
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

১৬২টি সংস্কার প্রস্তাবের মধ্যে যে ৮৪টিতে রাজনৈতিক দলগুলো ভিন্নমতসহ (নোট অব ডিসেন্ট) একমত হয়েছে, সেগুলো রেখেই রাজনৈতিক দলগুলোকে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বলছে, রাজনৈতিক দলগুলো এই সনদে সই করলে আর আদালতে সনদ নিয়ে কোনো প্রশ্ন তুলতে পারবে না।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) জুলাই সনদের এই ‘চূড়ান্ত ভাষ্য’ পাঠানো হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে। ঐকমত্য হওয়া সংস্কার প্রস্তাবগুলো ছাড়াও এতে রয়েছে পাটভূমি, যেখানে ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে গত বছরের জুলাই অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট তুলে ধরা হয়েছে।
এর বাইরে সাত দফা অঙ্গীকার নামাও রয়েছে জুলাই সনদে। সে অংশেই রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে অঙ্গীকার নেওয়া হয়েছে, তারা এই সনদটি পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করবে। সনদটির সাংবিধানিক ও আইনি সুরক্ষা নিশ্চিত করা এবং সংবিধানের তফসিলে সনদটি যুক্ত করার কথাও বলা হয়েছে।
অঙ্গীকারে আরও বলা হয়েছে, সবার ঐকমত্য হওয়া অবিলম্বে বাস্তবায়নযোগ্য সুপারিশগুলো অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুততম সময়ে সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করবে।
এই সনদে সই করার জন্য জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টার মধ্যে দুজন ব্যক্তির নাম কমিশনে পাঠাতে বলা হয়েছে।
এর আগে সবশেষ জুলাই সনদের চূড়ান্ত সমন্বিত খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়ে মতামতের জন্য ২২ অগাস্ট পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়। তখন আবার দলগুলো ভিন্নমত জানায় ওই খসড়ার ওপর।
সেগুলো সমন্বয় করে চূড়ান্ত খসড়া ৪ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক দলগুলোকে সই করার জন্য দেওয়ার কথা ছিল। সেটি দেওয়া হলো এক সপ্তাহ পরে।
জুলাই সনদের এই চূড়ান্ত ভাষ্য পুরোটা দেখুন এখানে—

১৬২টি সংস্কার প্রস্তাবের মধ্যে যে ৮৪টিতে রাজনৈতিক দলগুলো ভিন্নমতসহ (নোট অব ডিসেন্ট) একমত হয়েছে, সেগুলো রেখেই রাজনৈতিক দলগুলোকে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বলছে, রাজনৈতিক দলগুলো এই সনদে সই করলে আর আদালতে সনদ নিয়ে কোনো প্রশ্ন তুলতে পারবে না।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) জুলাই সনদের এই ‘চূড়ান্ত ভাষ্য’ পাঠানো হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে। ঐকমত্য হওয়া সংস্কার প্রস্তাবগুলো ছাড়াও এতে রয়েছে পাটভূমি, যেখানে ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে গত বছরের জুলাই অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট তুলে ধরা হয়েছে।
এর বাইরে সাত দফা অঙ্গীকার নামাও রয়েছে জুলাই সনদে। সে অংশেই রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে অঙ্গীকার নেওয়া হয়েছে, তারা এই সনদটি পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করবে। সনদটির সাংবিধানিক ও আইনি সুরক্ষা নিশ্চিত করা এবং সংবিধানের তফসিলে সনদটি যুক্ত করার কথাও বলা হয়েছে।
অঙ্গীকারে আরও বলা হয়েছে, সবার ঐকমত্য হওয়া অবিলম্বে বাস্তবায়নযোগ্য সুপারিশগুলো অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুততম সময়ে সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করবে।
এই সনদে সই করার জন্য জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টার মধ্যে দুজন ব্যক্তির নাম কমিশনে পাঠাতে বলা হয়েছে।
এর আগে সবশেষ জুলাই সনদের চূড়ান্ত সমন্বিত খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়ে মতামতের জন্য ২২ অগাস্ট পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়। তখন আবার দলগুলো ভিন্নমত জানায় ওই খসড়ার ওপর।
সেগুলো সমন্বয় করে চূড়ান্ত খসড়া ৪ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক দলগুলোকে সই করার জন্য দেওয়ার কথা ছিল। সেটি দেওয়া হলো এক সপ্তাহ পরে।
জুলাই সনদের এই চূড়ান্ত ভাষ্য পুরোটা দেখুন এখানে—

ফুলকোর্ট সভা বিচারপতিদের নিজস্ব ফোরাম হিসেবে কাজ করে, যেখানে নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘সাম্য ও সমতায়, দেশ গড়বে সমবায়’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ১ নভেম্বর, ২০২৫ যথাযোগ্য মর্যাদায় দেশব্যাপী ‘৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস’ উদ্যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি সকল সমবায়ী ও দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।’
৯ ঘণ্টা আগে
প্রথমে পরিকল্পনা ছিল, কক্সবাজার শহরের নুনিয়াছড়ার বিআইডব্লিউটিএ ঘাট থেকে কর্ণফুলী এক্সপ্রেস ও বার-আউলিয়া নামে দুটি জাহাজ সেন্টমার্টিনে যাতায়াত করবে। কিন্তু মালিকপক্ষ শেষ মুহূর্তে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে।
১ দিন আগে
নির্বাচনী প্রতীকের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচন পরিকল্পনা বিধিমালার মধ্যে কতগুলো প্রতীকের একটি তফসিল থাকে। এটি সময় সময় নির্বাচন কমিশন পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও পরিমার্জন করে। আমরা এ সম্পর্কিত কার্যক্রম সম্পন্ন করে ফেলেছি।
১ দিন আগে