প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিভিন্ন সংগঠন ও গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিল ও ব্লাসফেমি আইন প্রণয়নের দাবিকে অযৌক্তিক, অসাংবিধানিক ও অগ্রহণযোগ্য বলে অভিহিত করেছে হিউম্যান রাইটস ফোরাম বাংলাদেশ (এইচআরএফবি)। এসব দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদও জানিয়েছে সংগঠনটি।
রোববার (৪ মে) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে মানবাধিকার সংগঠনটি বলছে, কিছু জনগোষ্ঠী ধর্মীয় অজুহাত সামনে এনে এসব দাবি তুলে তা বাস্তবায়নের জন্য কর্মসূচি দিয়ে সাধারণ জনগণকে বিভ্রান্ত করছে।
এইচআরএফবি মনে করে, কোনো সংস্কার কমিশন বা এর প্রতিবেদনের যেকোনো বিষয় নিয়ে যে কেউ সমালোচনা করতে পারে। তবে প্রতিবেদন, এমনকি কমিশন বাতিল করার দাবি অযৌক্তিক। এ ছাড়াও ধর্মীয় অপব্যাখ্যাসহ যেকোনো ধরনের হুমকি, বলপ্রয়োগ, বিদ্বেষমূলক ভাষা ও আচরণের মাধ্যমে কেউ কোনো অভিমত বা মতাদর্শ কারও ওপর চাপিয়ে দিতে পারে না। এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত সরকারের নীরবতা আশ্চর্যজনক। এইচআরএফবি সামগ্রিক বিষয়ে সরকারকে তার নীতি ও অবস্থান সুস্পষ্ট করার আহ্বান জানিয়েছে।
গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ও অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর বিভিন্ন খাতের সংস্কারের জন্য সরকার সংস্কার কমিশন গঠন করে। এরই ধারাবাহিকতায় নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন গঠিত হয়। কমিশন নারীর প্রতি সব ধরনের বৈষম্য বিলোপ সনদসহ সর্বজনীন মানবাধিকার বিবেচনায় নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সুপারিশ ও মতামত অন্তর্ভুক্ত করে সরকারের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয়।
এইচআরবিএফ বিবৃতিতে বলেছে, বৈষম্যহীন আইন ও নীতি কেবল সুশাসন ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় দৃঢ় ভূমিকা নিতে পারে। জনসংখ্যার উভয় অংশের, অর্থাৎ লিঙ্গভেদে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নারী-পুরুষের স্বার্থকে সমভাবে বিবেচনা করে নারী-পুরুষ যৌথভাবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে সত্যিকার অর্থে অধিকার প্রতিষ্ঠায় গতিশীলতা ও গুণগত মান অর্জন করতে সক্ষম হয়।
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন তাদের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর থেকেই ধর্মভিত্তিক বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন এর বিরোধিতা করে আসছে। এ প্রসঙ্গে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নারীর প্রতি বৈষম্য নিরোসনের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হলে কতিপয় গোষ্ঠী অবমাননাকর, হিংসত্মাক ও বৈরী মনোভাব প্রকাশ করে আসছে। অনেক সময় নারীর স্বাধীনতায় প্রতিবন্ধকতা তৈরির অপচেষ্টা করে যাচ্ছে। সম্প্রতি নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পরপরও সেই নির্দিষ্ট কিছু রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠীকে আগের মতো আস্ফালন করতে দেখা যাচ্ছে। অথচ কমিশন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদে উল্লেখিত বিষয়গুলো নিয়েই সুপারিশ প্রণয়ন করেছে।
এইচআরএফবি মনে করে, নারী অধিকারের প্রতি বৈরী মনোভাব পোষণ অযৌক্তিক ও বাস্তবতার সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। নারীর ক্ষমতায়ন ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় বাধা দেওয়া কেবল নারী সমাজ নয়, সমগ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টার সামিল।
বিবৃতিতে সব গণতন্ত্রকামী, সমঅধিকারভিত্তিক ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশের চেতনায় বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল ও শক্তির কাছে এ ধরনের ‘অশুভ পাঁয়তারা’ প্রতিহত করার আহ্বান জানিয়েছে এইচআরএফবি। সেই সঙ্গে এ মহলের প্রতি কোনো কোনো রাজনৈতিক শক্তির সহমতের মাধ্যমে সংকীর্ণ রাজনৈতিক ফায়দা অর্জনের প্রয়াসের নিন্দাও জানিয়েছে সংগঠনটি।
বিভিন্ন সংগঠন ও গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিল ও ব্লাসফেমি আইন প্রণয়নের দাবিকে অযৌক্তিক, অসাংবিধানিক ও অগ্রহণযোগ্য বলে অভিহিত করেছে হিউম্যান রাইটস ফোরাম বাংলাদেশ (এইচআরএফবি)। এসব দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদও জানিয়েছে সংগঠনটি।
রোববার (৪ মে) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে মানবাধিকার সংগঠনটি বলছে, কিছু জনগোষ্ঠী ধর্মীয় অজুহাত সামনে এনে এসব দাবি তুলে তা বাস্তবায়নের জন্য কর্মসূচি দিয়ে সাধারণ জনগণকে বিভ্রান্ত করছে।
এইচআরএফবি মনে করে, কোনো সংস্কার কমিশন বা এর প্রতিবেদনের যেকোনো বিষয় নিয়ে যে কেউ সমালোচনা করতে পারে। তবে প্রতিবেদন, এমনকি কমিশন বাতিল করার দাবি অযৌক্তিক। এ ছাড়াও ধর্মীয় অপব্যাখ্যাসহ যেকোনো ধরনের হুমকি, বলপ্রয়োগ, বিদ্বেষমূলক ভাষা ও আচরণের মাধ্যমে কেউ কোনো অভিমত বা মতাদর্শ কারও ওপর চাপিয়ে দিতে পারে না। এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত সরকারের নীরবতা আশ্চর্যজনক। এইচআরএফবি সামগ্রিক বিষয়ে সরকারকে তার নীতি ও অবস্থান সুস্পষ্ট করার আহ্বান জানিয়েছে।
গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ও অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর বিভিন্ন খাতের সংস্কারের জন্য সরকার সংস্কার কমিশন গঠন করে। এরই ধারাবাহিকতায় নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন গঠিত হয়। কমিশন নারীর প্রতি সব ধরনের বৈষম্য বিলোপ সনদসহ সর্বজনীন মানবাধিকার বিবেচনায় নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সুপারিশ ও মতামত অন্তর্ভুক্ত করে সরকারের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয়।
এইচআরবিএফ বিবৃতিতে বলেছে, বৈষম্যহীন আইন ও নীতি কেবল সুশাসন ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় দৃঢ় ভূমিকা নিতে পারে। জনসংখ্যার উভয় অংশের, অর্থাৎ লিঙ্গভেদে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নারী-পুরুষের স্বার্থকে সমভাবে বিবেচনা করে নারী-পুরুষ যৌথভাবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে সত্যিকার অর্থে অধিকার প্রতিষ্ঠায় গতিশীলতা ও গুণগত মান অর্জন করতে সক্ষম হয়।
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন তাদের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর থেকেই ধর্মভিত্তিক বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন এর বিরোধিতা করে আসছে। এ প্রসঙ্গে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নারীর প্রতি বৈষম্য নিরোসনের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হলে কতিপয় গোষ্ঠী অবমাননাকর, হিংসত্মাক ও বৈরী মনোভাব প্রকাশ করে আসছে। অনেক সময় নারীর স্বাধীনতায় প্রতিবন্ধকতা তৈরির অপচেষ্টা করে যাচ্ছে। সম্প্রতি নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পরপরও সেই নির্দিষ্ট কিছু রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠীকে আগের মতো আস্ফালন করতে দেখা যাচ্ছে। অথচ কমিশন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদে উল্লেখিত বিষয়গুলো নিয়েই সুপারিশ প্রণয়ন করেছে।
এইচআরএফবি মনে করে, নারী অধিকারের প্রতি বৈরী মনোভাব পোষণ অযৌক্তিক ও বাস্তবতার সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। নারীর ক্ষমতায়ন ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় বাধা দেওয়া কেবল নারী সমাজ নয়, সমগ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টার সামিল।
বিবৃতিতে সব গণতন্ত্রকামী, সমঅধিকারভিত্তিক ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশের চেতনায় বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল ও শক্তির কাছে এ ধরনের ‘অশুভ পাঁয়তারা’ প্রতিহত করার আহ্বান জানিয়েছে এইচআরএফবি। সেই সঙ্গে এ মহলের প্রতি কোনো কোনো রাজনৈতিক শক্তির সহমতের মাধ্যমে সংকীর্ণ রাজনৈতিক ফায়দা অর্জনের প্রয়াসের নিন্দাও জানিয়েছে সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলন শেষে বসুন্ধরা গ্রুপ ও বাংলাদেশ স্কোয়াশ ফেডারেশনের মধ্যে পাঁচ বছরের চূক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষে বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির পরিচালক মেজর (অবঃ) মোহসিনুল করিম ও বাংলাদেশ স্কোয়াশ ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বিগ্রেঃ জেঃ জি এম কামরুল ইসলাম এ চূক্তি স্বাক্ষর করেন।
১৩ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘কেউ বলতে পারবে না আমাদের কাছে কোনো সহযোগিতা চেয়েছে, কোনো ডকুমেন্ট চেয়েছে, কাউকে হাজির করতে বলেছে, হাজির করিনি। গুম কমিশনের সঙ্গে আমাদের অনেক বৈঠক হয়েছে, যেখানে আমি নিজেও উপস্থিত ছিলাম। প্রসিকিউশনের সঙ্গেও আমাদের বৈঠক হয়েছে।’
১৪ ঘণ্টা আগেবৈঠক শেষে কমিশন সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ জানান, জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। আগ্রহী জনগণের অংশগ্রহণের সুবিধার্থে অনুষ্ঠানটি ১৭ অক্টোবর, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। যদিও এর আগে কমিশনের তরফ থেকে জানানো হয়েছিল যে, ১৫ অক্টোবর বুধবার বিকেল
১৪ ঘণ্টা আগেএর আগে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরারের এক চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩০ সেপ্টেম্বর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া ৫০০ টাকা বৃদ্ধির অনুমোদন দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়। ভাড়া বৃদ্ধির পরিপত্র ৫ অক্টোবর ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। তবে ওই পরিপত্র প্রত্যাখ্যান করে বিষয়টি
১৫ ঘণ্টা আগে