
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ধূমপান শুধু একজন ধূমপায়ীর ক্ষতি করে না, আশপাশের মানুষকেও বিপদে ফেলে। ফুসফুসের ক্যানসার, হার্ট অ্যাটাক, ব্রেন স্ট্রোকসহ নানা ভয়ংকর রোগের মূল কারণ এই সিগারেট। অথচ অল্প কিছু সচেতনতা আর দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি থাকলে ধূমপান ছাড়াটা অসম্ভব নয়। ধূমপান ছাড়ার জন্য নিচের টিপসগুলো কাজে লাগাতে পারেন—
প্রথমেই ঠিক করুন কেন আপনি ধূমপান ছাড়তে চান। স্বাস্থ্য, পরিবার, অর্থ সঞ্চয়, কিংবা সন্তানের সামনে ভালো উদাহরণ তৈরি করা—যে কারণই হোক, সেটা পরিষ্কার করে মনে গেঁথে নিন। লিখে রাখুন এবং প্রতিদিন পড়ুন।
একটা নির্দিষ্ট দিনকে ‘ধূমপান মুক্তির দিন’ হিসেবে বেছে নিন। সেটা হতে পারে আপনার জন্মদিন, নতুন বছরের প্রথম দিন বা যেকোনো বিশেষ উপলক্ষ। নির্দিষ্ট দিন ঠিক করা মানসিক প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করবে।
আপনি কখন বেশি ধূমপান করেন? চায়ের দোকানে? অফিস বিরতিতে? নাকি চাপের সময়ে? এগুলো চিহ্নিত করুন এবং সেই পরিস্থিতি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
সিগারেট ধরার ইচ্ছা হলে অন্য কিছু করুন—
এভাবে ধীরে ধীরে আপনার মস্তিষ্ককে নতুন অভ্যাসে অভ্যস্ত করা যাবে।
ধূমপান ছাড়ার কথা পরিবার ও বন্ধুদের জানান। তারা আপনাকে উৎসাহ দেবে এবং কঠিন সময়ে পাশে থাকবে। প্রয়োজনে চিকিৎসক, কাউন্সেলর বা নিকোটিন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি (প্যাচ, লজেন্স ইত্যাদি) নিতে পারেন।
ব্যায়াম শুরু করুন, বই পড়ুন, গান শুনুন, অথবা নতুন কোনো শখ গড়ে তুলুন। যখন মন খালি থাকে তখন ধূমপানের ইচ্ছা বেশি জাগে, তাই নিজেকে ব্যস্ত রাখাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
প্রতিদিন সিগারেটের পেছনে কত টাকা খরচ হয় তা লিখে রাখুন। সেই টাকা বাঁচিয়ে নিজের জন্য ছোট্ট পুরস্কার কিনুন। এতে মনও ভালো থাকবে, আবার উৎসাহও বাড়বে।
সিগারেট, লাইটার, অ্যাশট্রে—এসব চোখের সামনে রাখবেন না। বাসা বা অফিসে "ধূমপান নিষিদ্ধ" পরিবেশ তৈরি করুন।
অনেক সময় কেউ ধূমপান ছাড়ার পর আবার সিগারেট ধরতে পারেন। এতে হাল ছেড়ে দিলে হবে না। বরং ভুলটা বুঝে নতুন করে চেষ্টা শুরু করুন। প্রতিটি চেষ্টাই আপনাকে লক্ষ্য অর্জনের আরও কাছে নিয়ে যাবে।
ধূমপান ছাড়ার প্রথম কয়েক সপ্তাহ সবচেয়ে কঠিন মনে হবে। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শরীর পরিষ্কার হতে শুরু করবে, শ্বাস নেওয়া সহজ লাগবে, স্বাদ-গন্ধ বোঝার ক্ষমতা বাড়বে। সবচেয়ে বড় কথা, আপনি পাবেন একটি সুস্থ ও প্রাণবন্ত জীবন।
সূত্র: ল্যানসেট

ধূমপান শুধু একজন ধূমপায়ীর ক্ষতি করে না, আশপাশের মানুষকেও বিপদে ফেলে। ফুসফুসের ক্যানসার, হার্ট অ্যাটাক, ব্রেন স্ট্রোকসহ নানা ভয়ংকর রোগের মূল কারণ এই সিগারেট। অথচ অল্প কিছু সচেতনতা আর দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি থাকলে ধূমপান ছাড়াটা অসম্ভব নয়। ধূমপান ছাড়ার জন্য নিচের টিপসগুলো কাজে লাগাতে পারেন—
প্রথমেই ঠিক করুন কেন আপনি ধূমপান ছাড়তে চান। স্বাস্থ্য, পরিবার, অর্থ সঞ্চয়, কিংবা সন্তানের সামনে ভালো উদাহরণ তৈরি করা—যে কারণই হোক, সেটা পরিষ্কার করে মনে গেঁথে নিন। লিখে রাখুন এবং প্রতিদিন পড়ুন।
একটা নির্দিষ্ট দিনকে ‘ধূমপান মুক্তির দিন’ হিসেবে বেছে নিন। সেটা হতে পারে আপনার জন্মদিন, নতুন বছরের প্রথম দিন বা যেকোনো বিশেষ উপলক্ষ। নির্দিষ্ট দিন ঠিক করা মানসিক প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করবে।
আপনি কখন বেশি ধূমপান করেন? চায়ের দোকানে? অফিস বিরতিতে? নাকি চাপের সময়ে? এগুলো চিহ্নিত করুন এবং সেই পরিস্থিতি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
সিগারেট ধরার ইচ্ছা হলে অন্য কিছু করুন—
এভাবে ধীরে ধীরে আপনার মস্তিষ্ককে নতুন অভ্যাসে অভ্যস্ত করা যাবে।
ধূমপান ছাড়ার কথা পরিবার ও বন্ধুদের জানান। তারা আপনাকে উৎসাহ দেবে এবং কঠিন সময়ে পাশে থাকবে। প্রয়োজনে চিকিৎসক, কাউন্সেলর বা নিকোটিন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি (প্যাচ, লজেন্স ইত্যাদি) নিতে পারেন।
ব্যায়াম শুরু করুন, বই পড়ুন, গান শুনুন, অথবা নতুন কোনো শখ গড়ে তুলুন। যখন মন খালি থাকে তখন ধূমপানের ইচ্ছা বেশি জাগে, তাই নিজেকে ব্যস্ত রাখাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
প্রতিদিন সিগারেটের পেছনে কত টাকা খরচ হয় তা লিখে রাখুন। সেই টাকা বাঁচিয়ে নিজের জন্য ছোট্ট পুরস্কার কিনুন। এতে মনও ভালো থাকবে, আবার উৎসাহও বাড়বে।
সিগারেট, লাইটার, অ্যাশট্রে—এসব চোখের সামনে রাখবেন না। বাসা বা অফিসে "ধূমপান নিষিদ্ধ" পরিবেশ তৈরি করুন।
অনেক সময় কেউ ধূমপান ছাড়ার পর আবার সিগারেট ধরতে পারেন। এতে হাল ছেড়ে দিলে হবে না। বরং ভুলটা বুঝে নতুন করে চেষ্টা শুরু করুন। প্রতিটি চেষ্টাই আপনাকে লক্ষ্য অর্জনের আরও কাছে নিয়ে যাবে।
ধূমপান ছাড়ার প্রথম কয়েক সপ্তাহ সবচেয়ে কঠিন মনে হবে। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শরীর পরিষ্কার হতে শুরু করবে, শ্বাস নেওয়া সহজ লাগবে, স্বাদ-গন্ধ বোঝার ক্ষমতা বাড়বে। সবচেয়ে বড় কথা, আপনি পাবেন একটি সুস্থ ও প্রাণবন্ত জীবন।
সূত্র: ল্যানসেট

নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং নীতিগত বিষয় নিয়ে আলাপের মাধ্যমে নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে এসব সংলাপ আয়োজন করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে পল্লবীর পুরনো থানার কাছে সি ব্লকে একটি হার্ডওয়্যারের দোকানে মুখোশ ও হেলমেট পরা তিন ব্যক্তি ঢুকে যুবদল নেতা গোলাম কিবরিয়াকে খুব কাছ থেকে গুলি করে চলে যায়।
১৫ ঘণ্টা আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সাথে আজ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তার দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজ সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ কথা বলেন।
১৭ ঘণ্টা আগে