ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) এলাকায় সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। কে বা কারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি।
মঙ্গলবার (২৪ জুন) রাত ১০টা ২০ মিনিটের দিকে রাজু ভাস্কর্য এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণের বিকট শব্দে আশপাশের এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, খবর পেয়ে আমাদের প্রক্টরিয়াল টিম ঘটনাস্থলে গিয়েছে। সেখানে সহকারী প্রক্টররা আছেন। শাহবাগ থানার পুলিশও সেখানে উপস্থিত আছে।
প্রক্টর আরও বলেন, এটি ককটেল বা বড় ধরনের পটকা হতে পারে। আমরা বিষয়টি দেখছি। এর সঙ্গে নিরাপত্তা ইস্যু যুক্ত। আমরা ঘটনাটিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিচ্ছি।
ককটেল বিস্ফোরণকে ক্যাম্পাস অস্থিতিশীল করে তোলার ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা। আব্দুল ওয়াহেদ নামে এক শিক্ষার্থী ফেসবুকে লিখেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটেছে। ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়া হবে সম্মিলিতভাবে। নিরাপদ ক্যাম্পাস ও দেশ নিশ্চিতে ডাকসুর বিকল্প নাই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) এলাকায় সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। কে বা কারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি।
মঙ্গলবার (২৪ জুন) রাত ১০টা ২০ মিনিটের দিকে রাজু ভাস্কর্য এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণের বিকট শব্দে আশপাশের এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, খবর পেয়ে আমাদের প্রক্টরিয়াল টিম ঘটনাস্থলে গিয়েছে। সেখানে সহকারী প্রক্টররা আছেন। শাহবাগ থানার পুলিশও সেখানে উপস্থিত আছে।
প্রক্টর আরও বলেন, এটি ককটেল বা বড় ধরনের পটকা হতে পারে। আমরা বিষয়টি দেখছি। এর সঙ্গে নিরাপত্তা ইস্যু যুক্ত। আমরা ঘটনাটিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিচ্ছি।
ককটেল বিস্ফোরণকে ক্যাম্পাস অস্থিতিশীল করে তোলার ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা। আব্দুল ওয়াহেদ নামে এক শিক্ষার্থী ফেসবুকে লিখেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটেছে। ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়া হবে সম্মিলিতভাবে। নিরাপদ ক্যাম্পাস ও দেশ নিশ্চিতে ডাকসুর বিকল্প নাই।
সারজিস আলম বলেন, ‘যে ধরনের মার্কা মানুষের হাসির খোরাক জোগায়, সেগুলো নির্বাচন কমিশনের মার্কার তালিকায় কিভাবে থাকে? এটা তো তাদেরও রুচিবোধের প্রকাশ। এই জায়গাটা তাদের ঠিক করা উচিত। আমাদের কেন বলে দিতে হবে। একটা নির্বাচন কমিশনের মার্কায় মুলা, বেগুন, খাট, থালাবাটি থাকতে পারে না। দেশে কি মার্কার অভাব পড়েছে
১৬ ঘণ্টা আগে