
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আপসহীন নেত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শেষ বিদায় রাঙিয়ে দিল লাখো মানুষের ভালোবাসা। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউজুড়ে অনুষ্ঠিত তার জানাজা পরিণত হয়েছিল এক বিশাল জনসমুদ্রে।
যে দেশের মানুষের অধিকারের জন্য তিনি আজীবন লড়াই করেছেন, সেই মানুষেরাই আজ প্রিয় নেত্রীকে অশ্রুসিক্ত নয়নে বিদায় জানাতে সমবেত হয়েছিলেন।
দুপুর হওয়ার আগেই মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ছাড়িয়ে জনস্রোত বিজয় সরণি, ফার্মগেট, শাহবাগ ও কারওয়ান বাজার পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। যতদূর চোখ যায়, শুধু মানুষের মাথা আর শোকার্ত মুখ।
অসুস্থ শরীর নিয়ে কেউ স্ক্র্যাচে ভর দিয়ে, আবার কেউ দেশের দূর-দূরান্ত থেকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে এসেছেন তাদের প্রিয় নেত্রীকে একনজর দেখতে। জানাজাস্থলে উপস্থিত সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝে ছিল শোকের মাতম; অনেককেই অঝোরে কাঁদতে দেখা গেছে।
গত কয়েকদিনের হাড়কাঁপানো শীত কাটিয়ে আজ যেন প্রকৃতিও এই নেত্রীকে বিদায় জানাতে শান্ত রূপ ধারণ করেছে। কনকনে ঠান্ডার বদলে নগরীতে আজ ছিল মিষ্টি রোদের আনাগোনা, যা দূর-দূরান্ত থেকে আসা মানুষের মাঝে কিছুটা স্বস্তি এনে দেয়।
উপস্থিত জনতার মতে, খালেদা জিয়া ছিলেন বাংলাদেশের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। জীবনের শেষদিন পর্যন্ত গণতন্ত্রের জন্য তার যে ত্যাগ, আজ এই বিশাল উপস্থিতি তারই বহিঃপ্রকাশ। দল-মত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের এই ঢল প্রমাণ করে দেশবাসীর হৃদয়ে তার স্থান কতটা উঁচুতে।
জানাজা শেষে খালেদা জিয়ার মরদেহ শেরেবাংলা নগরে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশে দাফনের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। দেশের ইতিহাসে এটি অন্যতম বৃহত্তম জানাজা হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

আপসহীন নেত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শেষ বিদায় রাঙিয়ে দিল লাখো মানুষের ভালোবাসা। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউজুড়ে অনুষ্ঠিত তার জানাজা পরিণত হয়েছিল এক বিশাল জনসমুদ্রে।
যে দেশের মানুষের অধিকারের জন্য তিনি আজীবন লড়াই করেছেন, সেই মানুষেরাই আজ প্রিয় নেত্রীকে অশ্রুসিক্ত নয়নে বিদায় জানাতে সমবেত হয়েছিলেন।
দুপুর হওয়ার আগেই মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ছাড়িয়ে জনস্রোত বিজয় সরণি, ফার্মগেট, শাহবাগ ও কারওয়ান বাজার পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। যতদূর চোখ যায়, শুধু মানুষের মাথা আর শোকার্ত মুখ।
অসুস্থ শরীর নিয়ে কেউ স্ক্র্যাচে ভর দিয়ে, আবার কেউ দেশের দূর-দূরান্ত থেকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে এসেছেন তাদের প্রিয় নেত্রীকে একনজর দেখতে। জানাজাস্থলে উপস্থিত সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝে ছিল শোকের মাতম; অনেককেই অঝোরে কাঁদতে দেখা গেছে।
গত কয়েকদিনের হাড়কাঁপানো শীত কাটিয়ে আজ যেন প্রকৃতিও এই নেত্রীকে বিদায় জানাতে শান্ত রূপ ধারণ করেছে। কনকনে ঠান্ডার বদলে নগরীতে আজ ছিল মিষ্টি রোদের আনাগোনা, যা দূর-দূরান্ত থেকে আসা মানুষের মাঝে কিছুটা স্বস্তি এনে দেয়।
উপস্থিত জনতার মতে, খালেদা জিয়া ছিলেন বাংলাদেশের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। জীবনের শেষদিন পর্যন্ত গণতন্ত্রের জন্য তার যে ত্যাগ, আজ এই বিশাল উপস্থিতি তারই বহিঃপ্রকাশ। দল-মত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের এই ঢল প্রমাণ করে দেশবাসীর হৃদয়ে তার স্থান কতটা উঁচুতে।
জানাজা শেষে খালেদা জিয়ার মরদেহ শেরেবাংলা নগরে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশে দাফনের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। দেশের ইতিহাসে এটি অন্যতম বৃহত্তম জানাজা হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

সেই মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আজ প্রতিধ্বনিত হচ্ছে খালেদা জিয়ার পুরোনো একটি ভাষণ, যেখানে তিনি পলাতক হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, শেখ হাসিনার উচিত লেন্দুপ দর্জির করুণ ইতিহাস পড়া। ভাষণে তিনি বলেছিলেন, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শিকার সেনা কর্মকর্তাদের পরিবারের কান্না, শাপলা চত্বরে নিহত আলেমদের পরিবার-সন্তান
৪ ঘণ্টা আগে
দাফন প্রক্রিয়া চলার সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান, মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান, ছোটভাই আরাফাত রহমানের স্ত্রী শামিলা রহমান, তার ছোট মেয়ে জাফিরা রহমানসহ পরিবারের সদস্যরা, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি, বিদেশি অতিথি, রাষ্ট্রদূত
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ প্রকাশ্যে এসেছেন। সম্প্রতি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে তাকে দেখা গেছে। ভিডিওতে হত্যাকাণ্ড নিয়ে তিনি নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন।
৫ ঘণ্টা আগে
রাজনীতিতে সার্বক্ষণিক সক্রিয় খালেদা জিয়া সুস্থ শরীরে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে কারাগারে গিয়েছিলেন। ২৫ মাস পর ২০২০ সালের মার্চে সাময়িক মুক্তিতে বাসায় ফিরলেও কখনও হুইলচেয়ার ছাড়া চলাফেরা করতে পারেননি। জীবনের শেষ সাড়ে পাঁচ বছরের অধিকাংশ দিন কেটেছে হাসপাতালে।
৫ ঘণ্টা আগে