
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আপিল বিভাগের রায়ের কপি হাতে পাওয়ার পর জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীক ইস্যুতে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছে।
রোববার (১ জুন) বিকেলে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।
ইসি সচিব বলেন, জামায়াতের নিবন্ধন ও প্রতীকের ব্যাপারে আমরা কোনো পর্যবেক্ষণ এখনো পাইনি। আপিল বিভাগের রায়ের কথা শুনেছি। রায়ের কপি পাওয়ার পর আইনিভাবে যেটা প্রযোজ্য সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জামায়াতের দলীয় প্রতীকের বিষয়ে ইসি সচিব বলেন, জামায়াতের প্রতীকের ব্যাপারেও বলছি, আইনিভাবে যেটা প্রাপ্য সেভাবেই পাবে। প্রতীকের ব্যাপারে বা তাদের নিবন্ধনের ব্যাপারে সর্বোচ্চ আদালতের কী পর্যবেক্ষণ আছে, তার ডক্যুমেন্টস আমাদের কাছে না থাকলে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে আমাদের কিছু বলার থাকে না।
এদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র পদে ইশরাক হোসেনকে বিজয়ী করা নিয়ে উচ্চ আদালতের রিট খারিজ হয়েছে। সে বিষয়েও এখন নির্বাচন কমিশনকে সিদ্ধান্ত নিতে বলেছেন উচ্চ আদালত।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, এ বিষয়েও আমরা আদালতের কোনো পর্যবেক্ষণ এখনো পাইনি। রায়, পর্যবেক্ষণ বা নির্দেশনা যেটা আসবে আমরা সেভাবেই ব্যবস্থা নেব।
এর আগে রোববার সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরিয়ে দিতে নির্দেশ দেন। নির্বাচন কমিশনকে অবিলম্বে এ নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে বলেন আপিল বিভাগ।
এক রিট আবেদন নিষ্পত্তি করে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল ও অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানিতে জামায়াতের মূল আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় সে আপিল ‘ডিসমিস ফর ডিফল্ট’ হিসেবে খারিজ করে দেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বিভাগ।
এদিকে ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

আপিল বিভাগের রায়ের কপি হাতে পাওয়ার পর জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীক ইস্যুতে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছে।
রোববার (১ জুন) বিকেলে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।
ইসি সচিব বলেন, জামায়াতের নিবন্ধন ও প্রতীকের ব্যাপারে আমরা কোনো পর্যবেক্ষণ এখনো পাইনি। আপিল বিভাগের রায়ের কথা শুনেছি। রায়ের কপি পাওয়ার পর আইনিভাবে যেটা প্রযোজ্য সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জামায়াতের দলীয় প্রতীকের বিষয়ে ইসি সচিব বলেন, জামায়াতের প্রতীকের ব্যাপারেও বলছি, আইনিভাবে যেটা প্রাপ্য সেভাবেই পাবে। প্রতীকের ব্যাপারে বা তাদের নিবন্ধনের ব্যাপারে সর্বোচ্চ আদালতের কী পর্যবেক্ষণ আছে, তার ডক্যুমেন্টস আমাদের কাছে না থাকলে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে আমাদের কিছু বলার থাকে না।
এদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র পদে ইশরাক হোসেনকে বিজয়ী করা নিয়ে উচ্চ আদালতের রিট খারিজ হয়েছে। সে বিষয়েও এখন নির্বাচন কমিশনকে সিদ্ধান্ত নিতে বলেছেন উচ্চ আদালত।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, এ বিষয়েও আমরা আদালতের কোনো পর্যবেক্ষণ এখনো পাইনি। রায়, পর্যবেক্ষণ বা নির্দেশনা যেটা আসবে আমরা সেভাবেই ব্যবস্থা নেব।
এর আগে রোববার সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরিয়ে দিতে নির্দেশ দেন। নির্বাচন কমিশনকে অবিলম্বে এ নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে বলেন আপিল বিভাগ।
এক রিট আবেদন নিষ্পত্তি করে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল ও অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানিতে জামায়াতের মূল আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় সে আপিল ‘ডিসমিস ফর ডিফল্ট’ হিসেবে খারিজ করে দেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বিভাগ।
এদিকে ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে পৃথক বাণী দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই হামলাকে নৃশংস আখ্যা দিয়ে নিহত শান্তিরক্ষীদের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, গত ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য চারনির্বাচন কমিশনার এবং সিনিয়র সচিবের বিশেষ নিরাপত্তা বিধান প্রয়োজন। এক্ষেত্রে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের জন্য গাড়িসহ পুলিশি এসকর্ট বিদ্যমান থাকলেও নির্বাচনকালীন তার জন্য অতিরিক্ত আরও এক
১৪ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাত্র দু’দিন আগে, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর রাতের অন্ধকারে ঘাতক চক্র কেবল ঢাকা শহরেই প্রায় দেড়শ’ বুদ্ধিজীবী ও বিভিন্ন পেশার কৃতী মানুষকে চোখ বেঁধে নিয়ে যায় অজ্ঞাত স্থানে। সান্ধ্য আইনের মধ্যে সেই রাতে তালিকা ধরে ধরে শিক্ষক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, শি
১৪ ঘণ্টা আগে