
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য অধ্যাপক এম শমশের আলী আর নেই। প্রথিতযশা এই পরমাণু বিজ্ঞানী সত্তরের দশকে আণবিক শক্তি কমিশনের (বর্তমানে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন) পরিচালক ছিলেন।
শনিবার (২ আগস্ট) দিবাগত রাত ২টার দিকে ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অধ্যাপক শমশেরের মৃত্যু হয়। তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শোকবার্তায় বলা হয়েছে, রোববার (৩ আগস্ট) বাদ জোহর ধানমন্ডির ৭ নম্বরে বায়তুল আমান মসজিদে শমশের আলীর জানাজা হবে। তার সম্মানে ও শোক পালনে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে রোববার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
যশোর জিলা স্কুল থেকে এসএসসি ও রাজশাহী কলেজ থেকে এইএসসি পাস করার পর শমশের আলী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬১ সালে পাকিস্তান আণবিক শক্তি কমিশনে কর্মজীবন শুরু তার। পরে উচ্চ শিক্ষার জন্য চলে যান যুক্তরাজ্যে, ম্যানচেস্টার ইউনিভার্সিটিতে তাত্ত্বিক পারমাণবিক পদার্থবিদ্যায় পিএইচডি করেন।
দেশে ফিরে ঢাকায় আণবিক শক্তি কেন্দ্রে সিনিয়র সায়েন্টিফিক অফিসার হিসেবে যোগ দেন শমসের আলী। ১৯৭০ সাল থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ছিলেন। পরে ১৯৮২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন।
১৯৯২ সালে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করলে প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব দেওয়া হয় অধ্যাপক শমশের আলীকে। পরে আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেরেন। ২০০২ সালে বেসরকারি সাউথ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয় চালু হলে সেখানেও প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০০৪ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির সভাপতি ছিলেন অধ্যাপক শমশের আলী। তিনি বাংলা একাডেমির একজন ফেলো এবং বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির আজীবন সদস্য এবং আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটির সদস্য ছিলেন।
‘পবিত্র কোরআনে বৈজ্ঞানিক ইঙ্গিত’, ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে মুসলিম অবদান’, ‘আলাদিনস রিয়েল ল্যাম্প: সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ শিরোনামে বই লিখেছেন শমশের আলী। মাদার তেরেসা স্বর্ণপদক, খান বাহাদুর আহসানউল্লাহ স্বর্ণপদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হরিপ্রসন্ন রায় স্বর্ণপদক, জগদীশচন্দ্র বসু স্বর্ণপদকসহ নানা সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন তিনি।

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য অধ্যাপক এম শমশের আলী আর নেই। প্রথিতযশা এই পরমাণু বিজ্ঞানী সত্তরের দশকে আণবিক শক্তি কমিশনের (বর্তমানে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন) পরিচালক ছিলেন।
শনিবার (২ আগস্ট) দিবাগত রাত ২টার দিকে ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অধ্যাপক শমশেরের মৃত্যু হয়। তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শোকবার্তায় বলা হয়েছে, রোববার (৩ আগস্ট) বাদ জোহর ধানমন্ডির ৭ নম্বরে বায়তুল আমান মসজিদে শমশের আলীর জানাজা হবে। তার সম্মানে ও শোক পালনে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে রোববার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
যশোর জিলা স্কুল থেকে এসএসসি ও রাজশাহী কলেজ থেকে এইএসসি পাস করার পর শমশের আলী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬১ সালে পাকিস্তান আণবিক শক্তি কমিশনে কর্মজীবন শুরু তার। পরে উচ্চ শিক্ষার জন্য চলে যান যুক্তরাজ্যে, ম্যানচেস্টার ইউনিভার্সিটিতে তাত্ত্বিক পারমাণবিক পদার্থবিদ্যায় পিএইচডি করেন।
দেশে ফিরে ঢাকায় আণবিক শক্তি কেন্দ্রে সিনিয়র সায়েন্টিফিক অফিসার হিসেবে যোগ দেন শমসের আলী। ১৯৭০ সাল থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ছিলেন। পরে ১৯৮২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন।
১৯৯২ সালে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করলে প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব দেওয়া হয় অধ্যাপক শমশের আলীকে। পরে আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেরেন। ২০০২ সালে বেসরকারি সাউথ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয় চালু হলে সেখানেও প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০০৪ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির সভাপতি ছিলেন অধ্যাপক শমশের আলী। তিনি বাংলা একাডেমির একজন ফেলো এবং বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির আজীবন সদস্য এবং আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটির সদস্য ছিলেন।
‘পবিত্র কোরআনে বৈজ্ঞানিক ইঙ্গিত’, ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে মুসলিম অবদান’, ‘আলাদিনস রিয়েল ল্যাম্প: সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ শিরোনামে বই লিখেছেন শমশের আলী। মাদার তেরেসা স্বর্ণপদক, খান বাহাদুর আহসানউল্লাহ স্বর্ণপদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হরিপ্রসন্ন রায় স্বর্ণপদক, জগদীশচন্দ্র বসু স্বর্ণপদকসহ নানা সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন তিনি।

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর দেশে কোনো অস্থিরতা দেখা দিয়েছে কি না এবং আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে কোনো শঙ্কা আছে কি না—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘রায় হওয়ার পরে কোনো রকম অস্থিরতা সৃষ্টি হয়নি। বিজয় দিবসেও কোনো অস্থিরতার শঙ্কা নেই।’
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেয়েও ভোটে বড় ভূমিকা রাজনৈতিক দলগুলোর। দলগুলো আন্তরিকভাবে কাজ করলে নির্বাচন কমিশনকে বাড়তি চাপ নিতে হয় না।
৩ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং নীতিগত বিষয় নিয়ে আলাপের মাধ্যমে নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে এসব সংলাপ আয়োজন করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে