
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) সংস্কারে দুই দফা দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে আন্দোলনকারীরা। সোমবার (২৮ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এই আল্টিমেটাম দেওয়া হয়।
এসময় আন্দোলনকারীরা ‘জুলাইয়ের অঙ্গীকার, পিএসসি সংস্কার, চব্বিশের অঙ্গীকার, পিএসসি সংস্কার, পিএসসি নিয়ে তালবাহানা, চলবে না চলবে না’সহ নানা স্লোগান দেয়।
দাবিগুলো হলো-বিএসসিসহ অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ, সুপারিশ ও রাজনৈতিক নিয়োগ বন্ধ করতে হবে; পিএসসিসহ অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের পদগুলোতে নিয়োগের ক্ষেত্রে একটি স্বতন্ত্র কমিটি থাকবে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ২০০৯-১০ সেশনের শিক্ষার্থী ও ৪৪তম বিসিএস প্রত্যাশী সিরাজুল সালেহীন আল্টিমেটাম ও পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করে তিনি বলেন, ‘এই দুইটি দাবি আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পূরণের আল্টিমেটাম জানানো হচ্ছে। তা না হলে আমরা কঠোর থেকে কঠোর কর্মসূচির দিকে যাব। অবরোধ, ব্লকেড ইত্যাদি কঠোর কর্মসূচির দিকে আমরা ধাবিত হব। আমরা পিএসসি পিএসসি ঘেরাও করবো, প্রয়োজনে আমরা সচিবালয় ঘেরাও করব।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী হাসিবুল ইসলাম বলেন, ‘গত ফ্যাসিবাদী ১৬ বছরে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে আওয়ামী লীগ করণ করা হয়েছিল। স্বৈরতন্ত্র এবং ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার জন্য রাষ্ট্রের সবগুলো প্রতিষ্ঠান দলীয়করণই যথেষ্ট। আমরা দেখতে পাই, আবারো একটি একটি দল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে কুক্ষিগত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।’
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আহবায়ক আব্দুল কাদের বলেন, কথা ছিল, ছাত্রদের নেতৃত্বে একটি সফল গণ-অভ্যুত্থানের পর রাজপথ থেকে তারা সরে যাবে। তারা ব্যস্ত হবে শিক্ষা ও চাকরি সংস্কারে। কিন্তু এক বছর পেরোতেই আবারও আমাদের রাজপথে নামতে হয়েছে।

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) সংস্কারে দুই দফা দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে আন্দোলনকারীরা। সোমবার (২৮ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এই আল্টিমেটাম দেওয়া হয়।
এসময় আন্দোলনকারীরা ‘জুলাইয়ের অঙ্গীকার, পিএসসি সংস্কার, চব্বিশের অঙ্গীকার, পিএসসি সংস্কার, পিএসসি নিয়ে তালবাহানা, চলবে না চলবে না’সহ নানা স্লোগান দেয়।
দাবিগুলো হলো-বিএসসিসহ অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ, সুপারিশ ও রাজনৈতিক নিয়োগ বন্ধ করতে হবে; পিএসসিসহ অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের পদগুলোতে নিয়োগের ক্ষেত্রে একটি স্বতন্ত্র কমিটি থাকবে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ২০০৯-১০ সেশনের শিক্ষার্থী ও ৪৪তম বিসিএস প্রত্যাশী সিরাজুল সালেহীন আল্টিমেটাম ও পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করে তিনি বলেন, ‘এই দুইটি দাবি আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পূরণের আল্টিমেটাম জানানো হচ্ছে। তা না হলে আমরা কঠোর থেকে কঠোর কর্মসূচির দিকে যাব। অবরোধ, ব্লকেড ইত্যাদি কঠোর কর্মসূচির দিকে আমরা ধাবিত হব। আমরা পিএসসি পিএসসি ঘেরাও করবো, প্রয়োজনে আমরা সচিবালয় ঘেরাও করব।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী হাসিবুল ইসলাম বলেন, ‘গত ফ্যাসিবাদী ১৬ বছরে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে আওয়ামী লীগ করণ করা হয়েছিল। স্বৈরতন্ত্র এবং ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার জন্য রাষ্ট্রের সবগুলো প্রতিষ্ঠান দলীয়করণই যথেষ্ট। আমরা দেখতে পাই, আবারো একটি একটি দল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে কুক্ষিগত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।’
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আহবায়ক আব্দুল কাদের বলেন, কথা ছিল, ছাত্রদের নেতৃত্বে একটি সফল গণ-অভ্যুত্থানের পর রাজপথ থেকে তারা সরে যাবে। তারা ব্যস্ত হবে শিক্ষা ও চাকরি সংস্কারে। কিন্তু এক বছর পেরোতেই আবারও আমাদের রাজপথে নামতে হয়েছে।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী জাতীয় সংসদে গৃহীত হয় ১৯৯৬ সালে। এ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে অ্যাডভোকেট এম সলিম উল্লাহসহ তিনজন আইনজীবী হাইকোর্টে রিট করেন। ২০১১ সালের ১০ মে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য প্রণীত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা
১৩ ঘণ্টা আগে
হাইকমিশন জানিয়েছে, কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভের (সিএসসি) জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্যায়ের সপ্তম সম্মেলনে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমানের নেতৃত্বে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল আজ দিল্লিতে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল ও তার দলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর কিছুটা অস্থিরতা দেখা দিয়েছিল। বিজয় দিবস উপলক্ষে কোনো শঙ্কা দেখছেন কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, রায়ের পরে কোনো ধরনের অস্থিরতা সৃষ্টি হয়নি। বিজয় দিবসেও কোনো অস্থিরতার সম্ভাবনা নেই।
১৪ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৮৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৮ জন, ঢাকা বিভাগে ১৩০ জন (সিটি করপোরেশনের বাইরে), ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৬৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৮৬ জন, ময়মনসিহং বিভাগে ৫৪ জন, খুলনা বিভাগে ৬৬ জন, রাজশাহী বিভাগে ৮৮ জন এবং সিলেট বিভাগে ৩ জন রোগী রয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে