ঢাবি প্রতিনিধি
ছাত্রদল নেতা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডের তদন্ত কার্যক্রম প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, শিগগিরই এ মামলার অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হবে।
ঢাবিতে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে পুলিশ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে এ তথ্য জানিয়েছে। এ সময় আরও জানানো হয়েছে, তোফাজ্জল হত্যা মামলাতেও পিবিআইয়ের তদন্ত প্রায় শেষ। এ মামলার পরবর্তী শুনানি হবে আগামী ২৪ জুলাই।
ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারে ধারাবাহিক বৈঠকের অংশ হিসেবে বুধবার (২৫ জুন) এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খানের সভাপতিত্বে প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা জোনের উপকমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলমসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিরা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে ক্যাম্পাসের সামগ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করা হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করা হয়।
এ দিন পৃথক আরেক বৈঠকে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান ও ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। ভবিষ্যৎ করণীয় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্তও নেন তারা।
বৈঠকে পুলিশ জানিয়েছে, নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে বুধবার থেকেই টিএসসি ও ভিসি চত্বর এলাকায় সার্বক্ষণিক পুলিশের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হয়েছে। পাশাপাশি ক্যাম্পাসের মূল সড়কগুলোতে প্রক্টরিয়াল টিমের সঙ্গে পুলিশের টহল অব্যাহত থাকবে।
শহিদ বুদ্ধিজীবী ডা. মোহাম্মদ মোর্তজা মেডিকেল সেন্টারের সামনে ককটেল সদৃশ বস্তু পাওয়ার ঘটনা নিয়েও বৈঠকে আলোচনা করা হয়। এ সময় জানানো হয়, ওই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব তদন্ত কমিটি কাজ করছে। একই সঙ্গে পুলিশও আলাদাভাবে তদন্ত করছে। শিগগিরই এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে বলে বৈঠকে আশাবাদ জানায় পুলিশ।
এদিকে মঙ্গলবারও রাজু ভাস্কর্য এলাকায় বিকট শব্দে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পুলিশকে হস্তান্তর করা হয়েছে। পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সম্মিলিতভাবে অপরাধীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে কাজ করছে বলে জানানো হয় বৈঠকে।
ছাত্রদল নেতা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডের তদন্ত কার্যক্রম প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, শিগগিরই এ মামলার অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হবে।
ঢাবিতে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে পুলিশ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে এ তথ্য জানিয়েছে। এ সময় আরও জানানো হয়েছে, তোফাজ্জল হত্যা মামলাতেও পিবিআইয়ের তদন্ত প্রায় শেষ। এ মামলার পরবর্তী শুনানি হবে আগামী ২৪ জুলাই।
ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারে ধারাবাহিক বৈঠকের অংশ হিসেবে বুধবার (২৫ জুন) এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খানের সভাপতিত্বে প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা জোনের উপকমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলমসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিরা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে ক্যাম্পাসের সামগ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করা হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করা হয়।
এ দিন পৃথক আরেক বৈঠকে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান ও ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। ভবিষ্যৎ করণীয় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্তও নেন তারা।
বৈঠকে পুলিশ জানিয়েছে, নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে বুধবার থেকেই টিএসসি ও ভিসি চত্বর এলাকায় সার্বক্ষণিক পুলিশের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হয়েছে। পাশাপাশি ক্যাম্পাসের মূল সড়কগুলোতে প্রক্টরিয়াল টিমের সঙ্গে পুলিশের টহল অব্যাহত থাকবে।
শহিদ বুদ্ধিজীবী ডা. মোহাম্মদ মোর্তজা মেডিকেল সেন্টারের সামনে ককটেল সদৃশ বস্তু পাওয়ার ঘটনা নিয়েও বৈঠকে আলোচনা করা হয়। এ সময় জানানো হয়, ওই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব তদন্ত কমিটি কাজ করছে। একই সঙ্গে পুলিশও আলাদাভাবে তদন্ত করছে। শিগগিরই এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে বলে বৈঠকে আশাবাদ জানায় পুলিশ।
এদিকে মঙ্গলবারও রাজু ভাস্কর্য এলাকায় বিকট শব্দে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পুলিশকে হস্তান্তর করা হয়েছে। পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সম্মিলিতভাবে অপরাধীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে কাজ করছে বলে জানানো হয় বৈঠকে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বেশ কিছুদিন পার হলেও এই স্মৃতি এখনো সবার মধ্যে দগদগে হয়ে আছে। আমি ঘটনা জানামাত্রই আপনাদের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আপনারা যে দুঃসময়ের মধ্যে ছিলেন, সেসময়ে দেখা করা সমীচীন হতো না। আমরা আপনাদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করতে পারি, কিন্তু এই দুঃসহ স্মৃতি মুছে দেয়ার ক্ষমতা আমাদ
৩ ঘণ্টা আগেকর কর্মকর্তারা বলছেন, গত মে ও জুনে আন্দোলনের জেরে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলি করা হয়েছে। যার শুরু গত জুলাই থেকেই।
৩ ঘণ্টা আগে