প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজন করতে চাইলে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) অবশ্যই সাংবাদিকদের সহযোগিতা নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন।
শনিবার (১১ অক্টোবর) দুপুরে নির্বাচনী সংবাদ সংগ্রহে গণমাধ্যমের জন্য প্রণীত বিধিমালার বিভিন্ন দিক নিয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
ব্রিগেডিয়ার (অব.) সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘সরকারের বক্তব্য নয়, এটি আমার ব্যক্তিগত মতামত সাংবাদিকদের প্রিসাইডিং কর্মকর্তার কাছ থেকে অনুমতি নেওয়ার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা দরকার।’
তিনি আরও বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। সাংবাদিকরা মাঠপর্যায়ে ভোটের বাস্তব পরিস্থিতি তুলে ধরলে তাতে কমিশন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পারবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্যের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই সরকারও চায় একটি অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজন করতে। তবে সেটা বাস্তবে করতে হলে সাংবাদিকদের হাত ধরতে হবে নির্বাচন কমিশনকে।’
সাবেক নির্বাচন কমিশনার হিসেবে অভিজ্ঞতার প্রসঙ্গে সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘২০০৮ সালের পর অনেক ভোটারই ভোট দেওয়ার সুযোগ পাননি। অনেক তরুণ জানেনই না ভোট দিতে হয় কীভাবে। মেজরিটি ভোটারদের বাদ দিয়ে দেশ পরিচালনা করা হয়েছে এর দায় শুধু আওয়ামী লীগের নয়, বরং পুরো জাতির।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে নির্বাচন কমিশনের উচিত সাংবাদিকদের সঙ্গে বসা এবং তাদের মতামত নেওয়া। ভোটকেন্দ্র ও ভোটকক্ষের পার্থক্য সবাইকে পরিষ্কারভাবে বুঝতে হবে।,
সভায় উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীরা বলেন, সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ না থাকলে কোনো নির্বাচনকেই সুষ্ঠু বলা সম্ভব নয়। তারা নির্বাচন কমিশনের কাছে মাঠপর্যায়ে সংবাদ সংগ্রহে পূর্ণ স্বাধীনতা নিশ্চিত করার দাবি জানান।
আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজন করতে চাইলে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) অবশ্যই সাংবাদিকদের সহযোগিতা নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন।
শনিবার (১১ অক্টোবর) দুপুরে নির্বাচনী সংবাদ সংগ্রহে গণমাধ্যমের জন্য প্রণীত বিধিমালার বিভিন্ন দিক নিয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
ব্রিগেডিয়ার (অব.) সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘সরকারের বক্তব্য নয়, এটি আমার ব্যক্তিগত মতামত সাংবাদিকদের প্রিসাইডিং কর্মকর্তার কাছ থেকে অনুমতি নেওয়ার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা দরকার।’
তিনি আরও বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। সাংবাদিকরা মাঠপর্যায়ে ভোটের বাস্তব পরিস্থিতি তুলে ধরলে তাতে কমিশন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পারবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্যের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই সরকারও চায় একটি অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজন করতে। তবে সেটা বাস্তবে করতে হলে সাংবাদিকদের হাত ধরতে হবে নির্বাচন কমিশনকে।’
সাবেক নির্বাচন কমিশনার হিসেবে অভিজ্ঞতার প্রসঙ্গে সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘২০০৮ সালের পর অনেক ভোটারই ভোট দেওয়ার সুযোগ পাননি। অনেক তরুণ জানেনই না ভোট দিতে হয় কীভাবে। মেজরিটি ভোটারদের বাদ দিয়ে দেশ পরিচালনা করা হয়েছে এর দায় শুধু আওয়ামী লীগের নয়, বরং পুরো জাতির।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে নির্বাচন কমিশনের উচিত সাংবাদিকদের সঙ্গে বসা এবং তাদের মতামত নেওয়া। ভোটকেন্দ্র ও ভোটকক্ষের পার্থক্য সবাইকে পরিষ্কারভাবে বুঝতে হবে।,
সভায় উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীরা বলেন, সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ না থাকলে কোনো নির্বাচনকেই সুষ্ঠু বলা সম্ভব নয়। তারা নির্বাচন কমিশনের কাছে মাঠপর্যায়ে সংবাদ সংগ্রহে পূর্ণ স্বাধীনতা নিশ্চিত করার দাবি জানান।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী ও বিএনপি চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রবিষয়ক পরামর্শ সহায়ক কমিটির সদস্য প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন পারিবারিকভাবে ব্যারিস্টার নুসরাত খানকে বিয়ের আংটি পরিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার এবং একুশে পদকপ্রাপ্ত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ১৯৫১ সালে সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর এবং কানাডার কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে দীর্ঘদিন শিক্ষকতার পর ২০১৮ সালে
৪ ঘণ্টা আগেআইন উপদেষ্টা বলেন, আপনারা জানেন এখন সেফ এক্সিট নিয়ে নানা কথাবার্তা হচ্ছে। আমরা উপদেষ্টারা খুব নিশ্চিতভাবে জানি, আমাদের কারো কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই। আমরা গত ৫৫ বছর যে দুঃশাসন দেখলাম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড দেখলাম; আমরা দেখলাম ব্যাংক লুট করে সাধারণ মানুষের আমানত নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এই ভয়াবহ
৪ ঘণ্টা আগে