
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দেয়ার জন্য প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটারদের নিবন্ধন শুরু হচ্ছে। বাংলাদেশে এবারই প্রথম পোস্টাল ভোট দেয়ার সুযোগ চালু হচ্ছে। এজন্য অ্যাপে নিবন্ধনের পর সে অনুযায়ী শুধু প্রতীক দিয়ে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে তাদের কাছে।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) থেকে থেকে পূর্ব এশিয়া, আফ্রিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকার প্রবাসীদের নিবন্ধনের মাধ্যমে এই কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য মোট ১৪৮টি নির্দিষ্ট দেশে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনের সময়সূচি ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই নিবন্ধন কার্যক্রম অঞ্চলভিত্তিক ধাপে ধাপে সম্পন্ন হবে।
অ্যাপে নিবন্ধিত ভোটাররা টিক বা ক্রস চিহ্ন দিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। একই সাথে 'না' ভোট যুক্ত থাকবে ওই ব্যালটে। যদি কোনো আসনে একজন মাত্র প্রার্থী থাকেন, শুধুমাত্র সেই সব আসনের ভোটাররাই এই না ভোট দিতে পারবেন।
এই অ্যাপ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উদ্বোধন করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।
নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ১৮ই ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন দেশে থাকা বাংলাদেশি ভোটাররা নিবন্ধনের সুযোগ পাবেন।
এর মধ্যে ২৩শে নভেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধন করতে পারবেন পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকা ও আফ্রিকা অঞ্চলের ৫২টি দেশের প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটাররা।
এছাড়া উত্তর আমেরিকার ১৪টি দেশ ও ওশানিয়া অঞ্চলের দুটি দেশের থাকা বাংলাদেশি ভোটাররা ২৪-২৮শে নভেম্বরের মধ্যে নিবন্ধনের সুযোগ পাবেন।
ওদিক ইউরোপের ৪২টি দেশে নিবন্ধন করতে হবে ২৯শে নভেম্বর থেকে ৩রা ডিসেম্বরের মধ্যে। আর ৪ঠা ডিসেম্বর মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরবে নিবন্ধন শুরু হবে, যা চলবে ৮ই ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ব্যালট পেপার যে খামে পাঠানো হবে তার সাথে থাকবে একটি ঘোষণাপত্র। ব্যালট পেপারে ভোট দেওয়ার পাশাপাশি ওই ঘোষণাপত্রেও স্বাক্ষর করতে হবে ভোটারকে।
ভোটার যে নিজে ভোট দিয়েছেন সেটি উনি ঘোষণাপত্রে উল্লেখ করবেন এবং সেটিতে সাক্ষর করবেন।
যদি কোনো ভোটার শুধু ভোট দিয়ে ঘোষণাপত্রে সাক্ষর ছাড়াই ব্যালট পেপার বাংলাদেশে পাঠান সেক্ষেত্রে ওই ভোটটি বাতিল ভোট হিসেবেই গণ্য করবে রিটার্নিং কর্মকর্তা।
প্রবাসী ভোটার বাদেও এবার পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন ভোটের দায়িত্বে নিয়োজিত সরকারি চাকরিজীবী ও দেশের ৭১টি কারাগারে বন্দি ও কয়েদিরা। তাদের জন্যও আলাদা নিবন্ধন ব্যবস্থা চালু করবে ইসি।
মনোনয়নপত্র দাখিল, বাছাই ও প্রত্যাহারের পর যখন চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে, তারপরই অ্যাপ থেকে নিজ নিজ আসনের প্রার্থী তালিকা জানতে পারবেন প্রবাসী ভোটাররা।
ওই আসনে কোনো রাজনৈতিক দল বা তার পছন্দের প্রার্থীর প্রতীক ভোটার নিজেই দেখতে পারবেন অ্যাপে। সেখান থেকে প্রবাসী ভোটার ১১৯টি প্রতীকের মধ্যে তার পছন্দের প্রতীকের ব্যালটের পাশে টিক বা ক্রস চিহ্ন দিবেন।
পছন্দের প্রতীকে ভোট দেওয়ার পর ব্যালট রিটার্ন খামে ভরে তারপর কাছাকাছি পোস্ট অফিসে পাঠাবেন। আগে থেকেই ডাক মাসুল পে করা থাকবে। সে কারণে এটা চলে আসবে দেশে নিজ নিজ ঠিকানায়।
মঙ্গলবার ইসি সচিবলায়ের পরিচালক (জনসংযোগ) ও তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে ১৯ নভেম্বর ২০২৫ থেকে পূর্ব এশিয়া, আফ্রিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকার প্রবাসীদের নিবন্ধনের মাধ্যমে এই কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
১৯- ২৩ নভেম্বর: পূর্ব এশিয়া, আফ্রিকা, দক্ষিণ আমেরিকা বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশীরা ভোটের জন্য নিবন্ধন করতে পারবেন। ২৪-২৮ নভেম্বর: উত্তর আমেরিকা, ওশেনিয়া। ২১ নভেম্বর ৩ ডিসেম্বর: ইউরোপ। ৪ থেকে ৮ ডিসেম্বর: সৌদি আরব। ৯ থেকে ১৩ ডিসেম্বর: দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিযা। ১৪ থেকে ১৮ ডিসেম্বর: মধ্যপ্রাচ্য (সৌদি আরব ব্যতীত অন্যান্য দেশ)।
পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে প্রবাসে অবস্থানরত বাংলাদেশি ভোটার, নির্বাচনি দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, নিজ এলাকার বাইরে কর্মরত সরকারি চাকুরিজীবী, নির্বাচনের দায়িত্ব পালন-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কর্মীবৃন্দ, আইনি হেফাজতে থাকা ভোটারগণ পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দেয়ার জন্য প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটারদের নিবন্ধন শুরু হচ্ছে। বাংলাদেশে এবারই প্রথম পোস্টাল ভোট দেয়ার সুযোগ চালু হচ্ছে। এজন্য অ্যাপে নিবন্ধনের পর সে অনুযায়ী শুধু প্রতীক দিয়ে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে তাদের কাছে।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) থেকে থেকে পূর্ব এশিয়া, আফ্রিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকার প্রবাসীদের নিবন্ধনের মাধ্যমে এই কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য মোট ১৪৮টি নির্দিষ্ট দেশে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনের সময়সূচি ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই নিবন্ধন কার্যক্রম অঞ্চলভিত্তিক ধাপে ধাপে সম্পন্ন হবে।
অ্যাপে নিবন্ধিত ভোটাররা টিক বা ক্রস চিহ্ন দিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। একই সাথে 'না' ভোট যুক্ত থাকবে ওই ব্যালটে। যদি কোনো আসনে একজন মাত্র প্রার্থী থাকেন, শুধুমাত্র সেই সব আসনের ভোটাররাই এই না ভোট দিতে পারবেন।
এই অ্যাপ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উদ্বোধন করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।
নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ১৮ই ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন দেশে থাকা বাংলাদেশি ভোটাররা নিবন্ধনের সুযোগ পাবেন।
এর মধ্যে ২৩শে নভেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধন করতে পারবেন পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকা ও আফ্রিকা অঞ্চলের ৫২টি দেশের প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটাররা।
এছাড়া উত্তর আমেরিকার ১৪টি দেশ ও ওশানিয়া অঞ্চলের দুটি দেশের থাকা বাংলাদেশি ভোটাররা ২৪-২৮শে নভেম্বরের মধ্যে নিবন্ধনের সুযোগ পাবেন।
ওদিক ইউরোপের ৪২টি দেশে নিবন্ধন করতে হবে ২৯শে নভেম্বর থেকে ৩রা ডিসেম্বরের মধ্যে। আর ৪ঠা ডিসেম্বর মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরবে নিবন্ধন শুরু হবে, যা চলবে ৮ই ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ব্যালট পেপার যে খামে পাঠানো হবে তার সাথে থাকবে একটি ঘোষণাপত্র। ব্যালট পেপারে ভোট দেওয়ার পাশাপাশি ওই ঘোষণাপত্রেও স্বাক্ষর করতে হবে ভোটারকে।
ভোটার যে নিজে ভোট দিয়েছেন সেটি উনি ঘোষণাপত্রে উল্লেখ করবেন এবং সেটিতে সাক্ষর করবেন।
যদি কোনো ভোটার শুধু ভোট দিয়ে ঘোষণাপত্রে সাক্ষর ছাড়াই ব্যালট পেপার বাংলাদেশে পাঠান সেক্ষেত্রে ওই ভোটটি বাতিল ভোট হিসেবেই গণ্য করবে রিটার্নিং কর্মকর্তা।
প্রবাসী ভোটার বাদেও এবার পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন ভোটের দায়িত্বে নিয়োজিত সরকারি চাকরিজীবী ও দেশের ৭১টি কারাগারে বন্দি ও কয়েদিরা। তাদের জন্যও আলাদা নিবন্ধন ব্যবস্থা চালু করবে ইসি।
মনোনয়নপত্র দাখিল, বাছাই ও প্রত্যাহারের পর যখন চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে, তারপরই অ্যাপ থেকে নিজ নিজ আসনের প্রার্থী তালিকা জানতে পারবেন প্রবাসী ভোটাররা।
ওই আসনে কোনো রাজনৈতিক দল বা তার পছন্দের প্রার্থীর প্রতীক ভোটার নিজেই দেখতে পারবেন অ্যাপে। সেখান থেকে প্রবাসী ভোটার ১১৯টি প্রতীকের মধ্যে তার পছন্দের প্রতীকের ব্যালটের পাশে টিক বা ক্রস চিহ্ন দিবেন।
পছন্দের প্রতীকে ভোট দেওয়ার পর ব্যালট রিটার্ন খামে ভরে তারপর কাছাকাছি পোস্ট অফিসে পাঠাবেন। আগে থেকেই ডাক মাসুল পে করা থাকবে। সে কারণে এটা চলে আসবে দেশে নিজ নিজ ঠিকানায়।
মঙ্গলবার ইসি সচিবলায়ের পরিচালক (জনসংযোগ) ও তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে ১৯ নভেম্বর ২০২৫ থেকে পূর্ব এশিয়া, আফ্রিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকার প্রবাসীদের নিবন্ধনের মাধ্যমে এই কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
১৯- ২৩ নভেম্বর: পূর্ব এশিয়া, আফ্রিকা, দক্ষিণ আমেরিকা বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশীরা ভোটের জন্য নিবন্ধন করতে পারবেন। ২৪-২৮ নভেম্বর: উত্তর আমেরিকা, ওশেনিয়া। ২১ নভেম্বর ৩ ডিসেম্বর: ইউরোপ। ৪ থেকে ৮ ডিসেম্বর: সৌদি আরব। ৯ থেকে ১৩ ডিসেম্বর: দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিযা। ১৪ থেকে ১৮ ডিসেম্বর: মধ্যপ্রাচ্য (সৌদি আরব ব্যতীত অন্যান্য দেশ)।
পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে প্রবাসে অবস্থানরত বাংলাদেশি ভোটার, নির্বাচনি দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, নিজ এলাকার বাইরে কর্মরত সরকারি চাকুরিজীবী, নির্বাচনের দায়িত্ব পালন-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কর্মীবৃন্দ, আইনি হেফাজতে থাকা ভোটারগণ পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালকে ফেরত চেয়ে ভারতকে চিঠি এখনো পাঠানো হয়নি। তবে চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে। আজকেই পাঠানো হতে পারে। রায়ের কপি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পাঠাবে না। শুধু নোট ভারবালের মাধ্যমে রায়ের বিষয়টি জানিয়ে শেখ হাসিনাকে হস্তান্তরের অনুরোধ করা হবে।’
১৬ ঘণ্টা আগে
মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পর দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছেন তিনি। তাকে স্বাগত জানান ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ সচিবালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা।
১৬ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন ১২ কোটি ৭৬ লাখ ৯৫ হাজার ১৮৩ জন। খসড়া তালিকা অনুযায়ী ভোটার ছিল ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন।
২০ ঘণ্টা আগে
সাবেক মন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তার স্ত্রী সিতারা আলমগীরের নামে থাকা ৩৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।
২১ ঘণ্টা আগে