ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
জুরাসিক যুগে পৃথিবীজুড়ে দাপিয়ে বেড়াত অতিকায়, মাঝারি, খুদে — নানা আকারের নানা চরিত্রের ডাইনোসরেরা। এদের কোনোটার আকার নীল তিমির চেয়েও বড়, কোনোটা আবার আমাদের পোষা মুরগির আকারের। কিন্তু বড় মানেই তো ভয়ংকর নয়। যেমন নীলতিমি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাণী বর্তমানে, কিন্তু এদের চেয়ে হাঙরের দল অনেক বেশি হিংস্র। ডাইনোসরদের মধ্যে সবচেয়ে বড় হলো সুপারসোরাস, যাদের দৈর্ঘ্য ১৪০ ফুটেরও বেশি। কিন্তু এরা ছিল তৃণভোজী, নীরিহ গোছের। অন্যদিকে টিরানোসরাস রেক্স বা টি-রেক্সের দৈর্ঘ্য মাত্র ৪১ ফুট, কিন্তু বড় ভয়ংকর হিংস্র এই ডাইনোসরটা। নিজের ওজনের বাগে পেলে নিজের আকারের চেয়ে বড় ডায়নোসরদের সাবাড় করে ফেলত।
অনেকেই মনে করেন, মাংসাসী ডাইনোসরেরাই ছিল পৃথিবীর সর্বকালের সবচেয়ে হিংস্র। তবে ডাইনোসর যুগের ও আগেও একটা প্রাণী ত্রাস সৃষ্টি করেছিল পৃথেবীতে। পাম্পাফোনাস নামের প্রাণীটি আকারে একট পূর্ণবয়স্ক গরুর সমান। দৈর্ঘ্যে ৯ ফুট, ওজন প্রায় ৪০০ কেজি। ২০১৯ সালে ব্রাজিলের সাও গ্রাব্রিয়েল এলাকায় এর একটি খুলি পাওয়া যায়। এছাড়া রাশিয়াতেও এর বেশ কিছু ফসিল পাওয়া গিয়েছে। বিজ্ঞানীরা হিসেব কষে দেখেছেন, মোটামুটি ২৬ কোটি ৫০ লাখ থেকে ২৬.৮ কোটি বছর আগে প্রাণীটি জীবিত ছিল। ভয়ংকর চেহারা, রক্তের নেশা আর ভীতিকর গর্জন— তার সময়ের সবচেয়ে বড় হিংস্র প্রাণীতে পরিণত করেছিল।
খুলিটি নিয়ে গবেষণা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ডের তুলনামূলক প্রাণিবিদ্যা জাদুঘরের অধ্যাপক স্টেফানি ই. পিয়ার্স। তিনি মনে করেন, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গণবিলুপ্তির আগে এই প্রাণীটি প্রাণিজগতের খাদ্যজালের একেবারে ওপরে অবস্থান করছিল। ব্রজিলে প্রাওয়া পাম্পাফোনাসের খুলিটি সে সময়ের পৃথিবীর জীববৈচিত্র বাস্তুসংস্থান সম্পর্কে জানতে অনেকটাই সাহায্য করবে।
আজ থেকে প্রায় ২৫ কোটি বছর আগে, পার্মিয়িান-ট্যারেসিক যুগের মাঝামাঝি সময়ে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গণবিলুপ্তি হয়। এই বিলুপ্তিতে পৃথবীর প্রাণীজগতের ৫৫ ভাগ প্রাণী বিলুপ্ত হয়। তবে গবেষকেরা মনে করেন, গণবিলুপ্তির বেশ আগেই পাম্পাফোনাস পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায়।
চেহারায় কিছুটা ডাইনোসরের মতো হলেও এরা কিন্তু ডাইনোসর নয়। বরং স্তন্যপায়ী ও স্তন্যপায়ীদের মাঝামাঝি গোত্রের প্রাণী। আধুনিক বিগ ক্যাটের মতোই এদের শারিরিক গঠন শিকারের জন্য বেশ উপযোগী ছিল। এদের ছিল ধারালো দাঁত, শক্তিশালী কামড় ও হাড় চিবুনোর জন্য শক্তিশালী চোয়াল—অনেকটা আধুনকি হায়েনাদের মতো।
জুরাসিক যুগে পৃথিবীজুড়ে দাপিয়ে বেড়াত অতিকায়, মাঝারি, খুদে — নানা আকারের নানা চরিত্রের ডাইনোসরেরা। এদের কোনোটার আকার নীল তিমির চেয়েও বড়, কোনোটা আবার আমাদের পোষা মুরগির আকারের। কিন্তু বড় মানেই তো ভয়ংকর নয়। যেমন নীলতিমি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাণী বর্তমানে, কিন্তু এদের চেয়ে হাঙরের দল অনেক বেশি হিংস্র। ডাইনোসরদের মধ্যে সবচেয়ে বড় হলো সুপারসোরাস, যাদের দৈর্ঘ্য ১৪০ ফুটেরও বেশি। কিন্তু এরা ছিল তৃণভোজী, নীরিহ গোছের। অন্যদিকে টিরানোসরাস রেক্স বা টি-রেক্সের দৈর্ঘ্য মাত্র ৪১ ফুট, কিন্তু বড় ভয়ংকর হিংস্র এই ডাইনোসরটা। নিজের ওজনের বাগে পেলে নিজের আকারের চেয়ে বড় ডায়নোসরদের সাবাড় করে ফেলত।
অনেকেই মনে করেন, মাংসাসী ডাইনোসরেরাই ছিল পৃথিবীর সর্বকালের সবচেয়ে হিংস্র। তবে ডাইনোসর যুগের ও আগেও একটা প্রাণী ত্রাস সৃষ্টি করেছিল পৃথেবীতে। পাম্পাফোনাস নামের প্রাণীটি আকারে একট পূর্ণবয়স্ক গরুর সমান। দৈর্ঘ্যে ৯ ফুট, ওজন প্রায় ৪০০ কেজি। ২০১৯ সালে ব্রাজিলের সাও গ্রাব্রিয়েল এলাকায় এর একটি খুলি পাওয়া যায়। এছাড়া রাশিয়াতেও এর বেশ কিছু ফসিল পাওয়া গিয়েছে। বিজ্ঞানীরা হিসেব কষে দেখেছেন, মোটামুটি ২৬ কোটি ৫০ লাখ থেকে ২৬.৮ কোটি বছর আগে প্রাণীটি জীবিত ছিল। ভয়ংকর চেহারা, রক্তের নেশা আর ভীতিকর গর্জন— তার সময়ের সবচেয়ে বড় হিংস্র প্রাণীতে পরিণত করেছিল।
খুলিটি নিয়ে গবেষণা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ডের তুলনামূলক প্রাণিবিদ্যা জাদুঘরের অধ্যাপক স্টেফানি ই. পিয়ার্স। তিনি মনে করেন, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গণবিলুপ্তির আগে এই প্রাণীটি প্রাণিজগতের খাদ্যজালের একেবারে ওপরে অবস্থান করছিল। ব্রজিলে প্রাওয়া পাম্পাফোনাসের খুলিটি সে সময়ের পৃথিবীর জীববৈচিত্র বাস্তুসংস্থান সম্পর্কে জানতে অনেকটাই সাহায্য করবে।
আজ থেকে প্রায় ২৫ কোটি বছর আগে, পার্মিয়িান-ট্যারেসিক যুগের মাঝামাঝি সময়ে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গণবিলুপ্তি হয়। এই বিলুপ্তিতে পৃথবীর প্রাণীজগতের ৫৫ ভাগ প্রাণী বিলুপ্ত হয়। তবে গবেষকেরা মনে করেন, গণবিলুপ্তির বেশ আগেই পাম্পাফোনাস পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায়।
চেহারায় কিছুটা ডাইনোসরের মতো হলেও এরা কিন্তু ডাইনোসর নয়। বরং স্তন্যপায়ী ও স্তন্যপায়ীদের মাঝামাঝি গোত্রের প্রাণী। আধুনিক বিগ ক্যাটের মতোই এদের শারিরিক গঠন শিকারের জন্য বেশ উপযোগী ছিল। এদের ছিল ধারালো দাঁত, শক্তিশালী কামড় ও হাড় চিবুনোর জন্য শক্তিশালী চোয়াল—অনেকটা আধুনকি হায়েনাদের মতো।
হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে অবস্থানকালে গত ১৩ বা ১৪ সেপ্টেম্বর সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা তাকে দেখতে যান এবং তার চিকিৎসার দায়িত্ব নেওয়ার আশ্বাস দেন। বর্তমানে সেই আশ্বাসের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয়ের সহায়তার অপেক্ষায় রয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
১৬ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, শুরুতে চয়নশীল নামে একজনকে কেন্দ্র করে অপপ্রচার চালানো হয়েছিল। কিন্তু প্রমাণিত হয়েছে, তিনি কোনো অপকর্মে জড়িত নন এবং কোনো ধর্ষণ ঘটনার সঙ্গেও তার সম্পৃক্ততা নেই। ওই ঘটনাকে ব্যবহার করে একটি মহল পূজাকে অশান্ত করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেড. খালিদ হোসেন বলেন, নতুন নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে পুরানো ঠিকানায় চলে যাবো। আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন। সুযোগ সব সময় আসে না। একবার সুযোগ আসতে ৫৪ বছর লেগে যায়। আবার কবে সুযোগ আসবে জানি না। তাই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ঐক্যবদ্ধ হই। ঐক্যই শক্তি, শক্তিই শান্তি।
১৭ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি বুধবার বিকেল ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৯১৫, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৮৬৫, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৮০০ ও পায়রা সমুদ্রবন্দ
১৭ ঘণ্টা আগে