প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ঢাকার আনোয়ারা বেগম মুসলিম গার্লস হাইস্কুলের সামনে জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২১ বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর সংগ্রহের কর্মসূচিতে হামলার অভিযোগ উঠেছে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে।
স্কুলের গভর্নিং বডির সভাপতি ও স্থানীয় কাউন্সিলর শেখ মো. আলমগীরের নেতৃত্বে এ হামলা করা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে গণস্বাক্ষর সংগ্রহে উপস্থিত নেতাকর্মী ও অভিভাবকদের স্কুল প্রাঙ্গণে আটকে রেখে শারীরিক নির্যাতন ও মারধর করা হয়। এতে আহত হন সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল হক, ঢাকা কলেজ শাখার সভাপতি নাহিয়ান রাহাত, অর্থ সম্পাদক নাহিয়ান শাবাব ও অভিভাবক অ্যাডভোকেট মো. সেলিম, তাসনিম ফাতেমাসহ বেশ কয়েকজন।
খবর পেয়ে নতুন দিগন্ত পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মজহারুল ইসলাম বাবলা এবং বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, মিটফোর্ড হাসপাতালের সাবেক অধ্যাপক ডা. হারুনুর রশিদ স্কুলে গেলে তাদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করা হয়।
এদিকে এ হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সালমান সিদ্দীকী ও সাধারণ সম্পাদক রাফিকুজ্জামান ফরিদ বলেন, জাতীয় শিক্ষাক্রম—২০২১ কার্যকর করছে চরম ফ্যাসিবাদী কায়দায়। হামলা—মামলা, দমন—পীড়নের মধ্যদিয়ে সাধারণ মানুষের শিক্ষার অধিকার কেড়ে নেওয়ার নীলনকশা জাতীয় শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করতে চায় সরকার। স্বাক্ষর সংগ্রহের মতো সাধারণ গণতান্ত্রিক কর্মসূচিতে এমন হামলা প্রমাণ করে যে, সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানহ সকল ধরনের প্রতিষ্ঠানকে দলীয় প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে।
নেতবৃন্দ বলেন, জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২১’হলো সুন্দর সুন্দর কথার মোড়কে শিক্ষা ধ্বংসের একটি নীলনকশা। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষার বেসরকারিকরণ ও বাণিজ্যিকীকরণ আরো তীব্র হবে, যা সাধারণ গরিব মানুষের শিক্ষার অধিকারকে সংকুচিত করবে। শিক্ষকদের হাতে যে মার্কস রাখা হয়েছে, তাতে স্বজন পোষণ ও দুর্নীতি ভয়াবহ রূপ নেবে। নবম ও দশম শ্রেণিতে বিজ্ঞান শিক্ষার গুরুত্ব কমানো হয়েছে।
মৌলিক জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চাকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে। এই শিক্ষাক্রম সৃজনশীল, চিন্তাশীল ও মানবিক মানুষ তৈরির পরিবর্তে হাতের কাজ জানা সস্তা শ্রমিক তৈরি করবে। এই শিক্ষাক্রম রাষ্ট্রীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করবে। এর জায়গায় গড়ে উঠবে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ইংরেজি মাধ্যমের স্কুল। এভাবেই গরীব ও প্রান্তিক মানুষের কাছ থেকে শিক্ষাকে কেড়ে নিয়ে শিক্ষা ব্যবসার পথ প্রশস্ত হবে।
ঢাকার আনোয়ারা বেগম মুসলিম গার্লস হাইস্কুলের সামনে জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২১ বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর সংগ্রহের কর্মসূচিতে হামলার অভিযোগ উঠেছে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে।
স্কুলের গভর্নিং বডির সভাপতি ও স্থানীয় কাউন্সিলর শেখ মো. আলমগীরের নেতৃত্বে এ হামলা করা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে গণস্বাক্ষর সংগ্রহে উপস্থিত নেতাকর্মী ও অভিভাবকদের স্কুল প্রাঙ্গণে আটকে রেখে শারীরিক নির্যাতন ও মারধর করা হয়। এতে আহত হন সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল হক, ঢাকা কলেজ শাখার সভাপতি নাহিয়ান রাহাত, অর্থ সম্পাদক নাহিয়ান শাবাব ও অভিভাবক অ্যাডভোকেট মো. সেলিম, তাসনিম ফাতেমাসহ বেশ কয়েকজন।
খবর পেয়ে নতুন দিগন্ত পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মজহারুল ইসলাম বাবলা এবং বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, মিটফোর্ড হাসপাতালের সাবেক অধ্যাপক ডা. হারুনুর রশিদ স্কুলে গেলে তাদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করা হয়।
এদিকে এ হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সালমান সিদ্দীকী ও সাধারণ সম্পাদক রাফিকুজ্জামান ফরিদ বলেন, জাতীয় শিক্ষাক্রম—২০২১ কার্যকর করছে চরম ফ্যাসিবাদী কায়দায়। হামলা—মামলা, দমন—পীড়নের মধ্যদিয়ে সাধারণ মানুষের শিক্ষার অধিকার কেড়ে নেওয়ার নীলনকশা জাতীয় শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করতে চায় সরকার। স্বাক্ষর সংগ্রহের মতো সাধারণ গণতান্ত্রিক কর্মসূচিতে এমন হামলা প্রমাণ করে যে, সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানহ সকল ধরনের প্রতিষ্ঠানকে দলীয় প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে।
নেতবৃন্দ বলেন, জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২১’হলো সুন্দর সুন্দর কথার মোড়কে শিক্ষা ধ্বংসের একটি নীলনকশা। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষার বেসরকারিকরণ ও বাণিজ্যিকীকরণ আরো তীব্র হবে, যা সাধারণ গরিব মানুষের শিক্ষার অধিকারকে সংকুচিত করবে। শিক্ষকদের হাতে যে মার্কস রাখা হয়েছে, তাতে স্বজন পোষণ ও দুর্নীতি ভয়াবহ রূপ নেবে। নবম ও দশম শ্রেণিতে বিজ্ঞান শিক্ষার গুরুত্ব কমানো হয়েছে।
মৌলিক জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চাকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে। এই শিক্ষাক্রম সৃজনশীল, চিন্তাশীল ও মানবিক মানুষ তৈরির পরিবর্তে হাতের কাজ জানা সস্তা শ্রমিক তৈরি করবে। এই শিক্ষাক্রম রাষ্ট্রীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করবে। এর জায়গায় গড়ে উঠবে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ইংরেজি মাধ্যমের স্কুল। এভাবেই গরীব ও প্রান্তিক মানুষের কাছ থেকে শিক্ষাকে কেড়ে নিয়ে শিক্ষা ব্যবসার পথ প্রশস্ত হবে।
প্রকৌশলী অধিকার পরিষদের উপদেষ্টা মাহমুদুর রহমান শহিদ বলেন, ‘রংপুরে হুমকির ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ছাত্রদের ওপর হামলার বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। উপদেষ্টারা কোনো ব্যবস্থা নেননি।’
৫ ঘণ্টা আগে