উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেনকে অব্যাহতি

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মো. মোয়াজ্জেম হোসেনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

গত ৮ এপ্রিল তাকে অব্যাহতি দিয়ে সোমবার (২১ এপ্রিল) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। তবে কী কারণে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে সেই বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে কিছু জানানো হয়নি।

মোয়াজ্জেম হোসেনের গ্রামের বাড়ি মাগুরার মোহাম্মদপুরের দক্ষিণপাড়া গ্রামে। তার পিতার নাম মো. আজিজার মন্ডল ও মায়ের নাম আনোয়ারা বেগম।

গত ৮ এপ্রিল উপদেষ্টার সম্মতির ভিত্তিতে ওই তারিখ থেকে মোয়াজ্জেম হোসেনকে এপিএস পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।

গত বছরের ১৪ আগস্ট উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস নিয়োগ পেয়েছিলেন মোয়াজ্জেম হোসেন। নিয়োগের বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছিল, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া যতদিন এ পদ অলংকৃত করবেন অথবা মো. মোয়াজ্জেম হোসেনকে সহকারী একান্ত সচিব পদে বহাল রাখার অভিপ্রায় পোষণ করবেন ততদিন এ নিয়োগ আদেশ কার্যকর থাকবে।

ad
ad

খবরাখবর থেকে আরও পড়ুন

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা

এতে উপস্থিত রয়েছেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যবৃন্দ। যোগ দিয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যরা।

৬ ঘণ্টা আগে

‘আমাদের বহু স্রোত, মোহনা একটি— গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ’

আলী রীয়াজ বলেন, রাজনীতিতে মতপার্থক্য না থাকলে তা গণতান্ত্রিক হয় না। কিন্তু ঐক্যের জায়গাও থাকতে হবে। আমাদের অনেক স্রোত, মোহনা একটি— একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ তৈরি করা। আমাদের বহু স্রোত, কিন্তু সবাই এক জায়গায়— আমরা যেকোনো ধরনের স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে সবাই দাঁড়িয়ে থাকব।

৬ ঘণ্টা আগে

জুলাই সনদে ২৪ দলের সই, করল না ৬ দল

দীর্ঘ আলোচনা শেষে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ প্রণয়ন করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। শেষ মুহূর্তেও কিছু রাজনৈতিক দলের মতভিন্নতা থাকলেও শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় এই সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠান আয়োজন করে সরকার। অনুষ্ঠানের ঘটনাপ্রবাহ সরাসরি তুলে ধরা হচ্ছে রাজনীতি ডটকমের পাঠকদের জন্য...

৮ ঘণ্টা আগে

ত্রিপুরায় ৩ বাংলাদেশিকে হত্যায় তীব্র নিন্দা সরকারের, বিচার দাবি

বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, এ জঘন্য কর্মকাণ্ড অগ্রহণযোগ্য। এটি মানবাধিকার ও আইনের শাসনের গুরুতর লঙ্ঘন। বাংলাদেশ সরকার এ দুঃখজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। ভারত সরকারকে এ ঘটনার বিষয়ে অবিলম্বে একটি নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্ত করার আহ্বান জানাচ্ছে বাংলাদেশ।

৮ ঘণ্টা আগে