
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে পারিবারিক শিক্ষা ব্যয় আগের বছরের তুলনায় প্রাথমিক স্তরে বার্ষিক ২৫ শতাংশ এবং মাধ্যমিক স্তরে ৫১ শতাংশ বেড়েছে বলে এক গবেষণায় উঠে এসেছে।
গণসাক্ষরতা অভিযান পরিচালিত ‘বাংলাদেশে বিদ্যালয় শিক্ষা মহামারী উত্তর টেকসই পুনরুত্থান’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
শনিবার (৩০ মার্চ) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এডুকেশন ওয়াচ-২০২৩ শিরোনামে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থীর জন্য বছরে গড়ে ১৩ হাজার ৮৮২ টাকা খরচ হয়। তবে শহরের তুলনায় গ্রামে খরচ কম। গ্রামে বছরে গড়ে ১০ হাজার ৬৩৭ এবং শহরে ১৮ হাজার ১৩২ টাকা খরচ হয়। ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে এ খরচ ৮ হাজার ৬৪৭ টাকা বা ২৫ শতাংশ বেড়েছে।
এদিকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বছরে শিক্ষার্থীপ্রতি গড়ে খরচ হয় ২৭ হাজার ৩৪০ টাকা। এরমধ্যে গ্রামে ২২ হাজার ৯০৯ এবং সিটি করপোরেশন এলাকায় সর্বোচ্চ ৩৫ হাজার ৬৬২ টাকা ব্যয় হয়।
গত বছরের প্রথম ছয় মাসে এ খরচ অন্তত ২০ হাজার ৭১২ টাকা বা ৫১ শতাংশ বেড়েছে। ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর এবং ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত তুলনামূলক হিসাব করে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
প্রতিবেদন উপস্থাপনে বক্তারা জানান, দ্রব্যমূলের ঊর্ধগতিতে অভিভাবকদের আর্থিক সক্ষমতা কমেছে। অন্যদিকে বেড়েছে শিক্ষা ব্যয়। এ কারণে দিনে দিনে শিক্ষা অর্জন অপশনাল হয়ে পড়ছে।
প্রতিবেদনের তথ্য জানিয়ে তারা বলেন, করোনা সময়ে শ্রেণিকক্ষে যথাযথ পাঠদান না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা গাইড বইয়ের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে।
প্রতিবেদনের তথ্য মতে, করোনা পরবর্তী সময়ে নোটগাইডের প্রতি নির্ভরতা ছিল প্রাথমিকে ৯২ শতাংশ এবং মাধ্যমিকে ৯৩ শতাংশ। এ সময় উভয় স্তরের প্রায় ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থী জানায়, শ্রেণি কক্ষে তাদের পাঠ বোঝার ক্ষেত্রে অসুবিধা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এডুকেশন ওয়াচের আহ্বায়ক ড. মোশতাক রেজা চৌধুরী, সঞ্চালকের বক্তব্য দেন গণস্বাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী এবং উপ-পরিচালক ড. মুস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্য দেন এডুকেশন ওয়াজের চেয়ারপারসন ড. কাজী খালীকুজ্জমান আহমদ। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন এডুকেশন আছে এর মুখ্য গবেষক ড. মনজুর আহমদ, গবেষক দলের সদস্য ড. সৈয়দ শাহাদাত হোসেন, অধ্যাপক মাহফুজা খানম এবং ড. মোস্তাফিজুর রহমান।

২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে পারিবারিক শিক্ষা ব্যয় আগের বছরের তুলনায় প্রাথমিক স্তরে বার্ষিক ২৫ শতাংশ এবং মাধ্যমিক স্তরে ৫১ শতাংশ বেড়েছে বলে এক গবেষণায় উঠে এসেছে।
গণসাক্ষরতা অভিযান পরিচালিত ‘বাংলাদেশে বিদ্যালয় শিক্ষা মহামারী উত্তর টেকসই পুনরুত্থান’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
শনিবার (৩০ মার্চ) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এডুকেশন ওয়াচ-২০২৩ শিরোনামে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থীর জন্য বছরে গড়ে ১৩ হাজার ৮৮২ টাকা খরচ হয়। তবে শহরের তুলনায় গ্রামে খরচ কম। গ্রামে বছরে গড়ে ১০ হাজার ৬৩৭ এবং শহরে ১৮ হাজার ১৩২ টাকা খরচ হয়। ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে এ খরচ ৮ হাজার ৬৪৭ টাকা বা ২৫ শতাংশ বেড়েছে।
এদিকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বছরে শিক্ষার্থীপ্রতি গড়ে খরচ হয় ২৭ হাজার ৩৪০ টাকা। এরমধ্যে গ্রামে ২২ হাজার ৯০৯ এবং সিটি করপোরেশন এলাকায় সর্বোচ্চ ৩৫ হাজার ৬৬২ টাকা ব্যয় হয়।
গত বছরের প্রথম ছয় মাসে এ খরচ অন্তত ২০ হাজার ৭১২ টাকা বা ৫১ শতাংশ বেড়েছে। ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর এবং ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত তুলনামূলক হিসাব করে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
প্রতিবেদন উপস্থাপনে বক্তারা জানান, দ্রব্যমূলের ঊর্ধগতিতে অভিভাবকদের আর্থিক সক্ষমতা কমেছে। অন্যদিকে বেড়েছে শিক্ষা ব্যয়। এ কারণে দিনে দিনে শিক্ষা অর্জন অপশনাল হয়ে পড়ছে।
প্রতিবেদনের তথ্য জানিয়ে তারা বলেন, করোনা সময়ে শ্রেণিকক্ষে যথাযথ পাঠদান না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা গাইড বইয়ের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে।
প্রতিবেদনের তথ্য মতে, করোনা পরবর্তী সময়ে নোটগাইডের প্রতি নির্ভরতা ছিল প্রাথমিকে ৯২ শতাংশ এবং মাধ্যমিকে ৯৩ শতাংশ। এ সময় উভয় স্তরের প্রায় ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থী জানায়, শ্রেণি কক্ষে তাদের পাঠ বোঝার ক্ষেত্রে অসুবিধা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এডুকেশন ওয়াচের আহ্বায়ক ড. মোশতাক রেজা চৌধুরী, সঞ্চালকের বক্তব্য দেন গণস্বাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী এবং উপ-পরিচালক ড. মুস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্য দেন এডুকেশন ওয়াজের চেয়ারপারসন ড. কাজী খালীকুজ্জমান আহমদ। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন এডুকেশন আছে এর মুখ্য গবেষক ড. মনজুর আহমদ, গবেষক দলের সদস্য ড. সৈয়দ শাহাদাত হোসেন, অধ্যাপক মাহফুজা খানম এবং ড. মোস্তাফিজুর রহমান।

তিনি জানান, ভূমিকম্পের সময় গুরুতর আহত কয়েকজনকে নরসিংদী থেকে ঢাকা মেডিক্যালে আনা হয়েছে। তার মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং গুরুতর আহত একজনের চিকিৎসা চলছে। এ ছাড়া ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে তিনজনকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
ডিএমপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেফতার ব্যক্তিরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেন। কিবরিয়া হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্র-গুলি মোক্তারের হেফাজতে আছে বলে জানান তারা। তাদের তথ্যের ভিত্তিতে ডিবির একটি দল গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পল্লবীর একটি গ্যারেজে অভিযান চালায়। ডিবির উপস্থিতি টের পে
৭ ঘণ্টা আগে
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত ১০ নভেম্বর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সহকারী শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের নেতাদের সঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিবের আলোচনায় যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তা সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছিল সরকার। সেই আলোকে
৭ ঘণ্টা আগে
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে তাৎক্ষণিক একটি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। কন্ট্রোল রুমের টেলিফোন নম্বরে ০২৫৮৮১১৬৫১ সবাইকে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। পাশাপাশি, এ নিয়ে কোনো ধরনের গুজব বা বিভ্রান্তিতে কান না দিয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে। নাগরিকদের নিরাপত্তা বিধানে সরকার প্রতিশ্রুত
৭ ঘণ্টা আগে