
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ইতিহাস সৃষ্টি করে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের নতুন মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী জোহরান মামদানি। স্বতন্ত্র প্রার্থী ও নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের সাবেক গভর্নর অ্যান্ড্রু কুমোকে পরাজিত করে তিনি এই ঐতিহাসিক বিজয় লাভ করেন। এই জয়ের মধ্য দিয়ে নিউইয়র্ক প্রথমবারের মতো একজন মুসলিম মেয়র পেতে চলেছে।
গতকাল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ছয়টা থেকে নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয়, শেষ হয় স্থানীয় সময় রাত ৯টায় (বাংলাদেশ সময় বুধবার সকাল ৮টা)। এর পরপরই শুরু হয় ভোট গণনা।
জোহরান মামদানি কে
জোহরান মামদানি নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের আইন সভার তিনবারের নির্বাচিত সদস্য। একাধিক প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি মেয়র নির্বাচনের দৌড়ে আসেন। শুরুতে তাকে তেমন একটা গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। বরং শুরুতে ধারণা করা হচ্ছিল, ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী নির্বাচনে অ্যান্ড্রু কুমো সহজ জয় পেতে চলেছেন।
মামদানির জন্ম উগান্ডায়। তবে শিশু মামদানি বড় হয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে। সাত বছর বয়সে বাবা-মায়ের হাত ধরে তিনি নিউইয়র্কে চলে আসেন।
জোহরানের বাবার নাম মাহমুদ মামদানি। তিনি ব্রিটিশ ভারতে জন্ম নেওয়া উগান্ডার শিক্ষাবিদ। তিনি নিউইয়র্কের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। মামদানির মায়ের নাম মীরা নায়ার। তিনি বিখ্যাত ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা।
অ্যাসেম্বলি সদস্য হওয়ার আগে মামদানি একজন কাউন্সেলর ছিলেন। এ ছাড়া তিনি একজন ‘র্যাপার’।
আগামী বছরের ১ জানুয়ারি নিউইয়র্কের মেয়র হিসেবে শপথ নেবেন জোহরান। তিনি এমন একটি শহরের দায়িত্ব নিতে চলেছেন, যেটির চরিত্র বেশ জটিল। এখানে প্রায় ৮৫ লাখ মানুষ বসবাস করেন, রয়েছে বিশাল প্রশাসন, তিন লাখ পৌরকর্মী এবং এই শহর পরিচালনার বাজেট সাড়ে ১১ হাজার কোটি ডলারের বেশি।
জোহরান শুধু নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়রই নন, তিনি প্রথম দক্ষিণ এশীয়, যিনি এ দায়িত্ব পালন করতে চলেছেন। তিনি নিউইয়র্কের আধুনিক ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ মেয়র হতে চলেছেন।
জোহরানের স্ত্রী একজন সিরীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন শিল্পী, নাম রামা দুয়াজি। তিনি টেক্সাসে জন্মগ্রহণ করেছেন। পরে লেখাপড়ার জন্য রামা নিউইয়র্ক শহরে চলে আসেন। রামার বয়স ২৮ বছর। তিনি জেন-জি প্রজন্মের প্রথম নারী, যিনি নিউইয়র্কের ফার্স্ট লেডি হতে চলেছেন।

ইতিহাস সৃষ্টি করে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের নতুন মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী জোহরান মামদানি। স্বতন্ত্র প্রার্থী ও নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের সাবেক গভর্নর অ্যান্ড্রু কুমোকে পরাজিত করে তিনি এই ঐতিহাসিক বিজয় লাভ করেন। এই জয়ের মধ্য দিয়ে নিউইয়র্ক প্রথমবারের মতো একজন মুসলিম মেয়র পেতে চলেছে।
গতকাল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ছয়টা থেকে নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয়, শেষ হয় স্থানীয় সময় রাত ৯টায় (বাংলাদেশ সময় বুধবার সকাল ৮টা)। এর পরপরই শুরু হয় ভোট গণনা।
জোহরান মামদানি কে
জোহরান মামদানি নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের আইন সভার তিনবারের নির্বাচিত সদস্য। একাধিক প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি মেয়র নির্বাচনের দৌড়ে আসেন। শুরুতে তাকে তেমন একটা গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। বরং শুরুতে ধারণা করা হচ্ছিল, ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী নির্বাচনে অ্যান্ড্রু কুমো সহজ জয় পেতে চলেছেন।
মামদানির জন্ম উগান্ডায়। তবে শিশু মামদানি বড় হয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে। সাত বছর বয়সে বাবা-মায়ের হাত ধরে তিনি নিউইয়র্কে চলে আসেন।
জোহরানের বাবার নাম মাহমুদ মামদানি। তিনি ব্রিটিশ ভারতে জন্ম নেওয়া উগান্ডার শিক্ষাবিদ। তিনি নিউইয়র্কের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। মামদানির মায়ের নাম মীরা নায়ার। তিনি বিখ্যাত ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা।
অ্যাসেম্বলি সদস্য হওয়ার আগে মামদানি একজন কাউন্সেলর ছিলেন। এ ছাড়া তিনি একজন ‘র্যাপার’।
আগামী বছরের ১ জানুয়ারি নিউইয়র্কের মেয়র হিসেবে শপথ নেবেন জোহরান। তিনি এমন একটি শহরের দায়িত্ব নিতে চলেছেন, যেটির চরিত্র বেশ জটিল। এখানে প্রায় ৮৫ লাখ মানুষ বসবাস করেন, রয়েছে বিশাল প্রশাসন, তিন লাখ পৌরকর্মী এবং এই শহর পরিচালনার বাজেট সাড়ে ১১ হাজার কোটি ডলারের বেশি।
জোহরান শুধু নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়রই নন, তিনি প্রথম দক্ষিণ এশীয়, যিনি এ দায়িত্ব পালন করতে চলেছেন। তিনি নিউইয়র্কের আধুনিক ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ মেয়র হতে চলেছেন।
জোহরানের স্ত্রী একজন সিরীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন শিল্পী, নাম রামা দুয়াজি। তিনি টেক্সাসে জন্মগ্রহণ করেছেন। পরে লেখাপড়ার জন্য রামা নিউইয়র্ক শহরে চলে আসেন। রামার বয়স ২৮ বছর। তিনি জেন-জি প্রজন্মের প্রথম নারী, যিনি নিউইয়র্কের ফার্স্ট লেডি হতে চলেছেন।

এদিকে যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও ইসরায়েল গাজায় প্রাণঘাতী হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সের এক সূত্র আল জাজিরাকে জানায়, সোমবার দক্ষিণ গাজার রাফাহর উত্তরে ইসরায়েলি হামলায় তিন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
১ দিন আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাছে পর্যাপ্ত পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে যা দিয়ে পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া সম্ভব। একই সঙ্গে তিনি সতর্ক করেছেন, চীন ও রাশিয়ার পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা মোকাবিলা করতে পরীক্ষামূলক কর্মসূচি চালানো জরুরি।
২ দিন আগে
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায়, ভূমিকম্পটির কেন্দ্রস্থল ছিল মাজার-ই-শরিফ থেকে প্রায় ২৮ কিলোমিটার দূরে, সামাঙ্গান প্রদেশের খোলম শহরের নিকটে। খোলমে প্রায় ৬৫ হাজার এবং মাজার-ই-শরিফে প্রায় ৫ লাখ ২৩ হাজার মানুষ বসবাস করেন।
২ দিন আগে
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লডিয়া শেইনবাউম তার এক্স আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে নিহতদের পরিবার ও প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের জন্য আমি সোনোরার গভর্নর আলফোনসো ডুরাজোর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রোজা আইসেলা রদ্রিগেজকে নিহতদের পরিবার এবং আহতদের
৩ দিন আগে