ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
জার্মানির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট গণনা শেষে প্রাথমিক ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। বুথ ফেরত জরিপ থেকে যেমন আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, প্রাথমিক ফলাফলে সেই আভাসই সত্য হয়েছে। ২৮ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট পেয়ে শীর্ষে রয়েছে সিডিইউ/সিএসইউ। এই দলটির নেতৃত্বেই গঠন হতে যাচ্ছে নতুন জার্মান সরকার, যদিও একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকায় তাদের জোট সরকার গঠন করতে হবে।
ডয়চে ভেলের খবরে বলা হয়েছে, নির্বাচনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছে চরম ডানপন্থি দল এএফডি। তারা পেয়েছে ২০ দশমিক আট শতাংশ ভোট। বিপুল পরিমাণ ভোট কমেছে চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎসের দল এসপিডির। প্রায় ৯ শতাংশ কমে গিয়ে তারা পেয়েছে ১৬ দশমিক চার শতাংশ ভোট।
এ ছাড়া বর্তমান জোটের অন্য শরিক দল গ্রিন পার্টি ভোট পেয়েছে ১২ দশমিক ২ শতাংশ। অন্যদিকে ৮ দশমিক ৯ শতাংশ ভোট পেয়ে অভূতপূর্ব সাফল্য দেখিয়েছে দেশটির পুরনো দল দি লিংকে।
ভোটের ফলাফল বলছে, কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। ফলে কোনো দলই এককভাবে সরকার গঠন করতে পারবে না। আবার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া এএফডির সঙ্গে অন্য কোনো দলই জোট করতে রাজি নয় বলে জানিয়েছে। ফলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পেলেও তারা সরকারে থাকতে পারছে না, এটি নিশ্চিত।
এ অবস্থায় সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া সিডিইউ/সিএসইউ সরকার গঠন করতে যাচ্ছে। তাদের নেতৃত্বে দুটি জোট গড়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। একটি জোট তারা করতে পারে এসপিডি দলকে নিয়ে। এ ছাড়া গ্রিন পার্টিকে সঙ্গে নিয়েও তারা জোট সরকার গঠন করতে পারে। সিডিইউ নেতারা জানিয়েছেন, দীর্ঘ আলোচনার মধ্য দিয়ে জোট সরকারের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
এদিকে এএফডি জানিয়েছে, রাজনৈতিক দলগুলো তাদের বিপক্ষে স্পষ্ট অবস্থান নেওয়ায় তারা ভোট কম পেয়েছে। সরকারে না থাকতে পারলেও তারা সংসদের দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে ভূমিকা পালন করবে।
নিজেদের মধ্যে বিরোধ থাকলেও রক্ষণশীল ও ডেমোক্র্যাট সব দলই এবারের নির্বাচনের আগে জানিয়েছিল যে তারা কোনোভাবেই চরম ডানপন্থি এএফডিকে সমর্থন করবে না।
ভোটের বাস্তবতায় জার্মানির নতুন চ্যান্সেলর হতে পারেন সিডিইউ নেতা ফ্রিডরিশ ম্যার্ৎস। তিনি এরই মধ্যেই জানিয়েছেন, ইউরোপকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইলন মাস্কের ছায়া থেকে বের করে নিয়ে আসতে হবে।
ম্যার্ৎসকে অভিনন্দনবার্তা পাঠিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাক্রোঁও। শক্তিশালী ও সার্বভৌম ইউরোপীয় ব্লক গড়ে তোলার কথা বলেছেন ম্যার্ৎস। মাক্রোঁ তার বার্তায় সেই বিষয়টির উল্লেখ করেছেন।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টার্মারও অভিনন্দন জানিয়েছেন ম্যার্ৎসকে। স্টারমার বলেন, জার্মানির সঙ্গে আমাদের বরাবরই শক্তিশালী সম্পর্ক। নতুন সরকারের আমলে সেই সম্পর্ক আরো মজবুত হবে বলেই আশা করছি।
জার্মানির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট গণনা শেষে প্রাথমিক ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। বুথ ফেরত জরিপ থেকে যেমন আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, প্রাথমিক ফলাফলে সেই আভাসই সত্য হয়েছে। ২৮ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট পেয়ে শীর্ষে রয়েছে সিডিইউ/সিএসইউ। এই দলটির নেতৃত্বেই গঠন হতে যাচ্ছে নতুন জার্মান সরকার, যদিও একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকায় তাদের জোট সরকার গঠন করতে হবে।
ডয়চে ভেলের খবরে বলা হয়েছে, নির্বাচনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছে চরম ডানপন্থি দল এএফডি। তারা পেয়েছে ২০ দশমিক আট শতাংশ ভোট। বিপুল পরিমাণ ভোট কমেছে চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎসের দল এসপিডির। প্রায় ৯ শতাংশ কমে গিয়ে তারা পেয়েছে ১৬ দশমিক চার শতাংশ ভোট।
এ ছাড়া বর্তমান জোটের অন্য শরিক দল গ্রিন পার্টি ভোট পেয়েছে ১২ দশমিক ২ শতাংশ। অন্যদিকে ৮ দশমিক ৯ শতাংশ ভোট পেয়ে অভূতপূর্ব সাফল্য দেখিয়েছে দেশটির পুরনো দল দি লিংকে।
ভোটের ফলাফল বলছে, কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। ফলে কোনো দলই এককভাবে সরকার গঠন করতে পারবে না। আবার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া এএফডির সঙ্গে অন্য কোনো দলই জোট করতে রাজি নয় বলে জানিয়েছে। ফলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পেলেও তারা সরকারে থাকতে পারছে না, এটি নিশ্চিত।
এ অবস্থায় সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া সিডিইউ/সিএসইউ সরকার গঠন করতে যাচ্ছে। তাদের নেতৃত্বে দুটি জোট গড়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। একটি জোট তারা করতে পারে এসপিডি দলকে নিয়ে। এ ছাড়া গ্রিন পার্টিকে সঙ্গে নিয়েও তারা জোট সরকার গঠন করতে পারে। সিডিইউ নেতারা জানিয়েছেন, দীর্ঘ আলোচনার মধ্য দিয়ে জোট সরকারের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
এদিকে এএফডি জানিয়েছে, রাজনৈতিক দলগুলো তাদের বিপক্ষে স্পষ্ট অবস্থান নেওয়ায় তারা ভোট কম পেয়েছে। সরকারে না থাকতে পারলেও তারা সংসদের দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে ভূমিকা পালন করবে।
নিজেদের মধ্যে বিরোধ থাকলেও রক্ষণশীল ও ডেমোক্র্যাট সব দলই এবারের নির্বাচনের আগে জানিয়েছিল যে তারা কোনোভাবেই চরম ডানপন্থি এএফডিকে সমর্থন করবে না।
ভোটের বাস্তবতায় জার্মানির নতুন চ্যান্সেলর হতে পারেন সিডিইউ নেতা ফ্রিডরিশ ম্যার্ৎস। তিনি এরই মধ্যেই জানিয়েছেন, ইউরোপকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইলন মাস্কের ছায়া থেকে বের করে নিয়ে আসতে হবে।
ম্যার্ৎসকে অভিনন্দনবার্তা পাঠিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাক্রোঁও। শক্তিশালী ও সার্বভৌম ইউরোপীয় ব্লক গড়ে তোলার কথা বলেছেন ম্যার্ৎস। মাক্রোঁ তার বার্তায় সেই বিষয়টির উল্লেখ করেছেন।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টার্মারও অভিনন্দন জানিয়েছেন ম্যার্ৎসকে। স্টারমার বলেন, জার্মানির সঙ্গে আমাদের বরাবরই শক্তিশালী সম্পর্ক। নতুন সরকারের আমলে সেই সম্পর্ক আরো মজবুত হবে বলেই আশা করছি।
সাক্ষাৎকারে ফিল্ড মার্শাল মুনির পাকিস্তানের দীর্ঘ অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেন, যেখানে দেশটি চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছে। তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো বন্ধুকে অন্যজনের জন্য বলি দেব না।’ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই ওয়াশিংটনের সঙ্গে ইসলামাবাদ
১৮ ঘণ্টা আগেন্যাটো মহাসচিব মার্ক রুট এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারসহ আরও কয়েকজন নেতা ওয়াশিংটনে জেলেনস্কির সঙ্গে যোগ দেবেন ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান নিয়ে আয়োজিত এই বৈঠকে।
১ দিন আগেপোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি চাইলে প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করতে পারেন, অথবা লড়াই চালিয়ে যেতে পারেন।
১ দিন আগেইসরায়েলের অব্যাহত হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা প্রায় ৬২ হাজারে পৌঁছেছে। এর মধ্যে শুধু গত ২৪ ঘণ্টায় অপুষ্টি ও অনাহারে আরও ৭ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে ।
১ দিন আগে