ঢাবি প্রতিনিধি
হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ চেম্বার আদালত স্থগিত করে দেওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন নির্ধারিত সময়ে হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো প্রতিবন্ধকতা দেখছেন না বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান।
হাইকোর্টের রায় চেম্বার আদালত স্থগিত করায় নির্ধারিত সময়েই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন ভিসি অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান।
তিনি বলেন, ভোট স্থগিতের রায় আসার পরপরই বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আপিল করা হয় চেম্বার আদালতে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ভোট স্থগিতের রায়টিই স্থগিত করেছেন চেম্বার আদালত। ফলে ভোট নির্দিষ্ট সময়েই হবে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ঢাবি উপাচার্য এসব কথা বলেন।
এর আগে ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদ হোসেনের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে বামজোট প্যানেলের প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম হাইকোর্টে রিট করেছিলেন। ওই রিটের শুনানি নিয়ে সোমবার বিকেলে হাইকোর্ট ডাকসু নির্বাচনে দুই মাসের স্থগিতাদেশ দেন।
যে তালিকা অনুযায়ী ওই প্রার্থীর প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হয়েছিল, সেটিও স্থগিত করে তদন্তের আদেশও দেন হাইকোর্ট। এ আদেশের পর ঢাবি ক্যাম্পাস উত্তাল হয়ে ওঠে। পরে চেম্বার আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করলে ডাকসু নির্বাচন আয়োজনে বাধা কেটে যায়।
চেম্বার আদালতের আদেশের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষের আইনজীবী শিশির মনির। জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মামলার এই আইনজীবীর এ পরিচয় এতদিন প্রকাশ্যে আসেনি।
এ বিষয়ে সাংবাদিকরা দৃষ্টি আকর্ষণ করলে উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনি কাজ করার জন্য ১২ সদস্যের প্যানেল আছে। শিশির মনির সেই প্যানেলেরই অংশ।
এ সময় ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে জড়িয়ে অবান্তর কথা বলে বিতর্ক উসকে দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন ঢাবি উপাচার্য।
তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচন একটি চ্যালেঞ্জিং বিষয়। অনেক বাধা-বিপত্তি আছে। রিটও বাধারই একটি অংশ। আমরা আইনিভাবে এটি মোকাবিলা করছি। তবে ডাকসু ভোট স্থগিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন জড়িত— এ ধরনের অবান্তর কথা বললে বিতর্ক তৈরি হয়।
অবান্তর কথা না বলা ও ঐকবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে অধ্যাপক নিয়াজ বলেন, বিতর্ক তৈরি না করে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বাধা-বিপত্তি, ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে।
হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ চেম্বার আদালত স্থগিত করে দেওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন নির্ধারিত সময়ে হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো প্রতিবন্ধকতা দেখছেন না বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান।
হাইকোর্টের রায় চেম্বার আদালত স্থগিত করায় নির্ধারিত সময়েই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন ভিসি অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান।
তিনি বলেন, ভোট স্থগিতের রায় আসার পরপরই বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আপিল করা হয় চেম্বার আদালতে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ভোট স্থগিতের রায়টিই স্থগিত করেছেন চেম্বার আদালত। ফলে ভোট নির্দিষ্ট সময়েই হবে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ঢাবি উপাচার্য এসব কথা বলেন।
এর আগে ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদ হোসেনের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে বামজোট প্যানেলের প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম হাইকোর্টে রিট করেছিলেন। ওই রিটের শুনানি নিয়ে সোমবার বিকেলে হাইকোর্ট ডাকসু নির্বাচনে দুই মাসের স্থগিতাদেশ দেন।
যে তালিকা অনুযায়ী ওই প্রার্থীর প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হয়েছিল, সেটিও স্থগিত করে তদন্তের আদেশও দেন হাইকোর্ট। এ আদেশের পর ঢাবি ক্যাম্পাস উত্তাল হয়ে ওঠে। পরে চেম্বার আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করলে ডাকসু নির্বাচন আয়োজনে বাধা কেটে যায়।
চেম্বার আদালতের আদেশের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষের আইনজীবী শিশির মনির। জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মামলার এই আইনজীবীর এ পরিচয় এতদিন প্রকাশ্যে আসেনি।
এ বিষয়ে সাংবাদিকরা দৃষ্টি আকর্ষণ করলে উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনি কাজ করার জন্য ১২ সদস্যের প্যানেল আছে। শিশির মনির সেই প্যানেলেরই অংশ।
এ সময় ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে জড়িয়ে অবান্তর কথা বলে বিতর্ক উসকে দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন ঢাবি উপাচার্য।
তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচন একটি চ্যালেঞ্জিং বিষয়। অনেক বাধা-বিপত্তি আছে। রিটও বাধারই একটি অংশ। আমরা আইনিভাবে এটি মোকাবিলা করছি। তবে ডাকসু ভোট স্থগিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন জড়িত— এ ধরনের অবান্তর কথা বললে বিতর্ক তৈরি হয়।
অবান্তর কথা না বলা ও ঐকবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে অধ্যাপক নিয়াজ বলেন, বিতর্ক তৈরি না করে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বাধা-বিপত্তি, ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে।
চলমান মব কালচার নিয়ে রাষ্ট্রদূত তার কাছে জানতে চেয়েছেন উল্লেখ করে নাসির উদ্দিন বলেন, মব কালচার যেটা উনি জানতে চেয়েছেন। আমি বলেছি ভোটের এখনো দেরি আছে। যারা মব সৃষ্টি করে দেখবেন ভোটের সময় এলাকায় চলে যাবে। আর পাওয়া যাবে না। ঢাকা শহরই তো ভোটের সময় খালি হয়ে যায়। তাদের আর পাওয়া যাবে না।
৯ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘এতদ্বারা সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আগামী ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ রবিবার অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্লাস ও পরীক্ষা চলমান থাকবে। আসন্ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ২০২৫ উপলক্ষে আগামী ০৮ সেপ্টেম্বর সোমবার থেকে ১০ সেপ্টেম্বর
৯ ঘণ্টা আগে