এয়ার ডিফেন্স ক্লিয়ারেন্স নম্বর সরবরাহ করতে হবে। যথাযথ দলিল ও পরিচয়পত্র ছাড়া কোনো বিমানকে উড্ডয়নের অনুমতি দেওয়া হবে না।
একইসঙ্গে, বিমানবন্দরের ভেতরে কর্মরত সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য বাধ্যতামূলকভাবে বৈধ পরিচয়পত্র বহনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যাদের কাছে বৈধ পরিচয়পত্র নেই, তাদের বিমানবন্দর এলাকায় প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এছাড়া বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বাহিনী, পুলিশ ও অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় আরও দৃঢ় করা হয়েছে, যাতে যে কোনো জরুরি পরিস্থিতিতে তাৎক্ষণিক ও সমন্বিত প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত করা যায়।
পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা এ মুহূর্তে কোনো ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি এড়াতে সর্বোচ্চ সতর্ক রয়েছে এবং যেকোনো শৈথিল্য রোধে কঠোর নজরদারি ও প্রয়োগ ব্যবস্থা চালু রাখা হয়েছে।
‘এই কাজ আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন এবং ক্ষুধাকে যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ইসরাইলের ব্যবহারের নির্লজ্জ প্রকাশ’।
৬ ঘণ্টা আগেমুত্তাকির এই ভারত সফর ঘিরে ভূ-রাজনীতিতে বিশেষ করে পাকিস্তানের জন্য একটি ‘বড় ধাক্কা’ হিসেবে মনে করছেন অনেকে। কারণ দীর্ঘদিন ধরে কাবুলের ওপর প্রভাব বজায় রাখার চেষ্টা করে আসছে ইসলামাবাদ। এখন ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্ক তৈরি হলে তা পাকিস্তান-আফগানিস্তান সম্পর্ককে নতুন মাত্রা দেবে।
৮ ঘণ্টা আগে