
খুলনা ব্যুরো

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) উপাচার্যবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া চার শিক্ষার্থীকে মারধর করা হয়েছে। তাদের কুয়েট মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাদের মারধর করেছেন।
শনিবার (২৬ এপ্রিল) রাতে মারধরের শিকার হয়েছেন এই চার শিক্ষার্থী। তারা হলেন— ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. ওবায়দুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম, গালিব রাহাত ও মোহন।
আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থী রাহাতুল ইসলাম জানান, শনিবার রাত সোয়া ৮টার দিকে তারা চারজন ক্যাম্পাসের বাইরে ফুলবাড়িগেট বাসস্ট্যান্ড এলাকায় খাবার খেতে গিয়েছিলেন। এ সময় ১০-১২ জনের একটি দল তাদের ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা ‘তোরা কেন ভিসি নামাইলি’ বলতে বলতে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করেন এবং হামলার পর দ্রুত সরে যান।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, যুবদল নেতা মাসুম খান, ছাত্রদল নেতা সিয়াম হোসেন, খানজাহান আলী থানা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান বিপ্লব, বিএনপি নেতা মুন্সী আজমল হোসেন ও ছাত্রদল নেতা তানভীর আহমেদসহ ১০ থেকে ১২ জন তাদের মারধর করেছেন।
খানজাহান আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবীর হোসেন বলেন, শিক্ষার্থীদের মারধরের ঘটনা জেনেছি। হামলাকারীদের ধরতে অভিযান চালানো হচ্ছে।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) উপাচার্যবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া চার শিক্ষার্থীকে মারধর করা হয়েছে। তাদের কুয়েট মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাদের মারধর করেছেন।
শনিবার (২৬ এপ্রিল) রাতে মারধরের শিকার হয়েছেন এই চার শিক্ষার্থী। তারা হলেন— ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. ওবায়দুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম, গালিব রাহাত ও মোহন।
আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থী রাহাতুল ইসলাম জানান, শনিবার রাত সোয়া ৮টার দিকে তারা চারজন ক্যাম্পাসের বাইরে ফুলবাড়িগেট বাসস্ট্যান্ড এলাকায় খাবার খেতে গিয়েছিলেন। এ সময় ১০-১২ জনের একটি দল তাদের ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা ‘তোরা কেন ভিসি নামাইলি’ বলতে বলতে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করেন এবং হামলার পর দ্রুত সরে যান।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, যুবদল নেতা মাসুম খান, ছাত্রদল নেতা সিয়াম হোসেন, খানজাহান আলী থানা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান বিপ্লব, বিএনপি নেতা মুন্সী আজমল হোসেন ও ছাত্রদল নেতা তানভীর আহমেদসহ ১০ থেকে ১২ জন তাদের মারধর করেছেন।
খানজাহান আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবীর হোসেন বলেন, শিক্ষার্থীদের মারধরের ঘটনা জেনেছি। হামলাকারীদের ধরতে অভিযান চালানো হচ্ছে।

ভলকার তুর্ক বলেছেন, 'প্রতিশোধ ও বিদ্বেষ কেবল বিভাজন বাড়াবে এবং সকলের অধিকার ক্ষুণ্ণ করবে।'
২ ঘণ্টা আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে ইনকিলাব মঞ্চ জানায়, শহীদ ওসমান হাদিকে বহনকারী গাড়ি বিমানবন্দর থেকে হিমাগারের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছে। সেখানে তাকে রেখে ইনকিলাব মঞ্চের কর্মীরা শাহবাগে এসে অবস্থান নেবেন।
২ ঘণ্টা আগে
গত ১২ ডিসেম্বর গণসংযোগের জন্য রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় গেলে চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে হাদিকে গুলি করা হয়। গুলিটি তার মাথায় লাগে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের পর ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে নেও
২ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজেদের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে ইনকিলাব মঞ্চ জানিয়েছে, ওসমান হাদির মরদেহ বিমানবন্দর থেকে হিমাগারে নেওয়া হচ্ছে। হিমাগারে মরদেহ রেখে ইনকিলাব মঞ্চের কর্মীরা শাহবাগে গিয়ে অবস্থান নেবেন।
৩ ঘণ্টা আগে