কলকাতা প্রতিনিধি
পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে উৎসাহের সঙ্গে পালিত হচ্ছে ঈদ উৎসব। পাড়ায় পাড়ায়, মহল্লায় মহল্লায় অনুষ্ঠিত হয়েছে ঈদের জামাত। এর মধ্যে কলকাতা বা পশ্চিমবঙ্গ কেবল নয়, উপমহাদেশেই বৃহত্তম ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে কলকাতার রেড রোডে।
সোমবার (৩১ মার্চ) সকালে এই ঈদ জামাতে প্রায় আট লাখ মুসল্লি অংশ নেন। প্রতিবারের মতো এবারও এই ঈদ জামাতে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেস নেতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে ছিলেন সংসদ সদস্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
সোমবার ঈদ জামাতের মঞ্চ থেকে দেওয়া ভাষণে মমতা রাজ্যের মুসলমানদের আশ্বস্ত করেন। বলেন, আপনাদের সঙ্গে গোটা সরকার আছে। আমি আছি।
ভাষণে সর্বধর্ম সমন্বয়ের কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। বলেন, সব ধর্মের প্রতিই তিনি সমান শ্রদ্ধাশীল। কেউ কেউ গোলমাল পাকানোর চেষ্টা করলেও প্ররোচনায় যেন কেউ পা না দেন, সে বিষয়েও উপস্থিত সবাইকে সতর্ক করে দেন তিনি।
এদিন রাখঢাক না করেই হিন্দুত্ববাদী শক্তিকে আক্রমণ করেন মমতা। বলেন, আপনারা এটা ভাববেন না যে আপনারা একা। আমরা সবাই সবরকমভাবে আপনাদের সঙ্গে আছি। আপনারা কেউ ভাববেন না, কোথাও কেউ কিছু বললেই সেই নিষেধাজ্ঞা আপনাদের মেনে চলতে হবে।
বিভাজনের রাজনীতির সমালোচনা করে সিপিএম-বিজেপিকে একই বন্ধনীতে ফেলে আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। বলেন, লাল আর গেরুয়া এক হয়ে অশান্তি করছে। আমরা বিভাজনের রাজনীতি করি না। ধর্মের নামে ব্যবসা করে কিছু রাজনৈতিক দল।
তিনি ও তার সরকার মুসলিমদের সঙ্গে আছেন বলে স্পষ্ট করে উল্লেখ করেন মমতা। বলেন, আমি দাঙ্গা চাই না। কেউ প্ররোচনা দিলে তার পায়ে পা লাগাবেন না। এটাই ওদের পরিকল্পনা। এটা ওদের প্ল্যান্টেড গেম। এই ফাঁদে পা দেবেন না। মনে রাখবেন, দিদি আপনাদের সঙ্গে আছেন। আপনাদের সঙ্গে গোটা সরকার আছে। আপনারা এটা ভাববেন না যে আপনাদের কেউ কিছু করতে পারবে। যারা চিৎকার করে তাদের চিৎকার করতে দিন।
ঈদ উপলক্ষে অশান্তির আশঙ্কায় রাজ্যের সর্বত্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। কিছু জায়গায় ঈদের আগে দাঙ্গা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, সে জায়গাগুলোতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে বলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে উৎসাহের সঙ্গে পালিত হচ্ছে ঈদ উৎসব। পাড়ায় পাড়ায়, মহল্লায় মহল্লায় অনুষ্ঠিত হয়েছে ঈদের জামাত। এর মধ্যে কলকাতা বা পশ্চিমবঙ্গ কেবল নয়, উপমহাদেশেই বৃহত্তম ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে কলকাতার রেড রোডে।
সোমবার (৩১ মার্চ) সকালে এই ঈদ জামাতে প্রায় আট লাখ মুসল্লি অংশ নেন। প্রতিবারের মতো এবারও এই ঈদ জামাতে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেস নেতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে ছিলেন সংসদ সদস্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
সোমবার ঈদ জামাতের মঞ্চ থেকে দেওয়া ভাষণে মমতা রাজ্যের মুসলমানদের আশ্বস্ত করেন। বলেন, আপনাদের সঙ্গে গোটা সরকার আছে। আমি আছি।
ভাষণে সর্বধর্ম সমন্বয়ের কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। বলেন, সব ধর্মের প্রতিই তিনি সমান শ্রদ্ধাশীল। কেউ কেউ গোলমাল পাকানোর চেষ্টা করলেও প্ররোচনায় যেন কেউ পা না দেন, সে বিষয়েও উপস্থিত সবাইকে সতর্ক করে দেন তিনি।
এদিন রাখঢাক না করেই হিন্দুত্ববাদী শক্তিকে আক্রমণ করেন মমতা। বলেন, আপনারা এটা ভাববেন না যে আপনারা একা। আমরা সবাই সবরকমভাবে আপনাদের সঙ্গে আছি। আপনারা কেউ ভাববেন না, কোথাও কেউ কিছু বললেই সেই নিষেধাজ্ঞা আপনাদের মেনে চলতে হবে।
বিভাজনের রাজনীতির সমালোচনা করে সিপিএম-বিজেপিকে একই বন্ধনীতে ফেলে আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। বলেন, লাল আর গেরুয়া এক হয়ে অশান্তি করছে। আমরা বিভাজনের রাজনীতি করি না। ধর্মের নামে ব্যবসা করে কিছু রাজনৈতিক দল।
তিনি ও তার সরকার মুসলিমদের সঙ্গে আছেন বলে স্পষ্ট করে উল্লেখ করেন মমতা। বলেন, আমি দাঙ্গা চাই না। কেউ প্ররোচনা দিলে তার পায়ে পা লাগাবেন না। এটাই ওদের পরিকল্পনা। এটা ওদের প্ল্যান্টেড গেম। এই ফাঁদে পা দেবেন না। মনে রাখবেন, দিদি আপনাদের সঙ্গে আছেন। আপনাদের সঙ্গে গোটা সরকার আছে। আপনারা এটা ভাববেন না যে আপনাদের কেউ কিছু করতে পারবে। যারা চিৎকার করে তাদের চিৎকার করতে দিন।
ঈদ উপলক্ষে অশান্তির আশঙ্কায় রাজ্যের সর্বত্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। কিছু জায়গায় ঈদের আগে দাঙ্গা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, সে জায়গাগুলোতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে বলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
আগামী নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে চার মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। আসছে নির্বাচন আন্তর্জাতিক মানের অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে প্রত্যাশা করি। সেপ্টেম্বরে আমাদের বিশেষজ্ঞ পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশে আসবে।
১ দিন আগেট্রাম্পের সঙ্গে সোমবারের এ বৈঠককে এখন পর্যন্ত ‘সেরা বৈঠক’ মন্তব্য করে জেলেনস্কি বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র শুধু সমন্বয়ই করবে না, নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অংশীদারও হবে- স্পষ্ট এমন ইঙ্গিত দিচ্ছে। এটি বড় একটি অগ্রগতি বলে আমি মনে করি।’
১ দিন আগেএই বৈঠকেই গুরুত্ব পায় যুদ্ধবিরতি বা স্থায়ীভাবে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি। ট্রাম্প সেখানে বলেন- যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার আগে যুদ্ধবিরতি জরুরি নয়।
১ দিন আগেবিবিসি জানায়, ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসননীতি ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর নজরদারির অংশ হিসেবেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যদিও ‘সন্ত্রাসবাদে সহায়তা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে তা পরিষ্কার করেনি স্টেট ডিপার্টমেন্ট।
১ দিন আগে