ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির বিধানসভা নির্বাচনে বিশাল ব্যবধানে জয় পেয়েছে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজনৈতিক দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। এর মধ্য দিয়ে দুই দশকের বেশি সময় পর দিল্লির মসনদে বসলো বিজেপি। শনিবার দিল্লির বিধানসভার নির্বাচনের প্রাথমিক ফলে বিজেপি এগিয়ে রয়েছে।
দেশটির নির্বাচন কমিশন ছয় ঘণ্টার গণনায় দেখা গেছে, ৭০ আসনের দিল্লি বিধানসভার ৮৫ শতাংশ ভোট গণনায় ৪৮টি আসন নিশ্চিত হয়েছে বিজেপির। দিল্লি বিধানসভায় সরকার গঠনের জন্য যেকোনও রাজনৈতিক দলের বা জোটের ৩৬ আসনের প্রয়োজন।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দিল্লির নির্বাচনে বিজেপির বিশাল জয়ে উল্লাস প্রকাশ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছেন। সেখানে তিনি বিজেপির এই জয়কে ‘উন্নয়ন এবং সুশাসনের জয়’ বলে অভিহিত করেছেন।
পোস্টে মোদি বলেছেন, বিজেপির ঐতিহাসিক বিজয়ে সকল ভাই-বোনদের আমার স্যালুট এবং অভিনন্দন... আমি আমার হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে আপনাদের সকলের প্রতি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ...।
তিনি বলেন, আমরা নিশ্চয়তা দিচ্ছি, দিল্লির সর্বাত্মক উন্নয়ন ও জনগণের জীবনকে আরও উন্নত করার কোনও প্রচেষ্টাই বাদ রাখবো না।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি বিজেপির সকল কর্মীকে নিয়ে গর্বিত। তারা রাত-দিন একাকার করে কাজ করায় আমাদের এই বিশাল জয়। আমরা এখন দিল্লির জনগণের জন্য সেবা করার জন্য নিজেদের আরও দৃঢ়ভাবে উৎসর্গ করবো।
দুই দশকের বেশি সময় পর প্রথমবারের মতো দিল্লি বিধানসভায় জয় পেয়েছে কট্টর হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক দল বিজেপি। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টিকে হটিয়ে বিজেপির এই ফেরায় দলটির নেতাকর্মীদের মাঝে ব্যাপক উচ্ছ্বাস দেখা গেছে। ভোট গণনা শেষ না হলেও ইতোমধ্যে বিজেপির জয় নিশ্চিত হওয়ায় দলটির সদরদপ্তরে জড়ো হয়ে উল্লাসে মেতে উঠেছেন নেতাকর্মীরা।
ভারতের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রকাশিত প্রাথমিক ফল অনুযায়ী, আম আদমি পার্টি (এএপি) ২২টি আসনে জয় পেয়েছে। আর দেশটির বিরোধীদল কংগ্রেস এই নির্বাচনে কোনও আসনেই জয় পায়নি।
এর আগে, ২০২০ সালের নির্বাচনে আম আদমি পার্টি ৬২ আসনে জয় পেয়ে সরকার গঠন করে। তার আগে ২০১৫ সালে দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনেও ৬৭ আসনে জয় পেয়েছিল কেজরিওয়ালের এ দল।
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির বিধানসভা নির্বাচনে বিশাল ব্যবধানে জয় পেয়েছে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজনৈতিক দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। এর মধ্য দিয়ে দুই দশকের বেশি সময় পর দিল্লির মসনদে বসলো বিজেপি। শনিবার দিল্লির বিধানসভার নির্বাচনের প্রাথমিক ফলে বিজেপি এগিয়ে রয়েছে।
দেশটির নির্বাচন কমিশন ছয় ঘণ্টার গণনায় দেখা গেছে, ৭০ আসনের দিল্লি বিধানসভার ৮৫ শতাংশ ভোট গণনায় ৪৮টি আসন নিশ্চিত হয়েছে বিজেপির। দিল্লি বিধানসভায় সরকার গঠনের জন্য যেকোনও রাজনৈতিক দলের বা জোটের ৩৬ আসনের প্রয়োজন।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দিল্লির নির্বাচনে বিজেপির বিশাল জয়ে উল্লাস প্রকাশ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছেন। সেখানে তিনি বিজেপির এই জয়কে ‘উন্নয়ন এবং সুশাসনের জয়’ বলে অভিহিত করেছেন।
পোস্টে মোদি বলেছেন, বিজেপির ঐতিহাসিক বিজয়ে সকল ভাই-বোনদের আমার স্যালুট এবং অভিনন্দন... আমি আমার হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে আপনাদের সকলের প্রতি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ...।
তিনি বলেন, আমরা নিশ্চয়তা দিচ্ছি, দিল্লির সর্বাত্মক উন্নয়ন ও জনগণের জীবনকে আরও উন্নত করার কোনও প্রচেষ্টাই বাদ রাখবো না।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি বিজেপির সকল কর্মীকে নিয়ে গর্বিত। তারা রাত-দিন একাকার করে কাজ করায় আমাদের এই বিশাল জয়। আমরা এখন দিল্লির জনগণের জন্য সেবা করার জন্য নিজেদের আরও দৃঢ়ভাবে উৎসর্গ করবো।
দুই দশকের বেশি সময় পর প্রথমবারের মতো দিল্লি বিধানসভায় জয় পেয়েছে কট্টর হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক দল বিজেপি। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টিকে হটিয়ে বিজেপির এই ফেরায় দলটির নেতাকর্মীদের মাঝে ব্যাপক উচ্ছ্বাস দেখা গেছে। ভোট গণনা শেষ না হলেও ইতোমধ্যে বিজেপির জয় নিশ্চিত হওয়ায় দলটির সদরদপ্তরে জড়ো হয়ে উল্লাসে মেতে উঠেছেন নেতাকর্মীরা।
ভারতের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রকাশিত প্রাথমিক ফল অনুযায়ী, আম আদমি পার্টি (এএপি) ২২টি আসনে জয় পেয়েছে। আর দেশটির বিরোধীদল কংগ্রেস এই নির্বাচনে কোনও আসনেই জয় পায়নি।
এর আগে, ২০২০ সালের নির্বাচনে আম আদমি পার্টি ৬২ আসনে জয় পেয়ে সরকার গঠন করে। তার আগে ২০১৫ সালে দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনেও ৬৭ আসনে জয় পেয়েছিল কেজরিওয়ালের এ দল।
দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, কৃষি, বাগান ও খনি খাতসহ মোট ১৩টি উপখাতে বিদেশি শ্রমিক নিয়োগের আবেদন গ্রহণ করা হবে। এর মধ্যে সার্ভিস সেক্টরের হোলসেল এন্ড রিটেল, ল্যান্ড ওয়্যারহাউস, সিকিউরিটি গার্ডস, মেটাল এন্ড স্ক্রাপ ম্যাটেরিয়ালস, রেস্তোরাঁস, লন্ড্রি, কার্গো, এন্ড বিল্ডিং ক্লিনিং খাতে শ্রমিক নিয়
২০ ঘণ্টা আগেআগামী নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে চার মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। আসছে নির্বাচন আন্তর্জাতিক মানের অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে প্রত্যাশা করি। সেপ্টেম্বরে আমাদের বিশেষজ্ঞ পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশে আসবে।
১ দিন আগেট্রাম্পের সঙ্গে সোমবারের এ বৈঠককে এখন পর্যন্ত ‘সেরা বৈঠক’ মন্তব্য করে জেলেনস্কি বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র শুধু সমন্বয়ই করবে না, নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অংশীদারও হবে- স্পষ্ট এমন ইঙ্গিত দিচ্ছে। এটি বড় একটি অগ্রগতি বলে আমি মনে করি।’
১ দিন আগেএই বৈঠকেই গুরুত্ব পায় যুদ্ধবিরতি বা স্থায়ীভাবে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি। ট্রাম্প সেখানে বলেন- যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার আগে যুদ্ধবিরতি জরুরি নয়।
১ দিন আগে