জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদপ্রার্থী ও শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সৈয়দা অনন্যা ফারিয়া নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
মঙ্গলবার (০৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের পাদদেশে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন।
সংবাদ সম্মেলনে অনন্যা বলেন, ‘আমি ১৯৭১ ও ২০২৪-এর পক্ষে, নারী-পুরুষ সমতার পক্ষে এবং সর্বোপরি সম্প্রীতি ও সাংস্কৃতিক জাহাঙ্গীরনগরের পক্ষে সম্মিলিত ঐক্যের ডাক দিচ্ছি এবং এ সম্মিলিত ঐক্যের স্বার্থে আমি আমার নির্বাচনী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিচ্ছি। আমি অঙ্গীকার করছি, যে সাপোর্ট, ভালোবাসা ও বিশ্বাস আমি সবার কাছ থেকে পেয়েছি, আমি তার অমর্যাদা কখনোই করব না। শিক্ষার্থীদের কল্যাণে আমি সব সময় মাঠে থেকে যাব।’
প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল থেকে যোগাযোগ করা হয়েছিল কি না, এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ রকম কোনো ব্যাপার নয়। আমি ঘৃণার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। আমি গণতান্ত্রিক চর্চায় বিশ্বাস করি। একটি নির্দিষ্ট দলের চাপের জন্য আমার প্রার্থিতা ছেড়ে দিতে হচ্ছে, এমন কিছু নয়। আমি যে ঐক্যের ডাক দিচ্ছি, এটা সম্পূর্ণই বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহত্তর স্বার্থের জন্য।’
প্রসঙ্গত, গত ২৮ আগস্ট জাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ২৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল। প্যানেল ঘোষণার পর একই দিন বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করেন শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সৈয়দা অনন্যা ফারিয়া। সেখানে স্বতন্ত্র সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দেন তিনি।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদপ্রার্থী ও শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সৈয়দা অনন্যা ফারিয়া নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
মঙ্গলবার (০৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের পাদদেশে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন।
সংবাদ সম্মেলনে অনন্যা বলেন, ‘আমি ১৯৭১ ও ২০২৪-এর পক্ষে, নারী-পুরুষ সমতার পক্ষে এবং সর্বোপরি সম্প্রীতি ও সাংস্কৃতিক জাহাঙ্গীরনগরের পক্ষে সম্মিলিত ঐক্যের ডাক দিচ্ছি এবং এ সম্মিলিত ঐক্যের স্বার্থে আমি আমার নির্বাচনী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিচ্ছি। আমি অঙ্গীকার করছি, যে সাপোর্ট, ভালোবাসা ও বিশ্বাস আমি সবার কাছ থেকে পেয়েছি, আমি তার অমর্যাদা কখনোই করব না। শিক্ষার্থীদের কল্যাণে আমি সব সময় মাঠে থেকে যাব।’
প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল থেকে যোগাযোগ করা হয়েছিল কি না, এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ রকম কোনো ব্যাপার নয়। আমি ঘৃণার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। আমি গণতান্ত্রিক চর্চায় বিশ্বাস করি। একটি নির্দিষ্ট দলের চাপের জন্য আমার প্রার্থিতা ছেড়ে দিতে হচ্ছে, এমন কিছু নয়। আমি যে ঐক্যের ডাক দিচ্ছি, এটা সম্পূর্ণই বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহত্তর স্বার্থের জন্য।’
প্রসঙ্গত, গত ২৮ আগস্ট জাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ২৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল। প্যানেল ঘোষণার পর একই দিন বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করেন শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সৈয়দা অনন্যা ফারিয়া। সেখানে স্বতন্ত্র সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দেন তিনি।
ভোটগ্রহণ শুরুর পর সকাল থেকে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে বেশ স্বতঃস্ফূর্তভাবেই ভোট দিতে আসেন ভোটাররা। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে প্রায় সব প্যানেলের প্রার্থীদের পাল্টাপাল্টি নানা অভিযোগ বাড়তে থাকে। একজন পোলিং অফিসারকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়।
৯ ঘণ্টা আগেইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, আউট অফ কান্ট্রি ভোটিংয়ের ব্যাপারে আমরা দুটি প্ল্যাটফর্ম করছি। একটা হচ্ছে যে প্রবাসে বাংলাদেশি যারা আছেন এনআইডিধারী তারা নিবন্ধন করবেন। আরেকটা হচ্ছে দেশের অভ্যন্তরে যারা আছেন যারা নির্বাচনী কাজের সংশ্লিষ্টতার সাথে জড়িত বা আইনি হেফাজাতে আছেন, এই ক্যাটাগরির জন্য ইনকান্ট্রি প
১০ ঘণ্টা আগেসালেহউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, জনপ্রশাসন থেকে এসেছিল যে ফিল্ড লেভেলে নির্বাচনের জন্য বেশ কতগুলো গাড়ির দরকার। নির্বাচনের সময় ভাঙ্গা গাড়ি নিয়ে দুই মাইল যাওয়ার পর গাড়ি নষ্ট হয়ে যাবে, সেটা তো আমরা অ্যালাউ করবো না। সেই প্রস্তাবটি আমরা গ্রহণ করেছি।
১০ ঘণ্টা আগে