
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) ভোটার তালিকায় প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেছে শাখা ছাত্রদল। এসময় সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা রাকসুর কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়ে ভাঙচুর ও তালা দেন। এতে মনোনয়নপত্র বিতরণ কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।
শনিবার (৩১ আগস্ট) সকাল সোয়া ১০টার দিকে ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহীর নেতৃত্বে এ ভাঙচুর হয়। এর আগে সকাল ৯টা থেকে কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে তারা। মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু হওয়ার পরপরই ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়ে প্রবেশ করে ভেতরের একটি চেয়ার ভেঙে ফেলে ও একটি টেবিল উল্টে দেন। পরে তারা ফটকে তালা মেরে দেয়। এসময় সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মারকে কার্যালয়ে আটকে রাখার অভিযোগ ওঠে।
কর্মসূচিতে ছাত্রদল বিভিন্ন স্লোগান দেয়— ‘প্রথম বর্ষের ভোটাধিকার দিতে হবে’, ‘রাকসু ফি দিয়েছি, ভোটার হতে চেয়েছি’, ‘রাকসু আমার অধিকার, তুমি কে বাদ দেওয়ার’ ইত্যাদি।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ছাত্রদল সূত্রে জানা যায়, প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে গত কয়েকদিন ধরেই মূলত কর্মসূচি পালন করছেন তারা।
ভাঙচুরের বিষয়ে ছাত্রদল সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, “আমরা কোনো ভাঙচুর করিনি। টেবিলটা শুধু সরানো হয়েছে। দাবি মানা না হলে আমরা এখানেই অবস্থান চালিয়ে যাব।”
ছাত্রদলের কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়ে ইউট্যাব কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ নাঈম ফারুকি, সহপ্রচার সম্পাদক অধ্যাপক আতাউর রহমান, রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বাবু, জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল আলিমসহ একাধিক শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সর্দার জহুরুল ইসলাম, সহসভাপতি শাকিলুর রহমান সোহাগ, জান্নাতুল নাঈম তুহিনা, আহসান হাবিব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শফিক, এম তাহের রহমান, জাহিন বিশ্বাস এষাসহ অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী বিক্ষোভে অংশ নেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ. নজরুল ইসলাম বলেন, “রাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সময় বর্তমান প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন না। তাই এবার তাদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ নেই। তারা আগামী নির্বাচনে ভোটাধিকার পাবেন।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান বলেন, আমরা দুই পক্ষকেই বলেছি তারা যেন সহনশীল থেকে যেকোনো কর্মসূচি পালন করে। আলোচনা করেই সমাধানের চেষ্টা চলছে।
এদিকে মনোনয়ন কার্যক্রম পণ্ড করে ছাত্রদল নেতা-কর্মীদের চেয়ার-টেবিল ভাঙচুরের বিষয়ে প্রক্টর বলেন, আমি আসলে ভিডিওটি দেখার সুযোগ পাইনি। আমরা বারবার বলেছি, কোনো বিষয়ে আপত্তি থাকলে সেটা নিয়ে দাবি জানাতেই পারে। কিন্তু নির্বাচন কার্যক্রম কোনোভাবেই যেন ব্যাহত না হয়, আমরা সে বিষয়ে চেষ্টা করছি।
পুনর্বিন্যস্ত তফসিল অনুযায়ী, রাকসু নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ সেপ্টেম্বর। রোববার ছিল মনোনয়নপত্র গ্রহণের শেষদিন।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) ভোটার তালিকায় প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেছে শাখা ছাত্রদল। এসময় সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা রাকসুর কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়ে ভাঙচুর ও তালা দেন। এতে মনোনয়নপত্র বিতরণ কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।
শনিবার (৩১ আগস্ট) সকাল সোয়া ১০টার দিকে ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহীর নেতৃত্বে এ ভাঙচুর হয়। এর আগে সকাল ৯টা থেকে কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে তারা। মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু হওয়ার পরপরই ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়ে প্রবেশ করে ভেতরের একটি চেয়ার ভেঙে ফেলে ও একটি টেবিল উল্টে দেন। পরে তারা ফটকে তালা মেরে দেয়। এসময় সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মারকে কার্যালয়ে আটকে রাখার অভিযোগ ওঠে।
কর্মসূচিতে ছাত্রদল বিভিন্ন স্লোগান দেয়— ‘প্রথম বর্ষের ভোটাধিকার দিতে হবে’, ‘রাকসু ফি দিয়েছি, ভোটার হতে চেয়েছি’, ‘রাকসু আমার অধিকার, তুমি কে বাদ দেওয়ার’ ইত্যাদি।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ছাত্রদল সূত্রে জানা যায়, প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে গত কয়েকদিন ধরেই মূলত কর্মসূচি পালন করছেন তারা।
ভাঙচুরের বিষয়ে ছাত্রদল সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, “আমরা কোনো ভাঙচুর করিনি। টেবিলটা শুধু সরানো হয়েছে। দাবি মানা না হলে আমরা এখানেই অবস্থান চালিয়ে যাব।”
ছাত্রদলের কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়ে ইউট্যাব কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ নাঈম ফারুকি, সহপ্রচার সম্পাদক অধ্যাপক আতাউর রহমান, রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বাবু, জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল আলিমসহ একাধিক শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সর্দার জহুরুল ইসলাম, সহসভাপতি শাকিলুর রহমান সোহাগ, জান্নাতুল নাঈম তুহিনা, আহসান হাবিব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শফিক, এম তাহের রহমান, জাহিন বিশ্বাস এষাসহ অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী বিক্ষোভে অংশ নেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ. নজরুল ইসলাম বলেন, “রাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সময় বর্তমান প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন না। তাই এবার তাদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ নেই। তারা আগামী নির্বাচনে ভোটাধিকার পাবেন।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান বলেন, আমরা দুই পক্ষকেই বলেছি তারা যেন সহনশীল থেকে যেকোনো কর্মসূচি পালন করে। আলোচনা করেই সমাধানের চেষ্টা চলছে।
এদিকে মনোনয়ন কার্যক্রম পণ্ড করে ছাত্রদল নেতা-কর্মীদের চেয়ার-টেবিল ভাঙচুরের বিষয়ে প্রক্টর বলেন, আমি আসলে ভিডিওটি দেখার সুযোগ পাইনি। আমরা বারবার বলেছি, কোনো বিষয়ে আপত্তি থাকলে সেটা নিয়ে দাবি জানাতেই পারে। কিন্তু নির্বাচন কার্যক্রম কোনোভাবেই যেন ব্যাহত না হয়, আমরা সে বিষয়ে চেষ্টা করছি।
পুনর্বিন্যস্ত তফসিল অনুযায়ী, রাকসু নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ সেপ্টেম্বর। রোববার ছিল মনোনয়নপত্র গ্রহণের শেষদিন।

সরকার বলছে, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) তাৎক্ষণিক তদন্তে পাওয়া গেছে, সংসদ সদস্য পদে বিএনপির প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ এ হামলার লক্ষ্য ছিলেন না; বিক্ষিপ্তভাবে ছোড়া একটি গুলি তার শরীরে বিদ্ধ হয়। সরকার এ ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে এবং গুলিতে আহত এরশাদ উল্লাহর দ্রুত আরোগ্য কামনা করছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার তার পদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনে অযোগ্য হয়ে পড়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগে
ডিএমপি সেই গণবিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, জনশৃঙ্খলা এবং প্রধান উপদেষ্টার নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্সের ক্ষমতাবলে আগামী ৬ নভেম্বর থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয় (সংলগ্ন এলাকাসহ) এবং প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভ
২০ ঘণ্টা আগে
মাইনুর রহমান বলেন, দেশের জনগণের মতো সেনাবাহিনীও চায় সরকারের রূপরেখা অনুযায়ী একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। সেই রূপরেখার মধ্যে সময়সীমাও দেওয়া আছে। আমরা আশা করি, নির্বাচন হলে দেশের স্থিতিশীলতা আরও ভালো হবে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হবে এবং সেনাবাহিনী তখন সেনানিবাসে
২১ ঘণ্টা আগে