
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

হামলা-ভাঙচুরের পর জাতীয় দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার ভবনে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গভীর সমাবেদনা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। সরকার গণমাধ্যম দুটির পাশে আছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ও ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামকে ফোন করে এ সমবেদনা জানান প্রধান উপদেষ্টা। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাতে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী আন্দোলনে’র অংশ হিসেবে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভবনে হামলা-ভাঙচুর চালিয়ে আগুন দেওয়া হয়।
প্রেস উইংয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে বর্বরোচিত হামলার ঘটনায় পত্রিকা দুটির সম্পাদকদের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। দুই সম্পাদকের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আপনাদের প্রতিষ্ঠান ও সংবাদ কর্মীদের ওপর এই অনাকাঙ্ক্ষিত ও ন্যক্কারজনক হামলা আমাকে গভীরভাবে ব্যথিত করেছে। আপনাদের এই দুঃসময়ে সরকার আপনাদের পাশে আছে।
অধ্যাপক ইউনূস আরও বলেন, দেশের শীর্ষস্থানীয় দুটি গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের ওপর এ হামলা স্বাধীন গণমাধ্যমের ওপর হামলার শামিল। এ ঘটনা দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা ও স্বাধীন সাংবাদিকতার পথে এক বিরাট বাধা তৈরি করেছে।
টেলিফোনে আলাপকালে সম্পাদকদের ও সংবাদমাধ্যমগুলোর পূর্ণ নিরাপত্তা এবং প্রয়োজনীয় অন্যান্য সহযোগিতার আশ্বাস দেন প্রধান উপদেষ্টা। খুব শিগগিরই দুই সম্পাদকের সঙ্গে সাক্ষাৎ হবে বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা।

হামলা-ভাঙচুরের পর জাতীয় দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার ভবনে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গভীর সমাবেদনা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। সরকার গণমাধ্যম দুটির পাশে আছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ও ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামকে ফোন করে এ সমবেদনা জানান প্রধান উপদেষ্টা। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাতে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী আন্দোলনে’র অংশ হিসেবে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভবনে হামলা-ভাঙচুর চালিয়ে আগুন দেওয়া হয়।
প্রেস উইংয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে বর্বরোচিত হামলার ঘটনায় পত্রিকা দুটির সম্পাদকদের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। দুই সম্পাদকের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আপনাদের প্রতিষ্ঠান ও সংবাদ কর্মীদের ওপর এই অনাকাঙ্ক্ষিত ও ন্যক্কারজনক হামলা আমাকে গভীরভাবে ব্যথিত করেছে। আপনাদের এই দুঃসময়ে সরকার আপনাদের পাশে আছে।
অধ্যাপক ইউনূস আরও বলেন, দেশের শীর্ষস্থানীয় দুটি গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের ওপর এ হামলা স্বাধীন গণমাধ্যমের ওপর হামলার শামিল। এ ঘটনা দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা ও স্বাধীন সাংবাদিকতার পথে এক বিরাট বাধা তৈরি করেছে।
টেলিফোনে আলাপকালে সম্পাদকদের ও সংবাদমাধ্যমগুলোর পূর্ণ নিরাপত্তা এবং প্রয়োজনীয় অন্যান্য সহযোগিতার আশ্বাস দেন প্রধান উপদেষ্টা। খুব শিগগিরই দুই সম্পাদকের সঙ্গে সাক্ষাৎ হবে বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা।

ইনকিলাব মঞ্চ জানিয়েছে, বাংলাদেশ বিমানের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে দেশে নিয়ে আসা হচ্ছে ওসমান হাদির মরদেহ। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সিঙ্গাপুর স্থানীয় সময় বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে ফ্লাইটটি রওয়ানা হয়েছে। ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সন্ধ্যা ৬টা ৫ মিনিটে ফ্লাইটটির অবতরণের কথা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, মৃত্যুঞ্জয়ী হাদির মৃত্যুতে কোনো সাংস্কৃতিক সংগঠনে হামলা কেবল একটি ফৌজদারি অপরাধই নয়, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চেতনারও পরিপন্থি। এ নিন্দনীয় ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে অবিলম্বে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করার বিষয়েও সরকার কাজ করছে।
৩ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘ভারতীয়দের বিরুদ্ধে এবং যাদের ভারতপন্থি বলে মনে করা হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে যে ধরনের বৈরিতা উসকে দেওয়া হচ্ছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক।’
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে ঢাকায় অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বার্তায় শোক প্রকাশ করে মার্কিন দূতাবাস।
৪ ঘণ্টা আগে