ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
মহাকাশে স্থাপিত উপগ্রহ দিনে একবার মহাকাশ থেকে পাওয়া গামা-রশ্মি শনাক্ত করতে পারে। প্রতিটি বিস্ফোরণের রশ্মি দূরবর্তী ছায়াপথ থেকে আসে। মহাবিস্ফোরণের পরবর্তী সময়ের সবচেয়ে শক্তিশালী ও আলোক তড়িৎচুম্বকীয় ঘটনা। এক্স-রশ্মিপরবর্তী উজ্জ্বলতার ফল (অস্তরাগ) বলা যায় গামাকে। যা দীর্ঘস্থায়ী রেডিয়ো উজ্জ্বলতা সৃষ্টি করে।
বিস্ফোরণগুলো অত্যন্ত শক্তিশালী। একটা সাধারণ সুপারনোভার শক্তির দশগুণ। আর এ কারণেই জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা তা শনাক্তে সক্ষম হয়েছেন।
দুই ধরনের গামা রশ্মি বিস্ফোরণ দেখা যায়। প্রথমটি এক সেকেন্ডের কম স্থায়ী হয়। একে বলা হয় সংক্ষিপ্ত গামা-রশ্মি বিস্ফোরণ। অন্যটি দীর্ঘস্থায়ী গামা রশ্মি—খুব সম্ভব ৩০ সেকেন্ডের মতো।দীর্ঘস্থায়ী গামা রশ্মির বিস্ফোরণে কিছু ক্ষেত্রে অন্য এক ঘটনা দেখা যায়। বিস্ফোরণ যে ছায়াপথে ঘটছিল সেখানে পরবর্তী সময়ে একটা সুপারনোভার দেখা মেলে।
আশেপাশের গ্যাসে সুপারনোভার ছুড়ে দেওয়া পদার্থের সংঘর্ষের কারণে অস্তরাগ ঘটে। একটা বৃহত্তর, দ্রুত ঘূর্ণায়মান নক্ষত্রের পতনে কৃষ্ণগহ্বরের জন্ম হওয়ার সময় গামা-রশ্মি নির্গত হয়। ঘূর্ণনে পথ থেকে বাধা সরে গিয়ে গামা বেরিয়ে আসে।
রশ্মিটির ধেয়ে আসার দিক পৃথিবীর দিকে থাকলে তা দেখা যায়। তাই দিনে একবার এই ঘটনাটি ঘটে, যাকে হাইপারনোভা বলা হয়।
মহাজাগতিক বিস্ফোরণের ফল গামা-রশ্মির বিস্ফোরণ। মহাবিস্ফোরণের পর থেকে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় বিস্ফোরণ। প্রতিদিনে অন্তত একবার কোথাও না কোথাও ঘটছে।
পরিমণ্ডল
দীর্ঘ গামা-রশ্মি বিস্ফোরণ হাইপারনোভার বিস্ফোরণ থেকে হয়। তবে ক্ষণস্থায়ী গামা-রশ্মির রহস্য এখনো পুরোটা ভেদ করা যায়নি। রহস্যের অনেক কিছু আজও অজানা। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন, একটা নিউট্রন নক্ষত্রকে কৃষ্ণগহ্বর গ্রাস করলে এ ধরনের গামা-বিস্ফোরণ পাওয়া যায়। এছাড়াও দুটো নিউট্রন নক্ষত্রের সংঘর্ষেও সংক্ষিপ্ত গামা-রশ্মি বিস্ফোরণ ফল দেখা যায়।
মহাকাশে স্থাপিত উপগ্রহ দিনে একবার মহাকাশ থেকে পাওয়া গামা-রশ্মি শনাক্ত করতে পারে। প্রতিটি বিস্ফোরণের রশ্মি দূরবর্তী ছায়াপথ থেকে আসে। মহাবিস্ফোরণের পরবর্তী সময়ের সবচেয়ে শক্তিশালী ও আলোক তড়িৎচুম্বকীয় ঘটনা। এক্স-রশ্মিপরবর্তী উজ্জ্বলতার ফল (অস্তরাগ) বলা যায় গামাকে। যা দীর্ঘস্থায়ী রেডিয়ো উজ্জ্বলতা সৃষ্টি করে।
বিস্ফোরণগুলো অত্যন্ত শক্তিশালী। একটা সাধারণ সুপারনোভার শক্তির দশগুণ। আর এ কারণেই জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা তা শনাক্তে সক্ষম হয়েছেন।
দুই ধরনের গামা রশ্মি বিস্ফোরণ দেখা যায়। প্রথমটি এক সেকেন্ডের কম স্থায়ী হয়। একে বলা হয় সংক্ষিপ্ত গামা-রশ্মি বিস্ফোরণ। অন্যটি দীর্ঘস্থায়ী গামা রশ্মি—খুব সম্ভব ৩০ সেকেন্ডের মতো।দীর্ঘস্থায়ী গামা রশ্মির বিস্ফোরণে কিছু ক্ষেত্রে অন্য এক ঘটনা দেখা যায়। বিস্ফোরণ যে ছায়াপথে ঘটছিল সেখানে পরবর্তী সময়ে একটা সুপারনোভার দেখা মেলে।
আশেপাশের গ্যাসে সুপারনোভার ছুড়ে দেওয়া পদার্থের সংঘর্ষের কারণে অস্তরাগ ঘটে। একটা বৃহত্তর, দ্রুত ঘূর্ণায়মান নক্ষত্রের পতনে কৃষ্ণগহ্বরের জন্ম হওয়ার সময় গামা-রশ্মি নির্গত হয়। ঘূর্ণনে পথ থেকে বাধা সরে গিয়ে গামা বেরিয়ে আসে।
রশ্মিটির ধেয়ে আসার দিক পৃথিবীর দিকে থাকলে তা দেখা যায়। তাই দিনে একবার এই ঘটনাটি ঘটে, যাকে হাইপারনোভা বলা হয়।
মহাজাগতিক বিস্ফোরণের ফল গামা-রশ্মির বিস্ফোরণ। মহাবিস্ফোরণের পর থেকে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় বিস্ফোরণ। প্রতিদিনে অন্তত একবার কোথাও না কোথাও ঘটছে।
পরিমণ্ডল
দীর্ঘ গামা-রশ্মি বিস্ফোরণ হাইপারনোভার বিস্ফোরণ থেকে হয়। তবে ক্ষণস্থায়ী গামা-রশ্মির রহস্য এখনো পুরোটা ভেদ করা যায়নি। রহস্যের অনেক কিছু আজও অজানা। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন, একটা নিউট্রন নক্ষত্রকে কৃষ্ণগহ্বর গ্রাস করলে এ ধরনের গামা-বিস্ফোরণ পাওয়া যায়। এছাড়াও দুটো নিউট্রন নক্ষত্রের সংঘর্ষেও সংক্ষিপ্ত গামা-রশ্মি বিস্ফোরণ ফল দেখা যায়।
সকালে মাঠে কাজ করার সময় পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় সদর উপজেলার আড়মুখী গ্রামের শমসের বিশ্বাসের ছেলে শিমুল বিশ্বাস (২৮) ও শৈলকূপার শেখড়া গ্রামের হুরমত শেখ (৫৫) মারা গেছেন। শৈলকূপা ও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুম খান ও আব্দুল্লাহ আল মামুন পৃথক বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেন।
১২ ঘণ্টা আগে