ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
দেশের ৬৮টি সরকারি কলেজের নাম পরিবর্তন করে বুধবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার সরকারি শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ডিগ্রি কলেজের নামও। নাম বদলের প্রতিবাদ করেছেন তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে ও সাবেক স্বরাষ্ট্রপ্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ।
বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক দীর্ঘ পোস্টে কলেজটির নাম পরিবর্তন করায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি।
সোহেল তাজের পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো-
‘মুছে যাক আমার নাম, তবু বেঁচে থাকুক বাংলাদেশ’— তাজউদ্দীন আহমদ
শহিদ বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ আমাদের কাপাসিয়ার গর্ব ও অহংকার এর নাম!
বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ সাহেবের পরিবার এবং বিগ্রেডিয়ার হান্নান শাহ্ সাহেবের পরিবার এটা আমাদের কাপাসিয়ার ঐতিহ্য।
আজ ৬৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সে তালিকার ৩৬ নম্বর কলেজের নামটি ‘সরকারি শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ ডিগ্রি কলেজ’ এই নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম ঠিক করা হয়েছে, ‘কাপাসিয়া সরকারি ডিগ্রি কলেজ।’
বোঝার সুবিধার্থে জানিয়ে রাখি কলেজটি অবস্থিত গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার রায়েদ ইউনিয়নের স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শহিদ বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদের গ্রামে বাড়ি দরদরিয়া থেকে ৩ কিলোমিটার দূরত্বে হাইলজোর গ্রামে!
কলেজটি যখন সরকারীকরণ করা হয় তারও আরও অনেক আগে থেকেই এই কলেজের নামকরণ করা হয় ‘শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ ডিগ্রি কলেজ’ এবং এই নামেই কলেজটি সরকারিকরণ করা হয়, যার আগে নাম ছিল ইউনিয়ন ডিগ্রি কলেজ হাইলজোর।
রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হওয়ার ৯ মাসের মাথায় দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী'র নাম বাদ দিয়ে নতুন নাম দেয়ার প্রয়োজন অনুভব করেছে বর্তমান সরকার। যার ফলে আমরা এখন নতুন নাম পেয়েছি ‘কাপাসিয়া সরকারি ডিগ্রি কলেজ’।
আপনাদের সুবিধার্থে আরও একটি তথ্য জানিয়ে রাখি, কাপাসিয়া সদরে কিন্তু আরো একটি ডিগ্রি কলেজ আছে। তার নামও ‘কাপাসিয়া ডিগ্রি কলেজ’ (সরকারি হয় নাই এখনো)।
কথা হচ্ছে, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শহিদ বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ এর নাম বাদ দিয়ে নতুন নামের কারণে কি কি সুবিধা আমরা পাবো! স্বাধীনতা যুদ্ধের এই মহানায়কের নাম বাদ দেওয়ার উদ্দেশ্যেই বা কি? কর্তৃপক্ষ কি এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনো ধারণা দিতে পারবে?
আসলে নাম পরিবর্তনেই বা কি আসে যায়,
যেখানে আমাদের নেতা তাজউদ্দীন আহমদ বলে গিয়েছেন,
“মুছে যাক আমার নাম, তবু বেঁচে থাকুক বাংলাদেশ”।
আর এইটা তো একটা কলেজ মাত্র। তবে দুঃখ লাগে! তাও লাগতো না, যদি না কলেজটি অন্য কোনো জায়গায় হতো। কলেজটি যে তাজউদ্দীন আহমদ এর নিজ ইউনিয়নে।
সারাদেশে যখন শেখ মুজিবুর রহমানের মোড়াল ভাঙ্গা হচ্ছিল তখন তাজউদ্দীন আহমদ চত্বরে উনার মোড়ালে মালা পড়িয়েছিল ছাত্র-জনতা!
বিগত ৫৪ বছরের নাম নিয়ে কোনো অপরাজনীতির ইতিহাস নেই কাপাসিয়ায়। কেবল চোখে পড়ছে! এরা কারা, কি স্বার্থ তাদের?
আমি এতো কিছু জানি না এতো কিছু বুঝি না তবে আমি এই কলেজের একজন প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে আমার ব্যক্তিগত জায়গা থেকে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
ধন্যবাদ।’
দেশের ৬৮টি সরকারি কলেজের নাম পরিবর্তন করে বুধবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার সরকারি শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ডিগ্রি কলেজের নামও। নাম বদলের প্রতিবাদ করেছেন তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে ও সাবেক স্বরাষ্ট্রপ্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ।
বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক দীর্ঘ পোস্টে কলেজটির নাম পরিবর্তন করায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি।
সোহেল তাজের পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো-
‘মুছে যাক আমার নাম, তবু বেঁচে থাকুক বাংলাদেশ’— তাজউদ্দীন আহমদ
শহিদ বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ আমাদের কাপাসিয়ার গর্ব ও অহংকার এর নাম!
বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ সাহেবের পরিবার এবং বিগ্রেডিয়ার হান্নান শাহ্ সাহেবের পরিবার এটা আমাদের কাপাসিয়ার ঐতিহ্য।
আজ ৬৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সে তালিকার ৩৬ নম্বর কলেজের নামটি ‘সরকারি শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ ডিগ্রি কলেজ’ এই নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম ঠিক করা হয়েছে, ‘কাপাসিয়া সরকারি ডিগ্রি কলেজ।’
বোঝার সুবিধার্থে জানিয়ে রাখি কলেজটি অবস্থিত গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার রায়েদ ইউনিয়নের স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শহিদ বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদের গ্রামে বাড়ি দরদরিয়া থেকে ৩ কিলোমিটার দূরত্বে হাইলজোর গ্রামে!
কলেজটি যখন সরকারীকরণ করা হয় তারও আরও অনেক আগে থেকেই এই কলেজের নামকরণ করা হয় ‘শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ ডিগ্রি কলেজ’ এবং এই নামেই কলেজটি সরকারিকরণ করা হয়, যার আগে নাম ছিল ইউনিয়ন ডিগ্রি কলেজ হাইলজোর।
রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হওয়ার ৯ মাসের মাথায় দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী'র নাম বাদ দিয়ে নতুন নাম দেয়ার প্রয়োজন অনুভব করেছে বর্তমান সরকার। যার ফলে আমরা এখন নতুন নাম পেয়েছি ‘কাপাসিয়া সরকারি ডিগ্রি কলেজ’।
আপনাদের সুবিধার্থে আরও একটি তথ্য জানিয়ে রাখি, কাপাসিয়া সদরে কিন্তু আরো একটি ডিগ্রি কলেজ আছে। তার নামও ‘কাপাসিয়া ডিগ্রি কলেজ’ (সরকারি হয় নাই এখনো)।
কথা হচ্ছে, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শহিদ বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ এর নাম বাদ দিয়ে নতুন নামের কারণে কি কি সুবিধা আমরা পাবো! স্বাধীনতা যুদ্ধের এই মহানায়কের নাম বাদ দেওয়ার উদ্দেশ্যেই বা কি? কর্তৃপক্ষ কি এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনো ধারণা দিতে পারবে?
আসলে নাম পরিবর্তনেই বা কি আসে যায়,
যেখানে আমাদের নেতা তাজউদ্দীন আহমদ বলে গিয়েছেন,
“মুছে যাক আমার নাম, তবু বেঁচে থাকুক বাংলাদেশ”।
আর এইটা তো একটা কলেজ মাত্র। তবে দুঃখ লাগে! তাও লাগতো না, যদি না কলেজটি অন্য কোনো জায়গায় হতো। কলেজটি যে তাজউদ্দীন আহমদ এর নিজ ইউনিয়নে।
সারাদেশে যখন শেখ মুজিবুর রহমানের মোড়াল ভাঙ্গা হচ্ছিল তখন তাজউদ্দীন আহমদ চত্বরে উনার মোড়ালে মালা পড়িয়েছিল ছাত্র-জনতা!
বিগত ৫৪ বছরের নাম নিয়ে কোনো অপরাজনীতির ইতিহাস নেই কাপাসিয়ায়। কেবল চোখে পড়ছে! এরা কারা, কি স্বার্থ তাদের?
আমি এতো কিছু জানি না এতো কিছু বুঝি না তবে আমি এই কলেজের একজন প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে আমার ব্যক্তিগত জায়গা থেকে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
ধন্যবাদ।’
মিছিল ও সমাবেশে ‘জামাত শিবির রাজাকার, এই মুহূর্ত বাংলা ছাড়’, ‘গুপ্ত বাহিনীর আস্তানা ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ছ-তে ছাত্রশিবির, তুই রাজাকার তুই রাজাকার’, ‘হাসিনা আজহার এই বাংলার গাদ্দার’, ‘আ তে আজহার, তুই রাজাকার তুই রাজাকার’, ‘লীগ গেছে যেই পথে শিবির যাবে সেই পথে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
১৬ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৯৭৫ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫৩৫ জন। মোট গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১৫১০ জনকে।
১৬ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালি, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ঢাকা, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলের উপর দিয়ে দক্ষিণ দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কিমি বেগে বৃষ্টি বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে
১৬ ঘণ্টা আগেশুক্রবার (৩০ মে) বিকেলে বিসিবির জরুরি সভায় পরিচালকদের ভোটে নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক এই অধিয়ানক। এ ছাড়া সিনিয়র সহসভাপতি হয়েছেন নাজমুল আবেদীন ফাহিম ও সহসভাপতি হয়েছেন আরেক পরিচালক ফাহিম সিনহা।
১৮ ঘণ্টা আগে