
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ভাদ্র মাসে তাল পাকে কেন? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে আমাদের ফিরে যেতে হয় প্রকৃতির নিয়মে, ঋতুচক্রে এবং মানুষের সঙ্গে প্রকৃতির সম্পর্কের গভীরে। তাল, যার বৈজ্ঞানিক নাম Borassus flabellifer, বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবনে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফল। বিশেষ করে ভাদ্র মাসে যখন তাল পাকে, তখন তা শুধু প্রকৃতির নিয়ম নয়, মানুষের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকে।
তাল গাছের ফুল ফোটে সাধারণত ফাল্গুন-চৈত্র মাসে। এই ফুল থেকে ফলের উৎপত্তি হয়। ফল পাকতে সময় নেয় প্রায় ৫–৬ মাস। অর্থাৎ, ফাল্গুনে ফুল ফোটার পর ভাদ্র মাসে ফল পাকে। এই সময়টিতে আবহাওয়া থাকে আর্দ্র, বৃষ্টিপাতও থাকে, যা তালের পাকার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে। তাছাড়া, ভাদ্র মাসে দিনের তাপমাত্রা এবং রাতের আর্দ্রতা তালের পাকার জন্য আদর্শ।
তালের পাকার সময় সম্পর্কে বিদেশি গবেষকরা বিভিন্ন গবেষণায় উল্লেখ করেছেন। উদাহরণস্বরূপ, Tamarindus indica গাছের ফুল ফোটার পর ফল পাকতে সময় নেয় প্রায় ৮–১০ মাস। এই তথ্যটি বাংলাদেশের আবহাওয়ার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ, যেখানে ভাদ্র মাসে ফল পাকে।
বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবনে তাল গাছের গুরুত্ব অপরিসীম। তাল গাছের ছায়া, পাতা, ফুল, ফল—সবই মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অংশ। ভাদ্র মাসে যখন তাল পাকে, তখন গ্রামের মানুষ তা সংগ্রহ করে নানা ধরনের পিঠা, মিষ্টি, শরবত ইত্যাদি তৈরি করে। বিশেষ করে তাল পিঠা, তালসত্ত্ব, তালশাঁস—এইসব খাবার ভাদ্র মাসের বিশেষ আকর্ষণ।
বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভাদ্র মাসে তাল পাকে এবং তা নিয়ে নানা ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও উৎসব হয়। যেমন, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন অঞ্চলে তাল পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এই উৎসবগুলোতে তাল পিঠা বানানোর প্রতিযোগিতা, তাল নিয়ে গান-বাজনা, নাচ-গান—সবই থাকে। এটি শুধু খাদ্যাভ্যাসের বিষয় নয়, একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতিফলন।
ভাদ্র মাসে তাল পাকা প্রকৃতির এক অনন্য উপহার। এটি শুধু একটি ফল নয়, আমাদের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, খাদ্যাভ্যাস এবং প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের প্রতীক। তাল পাকার সময়, বিশেষ করে ভাদ্র মাসে, আমাদের মনে করিয়ে দেয় প্রকৃতির নিয়ম, ঋতুচক্র এবং মানুষের সঙ্গে প্রকৃতির সম্পর্কের অমলিন বন্ধন।

ভাদ্র মাসে তাল পাকে কেন? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে আমাদের ফিরে যেতে হয় প্রকৃতির নিয়মে, ঋতুচক্রে এবং মানুষের সঙ্গে প্রকৃতির সম্পর্কের গভীরে। তাল, যার বৈজ্ঞানিক নাম Borassus flabellifer, বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবনে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফল। বিশেষ করে ভাদ্র মাসে যখন তাল পাকে, তখন তা শুধু প্রকৃতির নিয়ম নয়, মানুষের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকে।
তাল গাছের ফুল ফোটে সাধারণত ফাল্গুন-চৈত্র মাসে। এই ফুল থেকে ফলের উৎপত্তি হয়। ফল পাকতে সময় নেয় প্রায় ৫–৬ মাস। অর্থাৎ, ফাল্গুনে ফুল ফোটার পর ভাদ্র মাসে ফল পাকে। এই সময়টিতে আবহাওয়া থাকে আর্দ্র, বৃষ্টিপাতও থাকে, যা তালের পাকার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে। তাছাড়া, ভাদ্র মাসে দিনের তাপমাত্রা এবং রাতের আর্দ্রতা তালের পাকার জন্য আদর্শ।
তালের পাকার সময় সম্পর্কে বিদেশি গবেষকরা বিভিন্ন গবেষণায় উল্লেখ করেছেন। উদাহরণস্বরূপ, Tamarindus indica গাছের ফুল ফোটার পর ফল পাকতে সময় নেয় প্রায় ৮–১০ মাস। এই তথ্যটি বাংলাদেশের আবহাওয়ার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ, যেখানে ভাদ্র মাসে ফল পাকে।
বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবনে তাল গাছের গুরুত্ব অপরিসীম। তাল গাছের ছায়া, পাতা, ফুল, ফল—সবই মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অংশ। ভাদ্র মাসে যখন তাল পাকে, তখন গ্রামের মানুষ তা সংগ্রহ করে নানা ধরনের পিঠা, মিষ্টি, শরবত ইত্যাদি তৈরি করে। বিশেষ করে তাল পিঠা, তালসত্ত্ব, তালশাঁস—এইসব খাবার ভাদ্র মাসের বিশেষ আকর্ষণ।
বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভাদ্র মাসে তাল পাকে এবং তা নিয়ে নানা ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও উৎসব হয়। যেমন, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন অঞ্চলে তাল পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এই উৎসবগুলোতে তাল পিঠা বানানোর প্রতিযোগিতা, তাল নিয়ে গান-বাজনা, নাচ-গান—সবই থাকে। এটি শুধু খাদ্যাভ্যাসের বিষয় নয়, একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতিফলন।
ভাদ্র মাসে তাল পাকা প্রকৃতির এক অনন্য উপহার। এটি শুধু একটি ফল নয়, আমাদের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, খাদ্যাভ্যাস এবং প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের প্রতীক। তাল পাকার সময়, বিশেষ করে ভাদ্র মাসে, আমাদের মনে করিয়ে দেয় প্রকৃতির নিয়ম, ঋতুচক্র এবং মানুষের সঙ্গে প্রকৃতির সম্পর্কের অমলিন বন্ধন।

শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে যে বয়সের ছেলে-মেয়েদের দেখেছিলাম, ২৪ এর যুদ্ধে আবার সেই তরুণ ছেলে-মেয়েদেরকে রাস্তায় খুব কাছে থেকে তোমাদের পাশে থেকে দেখলাম।
২ ঘণ্টা আগে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর দেশে কোনো অস্থিরতা দেখা দিয়েছে কি না এবং আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে কোনো শঙ্কা আছে কি না—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘রায় হওয়ার পরে কোনো রকম অস্থিরতা সৃষ্টি হয়নি। বিজয় দিবসেও কোনো অস্থিরতার শঙ্কা নেই।’
৩ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেয়েও ভোটে বড় ভূমিকা রাজনৈতিক দলগুলোর। দলগুলো আন্তরিকভাবে কাজ করলে নির্বাচন কমিশনকে বাড়তি চাপ নিতে হয় না।
৪ ঘণ্টা আগে