
নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার মুশুলি ডিগ্রি কলেজের ৩১ জন এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ফরমপূরণ হলেও জানে না কলেজ কর্তৃপক্ষ। পরীক্ষা শুরুর দুদিন আগে রাতের বেলায় ওই কলেজের এক শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে কারিগরী শিক্ষা বোর্ডে ফরম পূরণের কাজ সম্পন্ন করা হয় বলে জানা গেছে।
পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা শুরুর আগে প্রবেশপত্র নিতে কলেজে এলে বিষয়টি ধরা পড়ে। এতে কলেজে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। পরে মানবিক কারণে অনলাইনে আসা প্রবেশপত্র প্রিন্ট করে সরবরাহ করা হলে পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পান।
জানতে চাইলে কলেজের অধ্যক্ষ মো. আমিনুল হক রাজনীতি ডটকমকে বলেন, বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও মানবিক বিভাগ থেকে মোট পরীক্ষার্থী ৩২৩ জন ও এ কলেজের কারিগরি শাখা (বিএমটি) থেকে মোট ১৪৮ জন পরীক্ষার্থী ফরম পূরণ করেছে। এদের যাবতীয় তথ্য কলেজে সংরক্ষিত রয়েছে। দুটি বোর্ড থেকে আসা প্রবেশপত্র গত ২৩ জুন পরীক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
অধ্যক্ষ জানান, গত বৃহস্পতিবার পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে কারিগরি শাখার ৩১ জন শিক্ষার্থী নিজেদের এইচএসসি পরীক্ষার্থী দাবি করে তার কাছে প্রবেশপত্র চান। কিন্তু তাদের ফরমপূরণের কোনো তথ্য কলেজে নেই। ঘটনাটি নিয়ে রহস্য দেখা দেয়। তিনি ওই শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞেস করে জানতে পারেন কারিগরি শাখার শিক্ষক মমতাজ উদ্দিন মুকুল ৩১ জন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ফরমপূরণের টাকা নিয়েছেন। কিন্তু তিনি টাকা নিলেও কলেজ কর্তৃপক্ষকে কেন অবহিত করেননি তা নিয়ে রহস্য দেখা দিয়েছে।
জানা যায়, বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর আজ শনিবার সকালে কলেজ পরিচালনা পর্ষদের এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন পর্ষদের সভাপতি ও সিনিয়র সহকারী সচিব মাসুদ রানা।
সভার একটি সূত্র জানায়, শিক্ষক মমতাজ উদ্দিন মুকুল সভায় উপস্থিত ছিলেন না। তবে সভায় আলোচনার পর কলেজকে পাশ কাটিয়ে শিক্ষার্থীদের ফরমপূরণের টাকা গ্রহণের জন্য মমতাজ উদ্দিন মুকুলের কাছ থেকে কৈফিয়ত তলব ও শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ফরমপূরণ বাবদ আদায়কৃত অর্থ কলেজ ফান্ডে জমা করার নির্দেশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। আগামী শনিবার আবার পরিচালনা পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
এ বিষয়ে শিক্ষক মমতাজ উদ্দিন মুকুল সাংবাদিকদের বলেন, পরীক্ষার ফরম পূরণের বোর্ড নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার পর এলাকার ৩১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণের সুযোগ চায়। পরে তিনি নিজ উদ্যোগে তাদের ফরমপূরণের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। কাজটি তিনি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে করেছেন।

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার মুশুলি ডিগ্রি কলেজের ৩১ জন এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ফরমপূরণ হলেও জানে না কলেজ কর্তৃপক্ষ। পরীক্ষা শুরুর দুদিন আগে রাতের বেলায় ওই কলেজের এক শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে কারিগরী শিক্ষা বোর্ডে ফরম পূরণের কাজ সম্পন্ন করা হয় বলে জানা গেছে।
পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা শুরুর আগে প্রবেশপত্র নিতে কলেজে এলে বিষয়টি ধরা পড়ে। এতে কলেজে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। পরে মানবিক কারণে অনলাইনে আসা প্রবেশপত্র প্রিন্ট করে সরবরাহ করা হলে পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পান।
জানতে চাইলে কলেজের অধ্যক্ষ মো. আমিনুল হক রাজনীতি ডটকমকে বলেন, বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও মানবিক বিভাগ থেকে মোট পরীক্ষার্থী ৩২৩ জন ও এ কলেজের কারিগরি শাখা (বিএমটি) থেকে মোট ১৪৮ জন পরীক্ষার্থী ফরম পূরণ করেছে। এদের যাবতীয় তথ্য কলেজে সংরক্ষিত রয়েছে। দুটি বোর্ড থেকে আসা প্রবেশপত্র গত ২৩ জুন পরীক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
অধ্যক্ষ জানান, গত বৃহস্পতিবার পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে কারিগরি শাখার ৩১ জন শিক্ষার্থী নিজেদের এইচএসসি পরীক্ষার্থী দাবি করে তার কাছে প্রবেশপত্র চান। কিন্তু তাদের ফরমপূরণের কোনো তথ্য কলেজে নেই। ঘটনাটি নিয়ে রহস্য দেখা দেয়। তিনি ওই শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞেস করে জানতে পারেন কারিগরি শাখার শিক্ষক মমতাজ উদ্দিন মুকুল ৩১ জন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ফরমপূরণের টাকা নিয়েছেন। কিন্তু তিনি টাকা নিলেও কলেজ কর্তৃপক্ষকে কেন অবহিত করেননি তা নিয়ে রহস্য দেখা দিয়েছে।
জানা যায়, বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর আজ শনিবার সকালে কলেজ পরিচালনা পর্ষদের এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন পর্ষদের সভাপতি ও সিনিয়র সহকারী সচিব মাসুদ রানা।
সভার একটি সূত্র জানায়, শিক্ষক মমতাজ উদ্দিন মুকুল সভায় উপস্থিত ছিলেন না। তবে সভায় আলোচনার পর কলেজকে পাশ কাটিয়ে শিক্ষার্থীদের ফরমপূরণের টাকা গ্রহণের জন্য মমতাজ উদ্দিন মুকুলের কাছ থেকে কৈফিয়ত তলব ও শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ফরমপূরণ বাবদ আদায়কৃত অর্থ কলেজ ফান্ডে জমা করার নির্দেশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। আগামী শনিবার আবার পরিচালনা পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
এ বিষয়ে শিক্ষক মমতাজ উদ্দিন মুকুল সাংবাদিকদের বলেন, পরীক্ষার ফরম পূরণের বোর্ড নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার পর এলাকার ৩১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণের সুযোগ চায়। পরে তিনি নিজ উদ্যোগে তাদের ফরমপূরণের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। কাজটি তিনি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে করেছেন।

আগামী ফেব্রুয়ারি ২০২৬-এর জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে এই সফরকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এই সফরের মাধ্যমে কমনওয়েলথ বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে আরও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে।
৫ ঘণ্টা আগে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার সাংবিধানিক ইতিহাস দীর্ঘ। ১৯৯৬ সালে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এই ব্যবস্থা সংযোজিত হয়। এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ১৯৯৮ সালে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বিশ্ব যখন অপরিবর্তনীয় জলবায়ু ক্ষতি এবং বহুপাক্ষিকতার প্রতি আস্থাহীনতার কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি, তখন বাংলাদেশের জন্য জলবায়ু পরিবর্তন কোনো দূরবর্তী ধারণা নয়, বরং প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা। তাপমাত্রা বৃদ্ধি, ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও ভাঙনে লাখো মানুষ বাস্তুচ্যুত হচ্ছে, জীববৈচি
১৭ ঘণ্টা আগে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী জাতীয় সংসদে গৃহীত হয় ১৯৯৬ সালে। এ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে অ্যাডভোকেট এম সলিম উল্লাহসহ তিনজন আইনজীবী হাইকোর্টে রিট করেন। ২০১১ সালের ১০ মে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য প্রণীত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা
১৮ ঘণ্টা আগে