
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) ১ থেকে ১২তম নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও নিয়োগ না পাওয়া চাকরিপ্রার্থীরা নিয়োগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। ‘সম্মিলিত এনটিআরসিএ নিবন্ধিত নিয়োগ বঞ্চিত শিক্ষক ফেডারেশনে’র ব্যানারে অবস্থান কর্মসূচি থেকে তারা প্রধান উপদেষ্টার নির্বাহী আদেশে নিয়োগের প্রজ্ঞাপন দাবি করেন।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এনটিআরসিএর নিবন্ধনধারীরা এ কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় তারা ‘প্রথম থেকে দ্বাদশ নিবন্ধন সনদধারীদের নিয়োগ সংক্রান্ত দাবির আইনি ভিত্তি নেই’ বলে প্রকাশিত এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তির প্রতিবাদ জানান।
কর্মসূচিতে সম্মিলিত জোটের নির্বাহীদের মধ্যে আমির হোসেন, নীলিমা চক্রবর্তী, জি এম ইয়াসিন, রুহুল আমিন পাখি, শাহ আলম ও রুহুল আমিন হাতেমী উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও পরিচালক, বাস্তবায়ন কমিটি ও ১-১২তম নিবন্ধন সনদধারীরাও কর্মসূচিতে অংশ নেন।
এর আগে গত ২৭ নভেম্বর এনটিআরসিএ ওই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রথম থেকে দ্বাদশ নিবন্ধনের নিবন্ধনধারীদের প্রার্থীদের অনুকূলে কেবল প্রত্যয়নপত্র ইস্যু করেছে এনটিআরসিএ। এই প্রত্যয়নপত্র কেবল প্রার্থীদের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে আবেদনের যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হতো। নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব ছিল প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডির হাতে।
এনটিআরসিএ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, তাদের ওই প্রত্যয়নপত্র কোনোভাবেই চাকরির নিশ্চয়তা প্রদান করে না। নিবন্ধনধারীদের নিয়োগের সুপারিশ করার দায়িত্বও তাদের ছিল না। ফলে প্রথম থেকে দ্বাদশ নিবন্ধনের সনদধারী প্রার্থীরা নিয়োগসংক্রান্ত যেসব দাবি তুলছেন, তার কোনো আইনি ভিত্তি নেই।
এনটিআরসিএর এ বিজ্ঞপ্তির বক্তব্যকে ‘অত্যন্ত নিন্দনীয় ও মিথ্যা’ অভিহিত করে এর প্রতিবাদ জানান নিবন্ধনধারীরা। বলেন, এনটিআরসি ১-১২তম নিবন্ধনধারীদের যে সনদ (প্রত্যয়নপত্র) দিয়েছে তার মেয়াদে চাকরিপ্রার্থীদের বয়স শিথিলযোগ্য। ওই সময় আমরা এনটিআরসিএর নিবন্ধন নিয়ে সনদ অর্জন করলেও অনেকে পরীক্ষা না দিয়ে অবৈধভাবে জাল সনদ নিয়েছে। তারা সেই জাল সনদ ব্যবহার করে গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে দ্রুত নিয়োগ নিয়ে নেয়। আমরা স্কুল-কলেজ-মাদরাসা ও কারিগরি শাখায় নিয়োগ পেতে ব্যর্থ হই।
নিবন্ধনধারীরা বলেন, এ জাল সনদধারী সদস্য সংখ্যা প্রায় ৬০ হাজার। এ নিয়ে ২০১৫ সালের ১ অক্টোবর পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়। এনটিআরসিএ যখন নিয়োগ দেওয়ার ক্ষমতা গ্রহণ করে, তখন তাদের উচিত ছিল প্রথমে সনদপ্রাপ্তদের তালিকা যাচাই করা। কতজন নিয়োগ পেয়েছেন ও কতজন বাকি আছেন, তা দেখা দরকার ছিল। বঞ্চিতদের নিয়োগের ব্যবস্থা আগে নেওয়া উচিত ছিল। এরপর নতুন পরীক্ষা গ্রহণ করা ঠিক ছিল। কিন্তু এনটিআরসিএ সে কাজ করেনি।
তারা আরও বলেন, ২০১৩ সালের ২০ মে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এনটিআরসিএ সনদের পাঁচ বছরের মেয়াদ বিলুপ্ত করা হয়। এটি আগের সব নিবন্ধন পরীক্ষার জন্যও প্রযোজ্য ছিল। কিন্তু এনটিআরসিএ সে আদেশ ও সুপ্রিম কোর্টের রায় মানেনি। তারা তাদের স্বার্থে রায় পরিবর্তন করে। এতে ১-১২তম নিবন্ধনধারীরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হয়।
তারা আরও বলেন, তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তিতে অল্পসংখ্যক প্রবীণ প্রার্থীর নিয়োগ হয়। কিন্তু ২২ হাজার চাকরিরত প্রার্থীকে নিয়োগ সুপারিশ করা হয়। এটি এক প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেয়। এতে ১-১২তম নিবন্ধনধারীরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হন।
‘নিয়োগ প্রক্রিয়ার ত্রুটি’ নিয়ে প্রশ্ন তুলে নিবন্ধনধারীরা বলেন, একই ব্যক্তিকে বারবার নিয়োগ সুপারিশ করা হয়েছে। একজন প্রার্থী তিন বা তার বেশি প্রতিষ্ঠানে সুপারিশ পেয়েছেন। অথচ যারা একবারও নির্বাচিত হননি, তাদের জন্য কোনো ব্যবস্থা হয়নি। একটি সনদ নিয়ে একাধিক সুপারিশ কেন দেওয়া হবে? এ ধরনের ভুল আইন ও পদ্ধতির কারণে প্রার্থীরা বঞ্চিত হয়েছেন। এ বঞ্চনার দায় এনটিআরসিএকেই নিতে হবে।
লিখিত বক্তব্যে ওই সময়কার নিয়োগে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগও তোলেন তারা। দাবি করেন, তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তিতে একাধিক প্রতিষ্ঠানে আবেদনের সুযোগ দেওয়া হয়। এ সুযোগে নিয়োগবঞ্চিতদের কাছ থেকে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়। তখন প্রায় ২০৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়। ফলে নিঃস্ব হয়ে তারা আন্দোলনে নামতে বাধ্য হয়েছেন।
এ ছাড়া বিগত সরকারের তৈরি বৈষম্য ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নিরসন এবং অনৈতিকভাবে অর্থ আত্মসাৎকারীদের শনাক্ত করার পাশাপাশি এনটিআরসিএর ১-১২তম পরীক্ষায় নিবন্ধিত হয়েও নিয়োগবঞ্চিতদের নিয়োগের দাবি জানান তারা। বলেন, রাজপথে যেহেতু নেমেছি, নিয়োগ নিয়েই রাজপথ ছাড়ব। দীর্ঘদিনের মামলা সংক্রান্ত জটিলতা নিরসন হবে শুধু নিয়োগ সুপারিশ করলেই। আমরা প্রধান উপদেষ্টার আদেশের অপেক্ষায় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান করব।

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) ১ থেকে ১২তম নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও নিয়োগ না পাওয়া চাকরিপ্রার্থীরা নিয়োগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। ‘সম্মিলিত এনটিআরসিএ নিবন্ধিত নিয়োগ বঞ্চিত শিক্ষক ফেডারেশনে’র ব্যানারে অবস্থান কর্মসূচি থেকে তারা প্রধান উপদেষ্টার নির্বাহী আদেশে নিয়োগের প্রজ্ঞাপন দাবি করেন।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এনটিআরসিএর নিবন্ধনধারীরা এ কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় তারা ‘প্রথম থেকে দ্বাদশ নিবন্ধন সনদধারীদের নিয়োগ সংক্রান্ত দাবির আইনি ভিত্তি নেই’ বলে প্রকাশিত এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তির প্রতিবাদ জানান।
কর্মসূচিতে সম্মিলিত জোটের নির্বাহীদের মধ্যে আমির হোসেন, নীলিমা চক্রবর্তী, জি এম ইয়াসিন, রুহুল আমিন পাখি, শাহ আলম ও রুহুল আমিন হাতেমী উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও পরিচালক, বাস্তবায়ন কমিটি ও ১-১২তম নিবন্ধন সনদধারীরাও কর্মসূচিতে অংশ নেন।
এর আগে গত ২৭ নভেম্বর এনটিআরসিএ ওই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রথম থেকে দ্বাদশ নিবন্ধনের নিবন্ধনধারীদের প্রার্থীদের অনুকূলে কেবল প্রত্যয়নপত্র ইস্যু করেছে এনটিআরসিএ। এই প্রত্যয়নপত্র কেবল প্রার্থীদের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে আবেদনের যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হতো। নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব ছিল প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডির হাতে।
এনটিআরসিএ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, তাদের ওই প্রত্যয়নপত্র কোনোভাবেই চাকরির নিশ্চয়তা প্রদান করে না। নিবন্ধনধারীদের নিয়োগের সুপারিশ করার দায়িত্বও তাদের ছিল না। ফলে প্রথম থেকে দ্বাদশ নিবন্ধনের সনদধারী প্রার্থীরা নিয়োগসংক্রান্ত যেসব দাবি তুলছেন, তার কোনো আইনি ভিত্তি নেই।
এনটিআরসিএর এ বিজ্ঞপ্তির বক্তব্যকে ‘অত্যন্ত নিন্দনীয় ও মিথ্যা’ অভিহিত করে এর প্রতিবাদ জানান নিবন্ধনধারীরা। বলেন, এনটিআরসি ১-১২তম নিবন্ধনধারীদের যে সনদ (প্রত্যয়নপত্র) দিয়েছে তার মেয়াদে চাকরিপ্রার্থীদের বয়স শিথিলযোগ্য। ওই সময় আমরা এনটিআরসিএর নিবন্ধন নিয়ে সনদ অর্জন করলেও অনেকে পরীক্ষা না দিয়ে অবৈধভাবে জাল সনদ নিয়েছে। তারা সেই জাল সনদ ব্যবহার করে গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে দ্রুত নিয়োগ নিয়ে নেয়। আমরা স্কুল-কলেজ-মাদরাসা ও কারিগরি শাখায় নিয়োগ পেতে ব্যর্থ হই।
নিবন্ধনধারীরা বলেন, এ জাল সনদধারী সদস্য সংখ্যা প্রায় ৬০ হাজার। এ নিয়ে ২০১৫ সালের ১ অক্টোবর পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়। এনটিআরসিএ যখন নিয়োগ দেওয়ার ক্ষমতা গ্রহণ করে, তখন তাদের উচিত ছিল প্রথমে সনদপ্রাপ্তদের তালিকা যাচাই করা। কতজন নিয়োগ পেয়েছেন ও কতজন বাকি আছেন, তা দেখা দরকার ছিল। বঞ্চিতদের নিয়োগের ব্যবস্থা আগে নেওয়া উচিত ছিল। এরপর নতুন পরীক্ষা গ্রহণ করা ঠিক ছিল। কিন্তু এনটিআরসিএ সে কাজ করেনি।
তারা আরও বলেন, ২০১৩ সালের ২০ মে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এনটিআরসিএ সনদের পাঁচ বছরের মেয়াদ বিলুপ্ত করা হয়। এটি আগের সব নিবন্ধন পরীক্ষার জন্যও প্রযোজ্য ছিল। কিন্তু এনটিআরসিএ সে আদেশ ও সুপ্রিম কোর্টের রায় মানেনি। তারা তাদের স্বার্থে রায় পরিবর্তন করে। এতে ১-১২তম নিবন্ধনধারীরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হয়।
তারা আরও বলেন, তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তিতে অল্পসংখ্যক প্রবীণ প্রার্থীর নিয়োগ হয়। কিন্তু ২২ হাজার চাকরিরত প্রার্থীকে নিয়োগ সুপারিশ করা হয়। এটি এক প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেয়। এতে ১-১২তম নিবন্ধনধারীরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হন।
‘নিয়োগ প্রক্রিয়ার ত্রুটি’ নিয়ে প্রশ্ন তুলে নিবন্ধনধারীরা বলেন, একই ব্যক্তিকে বারবার নিয়োগ সুপারিশ করা হয়েছে। একজন প্রার্থী তিন বা তার বেশি প্রতিষ্ঠানে সুপারিশ পেয়েছেন। অথচ যারা একবারও নির্বাচিত হননি, তাদের জন্য কোনো ব্যবস্থা হয়নি। একটি সনদ নিয়ে একাধিক সুপারিশ কেন দেওয়া হবে? এ ধরনের ভুল আইন ও পদ্ধতির কারণে প্রার্থীরা বঞ্চিত হয়েছেন। এ বঞ্চনার দায় এনটিআরসিএকেই নিতে হবে।
লিখিত বক্তব্যে ওই সময়কার নিয়োগে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগও তোলেন তারা। দাবি করেন, তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তিতে একাধিক প্রতিষ্ঠানে আবেদনের সুযোগ দেওয়া হয়। এ সুযোগে নিয়োগবঞ্চিতদের কাছ থেকে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়। তখন প্রায় ২০৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়। ফলে নিঃস্ব হয়ে তারা আন্দোলনে নামতে বাধ্য হয়েছেন।
এ ছাড়া বিগত সরকারের তৈরি বৈষম্য ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নিরসন এবং অনৈতিকভাবে অর্থ আত্মসাৎকারীদের শনাক্ত করার পাশাপাশি এনটিআরসিএর ১-১২তম পরীক্ষায় নিবন্ধিত হয়েও নিয়োগবঞ্চিতদের নিয়োগের দাবি জানান তারা। বলেন, রাজপথে যেহেতু নেমেছি, নিয়োগ নিয়েই রাজপথ ছাড়ব। দীর্ঘদিনের মামলা সংক্রান্ত জটিলতা নিরসন হবে শুধু নিয়োগ সুপারিশ করলেই। আমরা প্রধান উপদেষ্টার আদেশের অপেক্ষায় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান করব।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় যারা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫১ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮২ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৫ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১২৭ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৮৮ জ
৪ ঘণ্টা আগে
অভিযানিক কার্যক্রমে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি দেশীয় পাইপগান, দুটি ম্যাগজিন, গুলি ৩ রাউন্ড, দুটি রাউন্ড কার্তুজ, একটি সুইচ গিয়ার চাকু এবং তিনটি দা উদ্ধার করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
ইসি আনোয়ারুল বলেন, সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। এ অনুযায়ী ইসি ইতোমধ্যে বিভিন্ন প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম শুরু করেছে।
৪ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তপশিল ঘোষণার আগেই দেশের ৫২৭টি থানায় নতুন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পদায়ন করা হয়েছে। প্রথমবারের মতো লটারির মাধ্যমে এসব পদায়ন সম্পন্ন হয়।
৪ ঘণ্টা আগে