প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের পরিবারগুলোকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্কুলটির অভিভাবকরা। স্কুল কর্তৃপক্ষের আইন ভেঙে চালানো ‘কোচিং বাণিজ্য’ বন্ধের দাবিও জানিয়েছেন তারা। পাশাপাশি বিমানবন্দরের রানওয়ে থেকে মাইলস্টোনের ক্যাম্পাস সরিয়ে নেওয়াসহ মোট ৯টি দাবি তুলেছেন তারা।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নিহত শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা এ ৯ দফা দাবি তুলে ধরেন।
লিখিত দাবিগুলো পাঠ করেন নিহত শিক্ষার্থী ফাতেমা আক্তারের মামা লিয়ন মীর, মারিয়াম উম্মে আফিয়ার মা উম্মে তামিমা আক্তার ও তানভীর আহমেদের বাবা রুবেল মিয়া।
অভিভাবকদের দাবিগুলো হলো— মাইলস্টোনসহ সারা দেশে কোচিং বাণিজ্য বন্ধ, কোচিং বাণিজ্য পরিচালনা করায় মাইলস্টোন স্কুল কর্তৃপক্ষের বিচার, কোচিং বাণিজ্যের হোতাদের অপসারণ ও বিচার, অপপ্রচারকারী শিক্ষকদের শাস্তি ও পরিবারকে হয়রানি বন্ধ, নিহত পরিবারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ, রানওয়ে এলাকা থেকে মাইলস্টোন স্থানান্তর, সিসি (ক্লোজড সার্কিট) ক্যামেরার ফুটেজ প্রকাশ, রিট অনুযায়ী সরকারের ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ কার্যক্রম জনবসতিহীন এলাকায় সরানো।
লিখিত বক্তব্য শেষে নিহত শিক্ষার্থীদের কয়েকজন অভিভাবক সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন। যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই সন্তান তাহিয়া আশরাফ নাজিয়া ও আরিয়ান আশরাফ নাফিকে হারানো বাবা আশরাফুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন ওদের ম্যাডাম আমার স্ত্রীকে ফোন দিয়ে বলেছে মেয়েকে কোচিংয়ে দিতে। বিমান দুর্ঘটনার দিন আমাদের না জানিয়ে মেয়েকে অতিরিক্ত সময় রেখে দেয়। ছেলে তার বোনকে খুঁজতে দৌড়ে দোতলায় যায়। ভাইকে দেখে বোন বারান্দায় বেরিয়ে আসে। তখনই বিমান দুর্ঘটনা হয়। স্কুলের ভুলের কারণে আমার দুই সন্তান যে চলে গেল এই বয়সে, আমার আর কী আছে!
সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী নিহত জারিফ ফারহানের বাবা মো. হাবিবুর রহমান বলেন, কোচিং বাণিজ্যের বিষয়ে আমার চাইতে ভুক্তভোগী হয়তো আর কেউ নেই। অনেক চাপের মধ্যে ছিলাম। প্রতিনিয়ত কোচিং করাতে বলা হতো। কোচিং করলে ভালো ফল হতো, না করালেই ফল খারাপ হতো। আমার ওদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার মতো শক্তি ছিল না।
নিহত শিক্ষার্থী ফাতেমা আক্তারের মামা লিয়ন মীর বলেন, ফুলের মতো বাচ্চারা স্কুলে গিয়েছিল। আগুনে পুড়ে গিয়ে চেহারাটাও দেখা যায়নি। এখন নাকি টাকার জন্য আমরা কান্না ধরে রাখছি, এমন কুরুচিপূর্ণ কথা বলেছেন মাইলস্টোনের শিক্ষকরা। আমরা টাকা চাই না, বিচার চাই।
সংবাদ সম্মেলনে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত অন্য শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরাও উপস্থিত ছিলেন। তাদের হাতে ছিল নিহত শিক্ষার্থীদের ছবিসংবলিত প্ল্যাকার্ড।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের পরিবারগুলোকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্কুলটির অভিভাবকরা। স্কুল কর্তৃপক্ষের আইন ভেঙে চালানো ‘কোচিং বাণিজ্য’ বন্ধের দাবিও জানিয়েছেন তারা। পাশাপাশি বিমানবন্দরের রানওয়ে থেকে মাইলস্টোনের ক্যাম্পাস সরিয়ে নেওয়াসহ মোট ৯টি দাবি তুলেছেন তারা।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নিহত শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা এ ৯ দফা দাবি তুলে ধরেন।
লিখিত দাবিগুলো পাঠ করেন নিহত শিক্ষার্থী ফাতেমা আক্তারের মামা লিয়ন মীর, মারিয়াম উম্মে আফিয়ার মা উম্মে তামিমা আক্তার ও তানভীর আহমেদের বাবা রুবেল মিয়া।
অভিভাবকদের দাবিগুলো হলো— মাইলস্টোনসহ সারা দেশে কোচিং বাণিজ্য বন্ধ, কোচিং বাণিজ্য পরিচালনা করায় মাইলস্টোন স্কুল কর্তৃপক্ষের বিচার, কোচিং বাণিজ্যের হোতাদের অপসারণ ও বিচার, অপপ্রচারকারী শিক্ষকদের শাস্তি ও পরিবারকে হয়রানি বন্ধ, নিহত পরিবারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ, রানওয়ে এলাকা থেকে মাইলস্টোন স্থানান্তর, সিসি (ক্লোজড সার্কিট) ক্যামেরার ফুটেজ প্রকাশ, রিট অনুযায়ী সরকারের ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ কার্যক্রম জনবসতিহীন এলাকায় সরানো।
লিখিত বক্তব্য শেষে নিহত শিক্ষার্থীদের কয়েকজন অভিভাবক সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন। যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই সন্তান তাহিয়া আশরাফ নাজিয়া ও আরিয়ান আশরাফ নাফিকে হারানো বাবা আশরাফুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন ওদের ম্যাডাম আমার স্ত্রীকে ফোন দিয়ে বলেছে মেয়েকে কোচিংয়ে দিতে। বিমান দুর্ঘটনার দিন আমাদের না জানিয়ে মেয়েকে অতিরিক্ত সময় রেখে দেয়। ছেলে তার বোনকে খুঁজতে দৌড়ে দোতলায় যায়। ভাইকে দেখে বোন বারান্দায় বেরিয়ে আসে। তখনই বিমান দুর্ঘটনা হয়। স্কুলের ভুলের কারণে আমার দুই সন্তান যে চলে গেল এই বয়সে, আমার আর কী আছে!
সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী নিহত জারিফ ফারহানের বাবা মো. হাবিবুর রহমান বলেন, কোচিং বাণিজ্যের বিষয়ে আমার চাইতে ভুক্তভোগী হয়তো আর কেউ নেই। অনেক চাপের মধ্যে ছিলাম। প্রতিনিয়ত কোচিং করাতে বলা হতো। কোচিং করলে ভালো ফল হতো, না করালেই ফল খারাপ হতো। আমার ওদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার মতো শক্তি ছিল না।
নিহত শিক্ষার্থী ফাতেমা আক্তারের মামা লিয়ন মীর বলেন, ফুলের মতো বাচ্চারা স্কুলে গিয়েছিল। আগুনে পুড়ে গিয়ে চেহারাটাও দেখা যায়নি। এখন নাকি টাকার জন্য আমরা কান্না ধরে রাখছি, এমন কুরুচিপূর্ণ কথা বলেছেন মাইলস্টোনের শিক্ষকরা। আমরা টাকা চাই না, বিচার চাই।
সংবাদ সম্মেলনে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত অন্য শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরাও উপস্থিত ছিলেন। তাদের হাতে ছিল নিহত শিক্ষার্থীদের ছবিসংবলিত প্ল্যাকার্ড।
ইতোমধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এবং সংলগ্ন এলাকায় একাধিক প্যানেলের প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ব্যানার টাঙিয়েছেন। এ ছাড়াও ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থীজোট’ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে ফেস্টুন সাঁটিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৭ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯০ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৭৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৭৪ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি
৭ ঘণ্টা আগেপ্রধান নির্বাচন কমিশনার নজরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পরিবর্তন, ডোপ টেস্টে অধিক সময় লাগাসহ বিভিন্ন দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আমরা আজ সভায় বসেছিলাম। আমাদের সভা এখনো শেষ হয়নি। শেষ হলে ভোটগ্রহণের তারিখ জানানো হবে।’
৭ ঘণ্টা আগেতিন দফা দাবিতে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনের পর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন দেশের বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৩টায় মিছিল নিয়ে এসে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন তারা। ফলে সড়কটিতে যান চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়।
৯ ঘণ্টা আগে