ঢাবি প্রতিনিধি
রাত ৯টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত সব আবাসিক হলের পকেট গেট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ক্যাম্পাসে অপ্রীতিকর ঘটনা রোধের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।
বুধবার (৩ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেস অফিস থেকে এরই মধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সব আবাসিক হলে পাঠানো হয়েছে।
নির্দেশনায় সব অনুষদ, হল, ইনস্টিটিউট, বাংলো, একাডেমিক ভবন, প্রশাসনিক ভবন ও আবাসিক এলাকায় কর্মরত নিরাপত্তা প্রহরীদের নির্ধারিত ইউনিফর্ম পরে নিজ নিজ কর্মস্থলে দায়িত্ব পালন করতে বলা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, দায়িত্বরত নিরাপত্তা প্রহরীরা পরবর্তী নিরাপত্তা প্রহরীকে দায়িত্ব বুঝিয়ে না দিয়ে কর্তব্যস্থল ত্যাগ করতে পারবেন না। পরবর্তী দায়িত্ব পালনকারী নিরাপত্তা প্রহরী কর্মস্থলে যথাসময়ে উপস্থিত না হলে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে তাৎক্ষণিকভাবে অবহিত করতে হবে।
ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের চলাচলের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখার জন্যও নিরাপত্তা কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সন্দেহজনক কোনো ব্যক্তিকে বা সন্দেহজনক কোনো কর্মকাণ্ড দেখা গেলে তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট অফিসপ্রধান বা প্রক্টর অফিস বা এস্টেট ম্যানেজারকে জানাতে বলা হয়েছে নির্দেশনায়।
রাত ৯টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত সব আবাসিক হলের পকেট গেট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ক্যাম্পাসে অপ্রীতিকর ঘটনা রোধের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।
বুধবার (৩ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেস অফিস থেকে এরই মধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সব আবাসিক হলে পাঠানো হয়েছে।
নির্দেশনায় সব অনুষদ, হল, ইনস্টিটিউট, বাংলো, একাডেমিক ভবন, প্রশাসনিক ভবন ও আবাসিক এলাকায় কর্মরত নিরাপত্তা প্রহরীদের নির্ধারিত ইউনিফর্ম পরে নিজ নিজ কর্মস্থলে দায়িত্ব পালন করতে বলা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, দায়িত্বরত নিরাপত্তা প্রহরীরা পরবর্তী নিরাপত্তা প্রহরীকে দায়িত্ব বুঝিয়ে না দিয়ে কর্তব্যস্থল ত্যাগ করতে পারবেন না। পরবর্তী দায়িত্ব পালনকারী নিরাপত্তা প্রহরী কর্মস্থলে যথাসময়ে উপস্থিত না হলে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে তাৎক্ষণিকভাবে অবহিত করতে হবে।
ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের চলাচলের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখার জন্যও নিরাপত্তা কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সন্দেহজনক কোনো ব্যক্তিকে বা সন্দেহজনক কোনো কর্মকাণ্ড দেখা গেলে তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট অফিসপ্রধান বা প্রক্টর অফিস বা এস্টেট ম্যানেজারকে জানাতে বলা হয়েছে নির্দেশনায়।
সেনাবাহিনীর প্রধান বলেন, দেশ এখন নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে। এ সময়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে। সেনারা দীর্ঘদিন ধরে মাঠে দায়িত্ব পালন করছেন। আগে এত দীর্ঘ সময় মাঠে থাকতে হয়নি, তাই সবার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার পাশাপাশি দূরত্ব থাকলে তা দূর করতে হবে
১ ঘণ্টা আগে