
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় চিরবিদায় নিয়েছেন। তার জানাজা আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ তথা সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লাখো মানুষ দলে দলে খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে উপস্থিত হয়েছিলেন।
সেই মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আজ প্রতিধ্বনিত হচ্ছে খালেদা জিয়ার পুরোনো একটি ভাষণ, যেখানে তিনি পলাতক হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, শেখ হাসিনার উচিত লেন্দুপ দর্জির করুণ ইতিহাস পড়া। ভাষণে তিনি বলেছিলেন, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শিকার সেনা কর্মকর্তাদের পরিবারের কান্না, শাপলা চত্বরে নিহত আলেমদের পরিবার-সন্তানদের কান্না শেখ হাসিনার কানে যায় না। বাংলাদেশের ওপর কারো প্রভুত্ব মেনে নেবো না।’
২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর, যখন বালুর ট্রাক দিয়ে তাকে অবরুদ্ধ করা হয়েছিল, গুলশানের বাসভবন ‘ফিরোজা’র সামনে দাঁড়িয়ে তার দেওয়া সেই ভাষণই আজ আবার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বারবার বেজে উঠছে।
ওই ভাষণে তিনি হাসিনার উদ্দেশে আরও বলেছিলেন, গোলামি করবেন? দালালি করবেন? এই গোলামী তো রাখবে না। লেন্দুপ দর্জির (সিকিমের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী) ইতিহাসটা পড়ে দেখেন। সেও কিন্তু টেকে নাই বেশি দিন। তাকেও বিদায় দিয়েছে। দালালি করে… দেশ বিক্রি করে…। কাজেই এই দেশ বিক্রি চলবে না হাসিনার। আর হাসিনার দালালি করে লাভ হবে না। বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে থাকেন। জনগণের সঙ্গে থাকেন। দেশের মানুষের সঙ্গে থাকেন। তবেই কাজে দেবে। দেশ বাঁচবে, মানুষ বাঁচবে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপসহীন নেত্রী আরও বলেছিলেন, আজকে সকলের দায়িত্ব হয়ে গেছে—দেশ বাঁচানো, মানুষ বাঁচানো। আর আপনারা ঘরে ঘরে ঢুকে এখন মানুষ হত্যা করছেন। মনে করে যে এগুলোর হিসাব নেই… এই মা-বোনর কান্না, এই আলেম এতিমের কান্না, এই বিডিআরের অফিসারদের ওয়াইফদের কান্না… এগুলো কি বৃথা যাবে? এগুলো কোনোদিনও বৃথা যাবে না।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় চিরবিদায় নিয়েছেন। তার জানাজা আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ তথা সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লাখো মানুষ দলে দলে খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে উপস্থিত হয়েছিলেন।
সেই মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আজ প্রতিধ্বনিত হচ্ছে খালেদা জিয়ার পুরোনো একটি ভাষণ, যেখানে তিনি পলাতক হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, শেখ হাসিনার উচিত লেন্দুপ দর্জির করুণ ইতিহাস পড়া। ভাষণে তিনি বলেছিলেন, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শিকার সেনা কর্মকর্তাদের পরিবারের কান্না, শাপলা চত্বরে নিহত আলেমদের পরিবার-সন্তানদের কান্না শেখ হাসিনার কানে যায় না। বাংলাদেশের ওপর কারো প্রভুত্ব মেনে নেবো না।’
২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর, যখন বালুর ট্রাক দিয়ে তাকে অবরুদ্ধ করা হয়েছিল, গুলশানের বাসভবন ‘ফিরোজা’র সামনে দাঁড়িয়ে তার দেওয়া সেই ভাষণই আজ আবার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বারবার বেজে উঠছে।
ওই ভাষণে তিনি হাসিনার উদ্দেশে আরও বলেছিলেন, গোলামি করবেন? দালালি করবেন? এই গোলামী তো রাখবে না। লেন্দুপ দর্জির (সিকিমের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী) ইতিহাসটা পড়ে দেখেন। সেও কিন্তু টেকে নাই বেশি দিন। তাকেও বিদায় দিয়েছে। দালালি করে… দেশ বিক্রি করে…। কাজেই এই দেশ বিক্রি চলবে না হাসিনার। আর হাসিনার দালালি করে লাভ হবে না। বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে থাকেন। জনগণের সঙ্গে থাকেন। দেশের মানুষের সঙ্গে থাকেন। তবেই কাজে দেবে। দেশ বাঁচবে, মানুষ বাঁচবে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপসহীন নেত্রী আরও বলেছিলেন, আজকে সকলের দায়িত্ব হয়ে গেছে—দেশ বাঁচানো, মানুষ বাঁচানো। আর আপনারা ঘরে ঘরে ঢুকে এখন মানুষ হত্যা করছেন। মনে করে যে এগুলোর হিসাব নেই… এই মা-বোনর কান্না, এই আলেম এতিমের কান্না, এই বিডিআরের অফিসারদের ওয়াইফদের কান্না… এগুলো কি বৃথা যাবে? এগুলো কোনোদিনও বৃথা যাবে না।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ প্রকাশ্যে এসেছেন। সম্প্রতি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে তাকে দেখা গেছে। ভিডিওতে হত্যাকাণ্ড নিয়ে তিনি নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজনীতিতে সার্বক্ষণিক সক্রিয় খালেদা জিয়া সুস্থ শরীরে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে কারাগারে গিয়েছিলেন। ২৫ মাস পর ২০২০ সালের মার্চে সাময়িক মুক্তিতে বাসায় ফিরলেও কখনও হুইলচেয়ার ছাড়া চলাফেরা করতে পারেননি। জীবনের শেষ সাড়ে পাঁচ বছরের অধিকাংশ দিন কেটেছে হাসপাতালে।
৩ ঘণ্টা আগে
লাখো মানুষের উপস্থিতিতে সম্পন্ন হয়েছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা। এদিন তার জানাজা ঘিরে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও আশপাশের এলাকায় জনস্রোত বয়ে যায়। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা ও নির্মাতা মোস্
৪ ঘণ্টা আগে
যে দেশের মানুষের অধিকারের জন্য তিনি আজীবন লড়াই করেছেন, সেই মানুষেরাই আজ প্রিয় নেত্রীকে অশ্রুসিক্ত নয়নে বিদায় জানাতে সমবেত হয়েছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগে